বই মানুষের জ্ঞানের দড়জা খুলে দেয়। যারা বই পড়তে ভালোবাসে তাদের শত্রু কম। বই কখনো আপনাকে ঠকাবে না। বাংলাদেশ সম্পর্কিত বিগত শতকের ইতিহাস জানতে হলে ন্যূনতম যেসব বই পড়া দরকার নিচে তার একটি লিস্ট দিলাম।
বই পড়া
বঙ্গভঙ্গ , দেশভাগের আগে ব্রিটিশ শাসনামল ,দেশ ভাগ , ভারত পাকিস্তানের স্বাধীনতা :
১।জিন্নাহ ভারত দেশভাগ স্বাধীনতা -যশোবন্ত সিং
২।দেশভাগ ফিরে দেখা – আহমেদ রফিক
৪। বাংলা ভাগ হলো হিন্দু সাম্প্রদায়িকতা ও দেশভাগ ১৯৩২-১৯৪৭- জয়া চ্যাটার্জী
৪। দেশভাগের অর্জন ১৯৪৭-১৯৬৭ -জয়া চ্যাটার্জী
৫।দাঙ্গার ইতিহাস-শৈলাশকুমার মুখোপাধ্যায়
৬।ইতিহাসের আলোকে দেশবিভাগ ও কায়েদে আজম জিন্নাহ – এম এ মোহাইমেনন
৭।বাংলাদেশের স্বাধীনতার সংগ্রাম ১৭৫৭-১৯৪৭- মেজর জেনারেল এম এ মতিন
৮।বঙ্গভঙ্গ থেকে বাংলাদেশ-মোহাম্মদ আবদুল মান্নান
৯। ইন্ডিয়া উইনস ফ্রিডম – মাওলানা আবুল কালাম আজাদ
১০।ভারতবর্ষের ইতিহাস – কো আন্তেনেভা
১১।আধুনিক ভারত- সুমিত সরকার
আরও পড়তে পারেন–Descents of Zionist women
১২।গাঁধী উত্তর ভারতবর্ষ – রামচন্দ্র গুহ
১৩।ইতিহাসের দিকে ফিরে ছেচল্লিশের দাঙ্গা – সন্দ্বীপ বন্দ্যোপাধ্যায়
১৪।আমার দেখা রাজনীতির পঞ্চাশ বছর – আবুল মনসুর আহমেদ।
১৫।Partition of India: Why 1947? – Kaushik Roy (Oxford University Press, 2012).
১৬। The partition Omnibus – Mushirul Hasan (Oxford University Press)
১৭। ফ্রীডম এট মিডনাইট – দোমিনিক
১৮। Mission with Mountbatten -Alan Campbell -jhonson
১৯।জাতীয়তাবাদ, সাম্প্রদায়িকতা ও জনগণের মুক্তি – সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
২০।The great partition : the making of india and Pakistan – Yeasmin Khan
২১।ইতিহাসের ইতিহাস – আল্লামা গোলাম আহমেদ মোর্তজা
২২। ১৯০৫ সালের বঙ্গভঙ্গ ও পূর্ববঙ্গের প্রতিক্রিয়া – মুনতাসীর মামুন
নোট : বইগুলোতে মূলত ১৯০০ থেকে দেশভাগের পরবর্তী সময়ের ইতিহাস রয়েছে।
পাকিস্তান আমল, ছয় দফা, ৬৯ এর গণঅভ্যুত্থান, ৭০ এর নির্বাচন, বামপন্থীদের রাজনীতি :
১।পূর্ব বাঙলার ভাষা আন্দোলন তৎকালীন রাজনীতি (১-৩ খন্ড) – বদরুদ্দীন উমর
২।মুক্তিযুদ্ধের পূর্বাপর কথোপকথন -একে খোন্দকার
৩।সত্তরের নির্বাচন – শেখ মুহাম্মদ ইব্রাহিম
৪।বাংলাদেশের ইতিহাস ১৯৪৭-৭১ – ড মো মাহবুবুর রহমান।
৫।পূর্ববাংলা সমাজ ও রাজনীতি – কামরুদ্দীন আহমদ
৬।বাংলাদেশের ভাসানী ন্যাপের রাজনীতি – শামিমা আক্তার লিপি
৭।স্বাধীনতার পটভূমি ১৯৬০ দশক – মোরশেদ শফিউল হাসান
৮।পলাশী থেকে মুক্তিযুদ্ধ ২য় খন্ড (১৯৪৭-১৯৭১)- হায়দার আকবর খান রনো
৯।স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুত্থানের ইতিহাস – আবুল মোমেন
১০।বাংলার ইতিহাস ১৯৪৭-১৯৭১- মাহবুবুর রহমান
১১।বাংলাদেশের রাজনীতি ১৯৫৩- ১৯৬৬ – ড খায়রুল আহসান ছিদ্দিকী
১২।বাংলাদেশের অভুদয়ের প্রেক্ষাপট – শেখ হাফিজুর রহমান
১৩। আমার জবাববন্দি – নির্মল সেন
১৪।আমার আন্ডারগ্রাউন্ড জীবন -রইস আরিফ উদ্দিন
আরও পড়ুন–knorr spinach dip & spinach artichoke dip recipe
১৫।পূর্ব বাংলার সাত দশকের কমিউনিস্ট রাজনীতি – মনজুরুল হক
১৬।বাংলাদেশের বামপন্থী রাজনীতির গতিধারা (১৯৪৭-১৯৮৯)- জগলুল আলম
১৭। বাংলাদেশের বামপন্থী আন্দোলন(১৯৪৭-১৯৭১)- অজয় রায়
১৮। জাসদের উত্থান পতন অস্থির সময়ের রাজনীতি – মহিউদ্দীন আহমেদ
১৯।কমিউনিস্ট পার্টির ইতিহাস প্রসঙ্গ ও দলিলপত্র (১৯৪৪-১৯৫২;১৯৫২-১৯৭১) – নুর উল আলম লেলিন
২০।কমিউনিস্ট পার্টির তিরিশ বছর – নুরূল ইসলাম নাহিদ
২১।আমি সিরাজুল আলম খান রাজনৈতিক উপাখ্যান – শামসুদ্দীন পেয়ারা
২২।পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়নের গৌরবের দিনগুলি – মাহফুজ উল্ল্যাহ
নোট :এই বইগুলো ছাড়াও আরো অনেক বই আছে।টপিকের অন্যান্য বইয়েতে রয়েছে আরো ইতিহাস।
যুদ্ধকালীন, মুজিবনগর ও প্রবাসী সরকার, মুক্তিবাহিনী :
১। মূলধারা ৭১ – মঈদুল হাসান( ইউপিএল)
২। বাংলাদেশ সরকার ১৯৭১ – এইচ টি ইমাম( আগামী প্রকাশনী )
৩।স্বাধীনতা যুদ্ধের দলিল খন্ড – হাসান হাফিজুর রহমান সম্পাদিত ( হাক্কানী পাবলিশার্স বা তথ্য মন্ত্রণালয়)
৪।আমার দেখা রাজনীতির পঞ্চাশ বছর – আবুল মনসুর আহমদ( প্রথমা প্রকাশন)
৫।স্বাধীনতা ‘৭১(১-২ খন্ড ) – কাদের সিদ্দিকী (অনন্যা প্রকাশনী)
৬। একাত্তর আমার শ্রেষ্ঠ সময় – আনোয়ারুল আলম শহীদ(সাহিত্য প্রকাশন)
৭।বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জীবন ও রাজনীতি -সম্পাদিত বাংলা একাডেমী
৮।বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম, অকথিত কিছু কথা – নজরুল ইসলাম
৯। অবরুদ্ধ নয় মাস – মুহাম্মদ আতাউর রহমান খান (নওরোজ কিতাবিস্তান )
১০।মুক্তিযুদ্ধে ঢাকা ১৯৭১ – সম্পাদিত এশিয়াটিক সোসাইটি
১১। একাত্তর আমার – মোহাম্মদ নুরুল কাদের (সাহিত্য প্রকাশন)
১২। লক্ষ প্রানের বিনিময়ে – মেজর রফিকুল ইসলাম বীর উত্তম (অনন্যা প্রকাশনী )
১৩। একাত্তরের রনাঙ্গনে – শামসুল হুদা চৌধুরী (আহমেদ পাবলিকেশন্স হাউজ)
১৪।মুজিব ও সমকালীন রাজনীতি – জাওয়াদুল করিম
১৫। মুক্তিযুদ্ধে প্রবাসী বাঙালি – আব্দুল মতিন(সাহিত্য প্রকাশনী)
১৬। প্রতিরোধের প্রথম প্রহর – মেজর রফিকুল ইসলাম পিএসসি (নালন্দা)
১৭। রক্তাক্ত বাংলা – সৈয়দ আলী আহসান (মুক্তধারা প্রকাশনী)
১৮। জাগ্রত বাংলাদেশ – আহমদ ছফা(মুক্তধারা)
১৯। যুদ্ধাপরাধীর তালিকা ও বিচার প্রসঙ্গ – ডাঃ এম এ হাসান
২০। আমার জীবন কথা ও বাংলাদেশের মুক্তি সংগ্রাম – ড.এ আর মল্লিক
২১। মুক্তিযুদ্ধে দৈনিক সংগ্রামের ভুমিকা – আলি আজগর টাবী (মানুষ প্রকাশনী)
২২। রাজনীতির তিনকাল – মিজানুর রহমান চৌধুরী (অনন্যা প্রকাশনী)
২৩।রক্তে ভেজা একাত্তর – মেজর হাফিজ উদ্দিন আহম্মেদ বীর বিক্রম(সাহিত্য প্রকাশনী)
২৪। বেদনার একাত্তর – শ্যামলী নাসরিন চৌধুরী (আগামী প্রকাশনী )
২৫। বাংলাদেশ স্বায়ত্বশাসন থেকে স্বাধীনতা – মওদুদ আহমদ( ইউপিএল)
২৬। একাত্তর বন্ধুর মুখ শত্রুর ছায়া – হাসান ফেরদৌস (প্রথমা প্রকাশনী)
২৭। মুক্তিযুদ্ধের পূর্বাপর – মঈদুল হাসান ( প্রথমা প্রকাশনী)
২৮।জাতীয় রাজনীতি ১৯৪৫-১৯৭৫ – অলি আহাদ (বাংলাদেশ কো অপারেটিভ বুক সোসাইটি )
স্বাধীনতা যুদ্ধ নিয়ে সরাসরি সংঘটিত সংঘর্ষের বিবরণ নিয়ে দলিলপত্র :
১।বাংলাদেশের স্বাধীনতার যুদ্ধের দলিলপত্র( ১- ১৫ খন্ড) – বাংলাদেশ সরকার তথ্য মন্ত্রণালয়। নোট : ৯ ,১০ ও ১১ তম খন্ডে যুদ্ধের বিবরণ আছে।
২।বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে সেক্টরভিত্তিক ইতিহাস (১- ১১ খন্ড) – বাংলাদেশ সরকার মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়।
৩।মুক্তিযুদ্ধে সামরিক অভিযান , সামরিক বাহিনী কতৃর্ক সংগৃহীত সম্মুখ তথ্যবিবরণী (১- ৭ খন্ড) – এশিয়ার পাবলিকেশন্স( সেনাবাহিনী কতৃর্ক রচিত)
৪।মুক্তিযুদ্ধ কোষ( ১- ১২ খন্ড )- মুনতাসীর মামুন – সময় প্রকাশনী
৫।বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের ইতিহাস ও দলিলপত্র ১৯০৫-১৯৭১( ১-৩ খন্ড ) – রুহুল আমিন বাবুল -গতিধারা প্রকাশনী
৬।দুইশত ছেষট্টি দিনের ইতিহাস – মুহাম্মদ নূরুল কাদির – মুক্ত প্রকাশনী
নোট : কোনো পাঠক যদি স্বাধীনতা যুদ্ধে পাকবাহিনীর সাথে যত সংঘর্ষ হয়েছে তার বিবরণ পড়তে চাইলে উপরিউক্ত বইগুলো অনেক কাজে দিবে। প্রথম তিনটি সেট বাংলাদেশ ও সেনাবাহিনী কতৃর্ক প্রকাশিত। বইগুলোর সেটের দাম অনেক।
মুক্তিযুদ্ধে আলেমদের ভূমিকা:
১।বাংলাদেশের রাজনীতিতে আলেম সমাজের ভূমিকা ও প্রভাব – তারেক মুহম্মদ তওফীকুর রহমান
২।আলেম মুক্তিযোদ্ধার খোঁজে – মাওলানা শাকের হোসাইন শিবলী
৩।বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ ও উলামায়ে কেরাম – সৈয়দ মবনু
৪।নিউ ওয়ার্ল্ড ওয়ার্ডার ইসলাম আওর পাকিস্তান – তারেক ওয়াহিদ বাট
৫।মুক্তিযুদ্ধের বয়ানে ইসলাম – পিনাকী ভট্টাচার্য্য
৬।মুক্তিযুদ্ধ ও জমিয়ত – মুসা আল হাফিজ
৭।মুক্তিযুদ্ধে আলেম সমাজ – মাওলানা মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ
নোট : যারা বলে মুক্তিযুদ্ধে আলেমদের ভূমিকা নাই তাদের জন্য।যুদ্ধে আলেমদেরও ভূমিকা আছে।
স্বাধীনতা যুদ্ধে শরণার্থী নিয়ে নন ফিকশন বই :
১।বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও শরণার্থী শিবির – আসাদুজ্জামান আসাদ (আগামী প্রকাশনী)
২।শরণার্থী শিবির ও বাংলাদেশের স্বাধীনতা – ধীরাজ কুমার নাথ(অনন্যা প্রকাশনী)
৩।শরণার্থী ৭১ – সুখেন্দু সেন
৪।মুক্তিযুদ্ধ ও ত্রিপুরা শরণার্থী ,সংবাদপত্র ও সাধারণ মানুষ – চৌধুরী শহিদ কাদের
নোট :শরনার্থীদের ছাড়াও বইগুলোতে যুদ্ধের আরো খুটিনাটি তথ্য তুলে ধরেছেন।
স্বাধীনতা যুদ্ধ(১৯৭১) নিয়ে পাকিস্তানি লেখকদের নন ফিকশন বই :
১। দ্যা বিট্রেয়াল অব ইষ্ট পাকিস্তান বাই জেনারেল নিয়াজি
২। উইটনেস টু সারেন্ডার বাই সিদ্দিক সালিক
৩।বাংলাদেশের জন্ম বাই জেনারেল রাও ফরমান
৪।দ্যা ওয়ে ইট ওয়াজ বাই বিগ্রেডিয়ার জেড এ খান
৫। এ স্ট্রেঞ্জার ইন মাই ওউন ক্যান্ট্রি বাই জেনারেল খাদিম রাজা
৬। অখণ্ড পাকিস্তানের শেষ দিনগুলি জি ডব্লিউ চৌধুরী
৭।অখণ্ড পাকিস্তানের শেষ দশ দিন বাই আহমেদ সালিম
৮।দ্যা সেপারেশন অব ইস্ট পাকিস্তান বাই হাসান জহির
৯।পাকিস্তান যখন ভাঙল বাই জেনারেল গুল হাসান
নোট : সবগুলো বইয়ের অনুবাদ আছে।যুদ্ধকালীন সময়ে পাকিস্তানি সমরবিদদের মনোভাব জানতে বইগুলো সাহায্য করবে।
স্বাধীনতা যুদ্ধ (১৯৭১)নিয়ে ভারতীয়দের নন ফিকশন বই :
১। ইন্ডিয়া’স ওয়ারস সিন্স ইন্ডিপেন্ডেন্স ভলিয়ম ১ : দ্যা লিবারেশন বাংলাদেশ বাই মেজর জেনারেল সুখওয়ান্ত সিং
২।বাংলাদেশ : দ্যা বার্থ অফ এ ন্যাশন বাই এস চ্যাটার্জী
৩। ইনসাইড র বাই অশোক রায়না
৪। সারেন্ডার এট ঢাকা, বার্থ এট এ ন্যাশন বাই জেনারেল জ্যাকব
৫। এন ওডিসি বাই ওয়ার এন্ড পিস বাই জেনারেল জ্যাকব
৬।ফ্যান্টম অব চিটাগাং দ্যা ফিফথ আর্মি ইন বাংলাদেশ বাই জেনারেল সুজন সিং উবান
নোট : ২ নম্বর ছাড়া বাকিগুলোর অনুবাদ আছে।
৭। ইগলস ওভার বাংলাদেশ বাই পি ভি এস যোগেন মোহন
নোট : ভারতীয় সমরবিদদের যুদ্ধকালীন পরিকল্পনা ও বাস্তবায়ন এবং মনস্তাত্ত্বিক ।বেশিরভাগ বইয়ের বাংলা অনুবাদ আছে।
স্বাধীনতা পরবর্তী শাসনব্যবস্থা নিয়ে নন ফিকশন :
১।বাংলাদেশ সরকার ১৯৭১- এইচ টি ইমাম
২।বাংলাদেশ সরকার ১৯৭১ -১৯৭৫ – এইচ টি ইমাম
৩।অরক্ষিত স্বাধীনতাই পরাধীনতা – মেজর জলিল
৪।বেলা অবেলা -মহিউদ্দীন আহমেদ
৫।বিএনপির সময় অসময় – মহিউদ্দীন আহমেদ
৬।জাসদের উত্থান পতন অস্থির সময়ের রাজনীতি -মহিউদ্দীন আহমেদ
৭।বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে ঘিরে কিছু কথা ও বাংলাদেশ -এম এ ওয়াজেদ মিয়া
৮।তিনটি সেনা অভূত্থান ও কিছু না বলা কথা – লেফট্যানেন্ট কর্ণেল এম এ হামিদ
৯।রক্ষীবাহিনীর সত্য মিথ্যা – আনোয়ার উল আলম
১০। রক্ষীবাহিনীর অজানা অধ্যায় -কর্ণেল সরোয়ার হোসেন মোল্লা
১১।দ্যা রেইপ অব বাংলাদেশ-অ্যান্থনি ম্যাসকারেনহাস
১২।বাংলাদেশ : এ লিগেচি অব ব্ল্যাড -অ্যান্থনি ম্যাসকারেনহাস
১৩।বাংলাদেশ রক্তাক্ত অধ্যায় ১৯৭৫-১৯৮১- বি জে সাখাওয়াত
১৪।৩রা নভেম্বর জেল হত্যার পূর্বাপর -শারমিন আহমেদ
১৫।বাংলাদেশ : শেখ মুজিবুর রহমানের শাসনামল -মওদুদ আহমেদ
১৬।বাংলাদেশের রাজনৈতিক ঘটনাপঞ্জি ১৯৭১-২০১১- মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান
১৭।কাছ থেকে দেখা ১৯৭৩-১৯৭৫- মে জে খলিলুর রহমান
১৮।বাংলাদেশ বাহাত্তর থেকে পঁচাত্তর -মেজর নাসির উদ্দিন
১৯। নভেম্বর ১৯৭৫ – নজরুল সৈয়দ
২১।বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন ও শাসনামল ১৯৭২-১৯৭৫ – ড মোহাম্মদ আখতার হোসেন
২২।স্বাধীনতার চার দশক – শামসুজ্জামান শামস
২৩।বাংলাদেশের রাজনীতি একাত্তর থেকে আটানব্বই -অধ্যাপক নীলকমল বিশ্বাস
২৪।বাংলাদেশের রাজনীতি বঙ্গবন্ধুর সময়কাল – হালিম দাদ খান
২৫।মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী বাংলাদেশ প্রাসঙ্গিক -আনিস রহমান
২৬।এক জেনারেলের নীরব সাক্ষী স্বাধীনতার প্রথম দশক- মেজর জেনারেল মঈনুল হোসেন চৌধুরী
২৭।বাংলাদেশের রাজনীতি ১৯৭২-১৯৭৫- হালিম দাদ খান
২৮।বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংঘাত ও পরিবর্তন -আবুল ফজল হক
২৯।বঙ্গবন্ধুর পররাষ্ট্রনীতি: বাংলাদেশ দক্ষিণ -সৈয়দ আনোয়ার হোসেন
৩১।যুদ্ধোত্তর বাংলাদেশ – বদরউদ্দীন উমর
৩২।১৯৭২-১৯৫: নিহত ৬০০ -বেবী মওদুদ
৩৩।কথামালার রাজনীতি ১৯৭২-১৯৭৯- ড:রেজোয়ান সিদ্দিকী
৩৪।বলেছি বলছি বলব – শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন। বই পড়া
৩৫।বাংলাদেশের রাজনীতি বাস্তবতা ও প্রত্যাশা -রতনতনু ঘোষ
৩৬।বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টির ৪০ বছর – নুরুল ইসলাম নাহিদ
৩৮।১৯৭২-১৯৭৫ কয়েকটি দলিল – ড সাঈদ উর রহমান
৪০।মুজিব বাহিনী থেকে গণবাহিনী ইতিহাসের পূর্ণপাঠ -আলতাফ পারভেজ
৪১।বাংলাদেশের রাজনীতি ও সরকারের চালচিত্র – এম এ ওয়াজেদ মিয়া
৪২।অসমাপ্ত বিপ্লব তাহেরের শেষ কথা -লরেন্স লিফসুলৎস
৪৩।জাতীয় রাজনীতি ১৯৪৫ থেকে ১৯৭৫ – অলি আহাদ
৪৪।গণতন্ত্র ও উন্নয়নের চ্যালেঞ্জ প্রেক্ষাপট বাংলাদেশের রাজনীতি এবং সামরিক শাসন -মওদুদ আহমেদ
৪৫।যা দেখেছি যা বুঝেছি যা করেছি – মেজর শরীফুল হক ডালিম
৪৬।জিয়াউর রহমান আচ্ছাদিত ইতিহাস – ড মাসুম লতিফ
৪৭।পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশ আমার দেখা রাজনীতির ৪৩ বছর – শেখ শওকত হোসেন নীলু
৪৮।পূর্বাপর ১৯৭১ পাকিস্তান সেনা গহ্বর থেকে ফিরে দেখা – মেজর জেনারেল খলিলুর রহমান
৪৯।ফিরে দেখা জীবন – এটিএম শামসুল হুদা । বই পড়া
৫০।বঙ্গভবনে মোশতাকের ৮১ দিন – আবু আল সাঈদ
৫১।বঙ্গবীর ওসমানীর সাথে কথোপকথন – মেজর মো মোখলেসুর রহমান
৫২।আমার রাজনীতির রুপরেখা – জিয়াউর রহমান
৫৩।বাংলাদেশ :স্বায়ত্তশাসন থেকে স্বাধীনতা – মওদুদ আহমেদ
৫৫।আমি সিরাজুল আলম খান একটি রাজনৈতিক জীবনলেখ্য – শামসুদ্দীন পেয়ারা
৫৬। স্বাধীনতা সমগ্র সংগ্রাম এবং আগামীর বাংলাদেশ – সিরাজুল আলম খান
৫৭।তাজউদ্দীন আহমেদ নেতাও পিতা – শারমিন আহমেদ
৫৮।১৯৭১ এবং আমার সামরিক জীবন – আমীন আহমেদ চৌধুরী
৬০।ইতিহাসের কাঠগড়ায় আওয়ামী লীগ – আহমেদ মুসা
৬১।আমার সৈনিক জীবন -মেজর জেনারেল মনজুর রশিদ খান
শেখ মুজিবুর রহমান হত্যাকাণ্ড নিয়ে নন ফিকশন বই:
১।তিনটি সেনা অভ্যুত্থান ও না বলা কথা – লে ক এম এ হামিদ
২।বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার ঐতিহাসিক রায় ও বাঙালির কলঙ্ক মোচন – নুুর উল আলম লেলিন
৩।বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার জেরা ও জবাববন্দী – এডভোকেট সাহিদা বেগম
৪।বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা সাক্ষীদের জেরা(১-৪ খন্ড) – আবুল হোসেন
৫।মুজিব হত্যা কাহিনী – মুহাম্মদ হাবীবুর রহমান। বই পড়া
৬।১৫ ই আগস্টের সামরিক অভ্যুত্থান মুজিব হত্যা ও ধারাবাহিকতা – ড: হাসাদুজ্জামান
৭।হু কিলড মুজিব – এ এল খতিব
৮।বাংলাদেশ : শেখ মুজিবুর রহমানের শাসনকাল – মওদুদ আহমেদ
৯। মুজিব হত্যার ষড়যন্ত্র – সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
১০।Sheikh Mujib Triumph and tragedy – এস এ করিম
১১।বাংলাদেশ : রক্তাক্ত অধ্যায় ১৯৭৫-১৯৮১ – ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এম সাখাওয়াত হোসেন
১২।একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ, রক্তাক্ত মধ্য আগস্ট ও ষড়যন্ত্রময় নভেম্বর – কর্ণেল শাফায়াত জামিল
১৩।বাংলাদেশ রক্তের ঋণ – অ্যান্থনি মাসকারেনহাস
১৪।বঙ্গবন্ধু, জিয়া ও মঞ্জু হত্যাকাণ্ড : জতুগৃহ একটিই – মো নুরুল আনোয়ার
১৫।পঁচাত্তর: ইতিহাসের কলংতিলক – লে. ক. মেসবাহ উদ্দিন
১৬। যা দেখেছি যা বুজেছি যা করেছি – লে. ক. শরীফুল হক ডালিম
১৭।১৫ ই আগষ্ট ট্রাজেডি ও বঙ্গভবনের অজানা অধ্যায় – মুসা সাদিক
১৮।মার্কিন দলিলে মুজিব হত্যাকান্ড – মিজানুর রহমান খান
১৯।রক্তাক্ত ১৫ আগষ্ট – তপন কুমার দে। বই পড়া
২০।স্মৃতিতে আগষ্ট – সোহরাব হাসান।
২১।বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ড: ফ্যাক্টস এন্ড ডকুমেন্টস – অধ্যাপক আবু সাইয়িদ
২২।মুজিব হত্যার অন্তরালে- ইসতিয়াক হাসান( আমির হোসেন।
২৩।গনতন্ত্রের বিপন্ন ধারায় বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী – মেজর নাসির উদ্দিন
২৪।১৫ ই আগস্ট এ ন্যাশনাল ট্র্যাজেডি – মেজর জেনারেল শফিউল্লাহ
২৫।এক জেনারেলের নীরব সাক্ষ্য স্বাধীনতার প্রথম দশক – মেজর জেনারেল মইনুল হোসেন চৌধুরী
২৬।সেনাবাহিনীর অভ্যন্তরে আটাশ বছর – মেজর জেনারেল মুহাম্মদ ইব্রাহিম
২৭।পঁচাত্তরের রক্তক্ষরণ – মেজর রফিকুল ইসলাম
২৮।বাংলাদেশের রক্তেরঋণ – অ্যান্থনি ম্যাসকার্নহাস
২৯।বঙ্গভবনে পাচ বছর – মাহবুব তালুকদার
৩০।বঙ্গবন্ধু হত্যার গোপন পরস্পরা -মুসা সাদিক
৩১। নভেম্বর ১৯৭৫- নজরুল সৈয়দ
নোট : অনেক বইতে স্বাধীনতার পর থেকে ৮০ সাল পর্যন্ত বর্ননা আছে।
বাংলাদেশের আবির্ভাব, স্বাধীনতা উত্তর রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক বিবর্তন ও উন্নয়নের অভিজ্ঞতা নির্ভর ইতিহাস জানার আগ্রহ আমাদের মধ্যে খুবই কম।জানার আগ্রহ কম থাকার বিবিধ কারণ থাকতে পারে। প্রথমত কঠিন প্রতিযোগিতামূলক পরিবেশে নিরন্তর জীবন সংগ্রামে ব্যস্ত বলে বর্তমান প্রজন্মের কাছে ইতিহাস জানার গুরুত্ব ও সময় দুইটাই অপেক্ষাকৃত কম।দ্বিতীয়ত বাংলাদেশের প্রধান রাজনৈতিক দলগুলো যেভাবে জনসম্মুখে ইতিহাসের পরস্পর বিরোধী ব্যাখ্যা তুলে ধরে তাতে এই প্রজন্মের বিভ্রান্তি ক্রমাগত বৃদ্ধি পায়। ইতিহাসের প্রতি যেটুকু আগ্রহ আছে, এইসবের জন্য তাও নষ্ট হয়ে যায়।ইতিহাস নিয়ে মতপার্থক্য শুধু বাংলাদেশে নয়, পৃথিবীর অনেক দেশেই তা বিদ্যমান।কিন্তু তাই বলে ইতিহাস জানার বিষয়টি নিশ্চয়ই স্থগিত রাখা হয় নি।তাহলে আমাদের দেশে ইতিহাস জানার অনীহা কেন।আমাদের প্রজন্ম এই প্রশ্ন সচরাচর করে না।ইতিহাস জানার কোনো বিকল্প নাই।অতীতের ঘটনাবলী জানা এবং তাকে ঘিরে তর্ক বিতর্ক করে খুবই প্রয়োজনীয় একটি বিষয়। যেমন আমাদের প্রজন্ম পাকিস্তান ভাঙার কারণ নাই জানে তাহলে তারা বাংলাদেশের জন্মের ইতিহাস জানবে না।তাছাড়া বাংলাদেশের অতীত বিশ্লেষন জানা থাকলে আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অঙ্গনের পরিবর্তনের ধারা উপলব্ধি করাও অপেক্ষাকৃত সহজতর হবে। মতাদর্শিকভাবে দেশ আজ চরমভাবে বিভক্ত।রাজনৈতিক দলগুলোর মতবিরোধ আজ তুঙ্গে। ইতিহাস না জানা নতুন প্রজন্ম এই সংঘাতময় পরিবেশেই অতীতের সঙ্গে পরিচিত হচ্ছে। এদের মধ্যেই অনেকেই যারা কোনো রাজনৈতিক দলের সাথে সম্পৃক্ত তারা সংশিষ্ট দলের মতামত ও তাদের বয়ানের ইতিহাস কোনরূপ বিচার বিশ্লেষন ছাড়াই হুবহু গ্রহণ করে।তাই জ্ঞান অর্জনের সহজ পদ্ধতি হচ্ছে বই পড়া এবং এই জন্য বাংলাদেশ সম্পর্কিত টপিক বিষয়ক তালিকা তৈরি করছি যা পাঠকদের সুবিধার জন্য।
কেউ যদি তার ইতিহাস না জানে… সে দায় কার?
একজন মানুষ হিসেবে তার ইতিহাস……
একজন মুসলিম হিসেবে মুসলিম ইতিহাস,ইসলামের ইতিহাস,কোরআন, হাদীস…….
একজন হিন্দু হিসাবে হিন্দুর ইতিহাস……
বাংলাদেশী হিসেবে বাংলাদেশের ইতিহাস,স্বাধীনতার ইতিহাস….
নাগরিক হিসাবে রাজনৈতিক দল,সংবিধান এর ইতিহাস,মৌলিক অধিকারের ……
নিজের পরিচয় জানার আগ্রহ কেউ যদি অনুভব না করেন সে দায় কার?
যে কোনো নন ফিকশন বই নিয়ে পাঠকদের দ্বন্দ্ব কাজ করে এবং বিশ্বাসের পাল্লা দোদুল্যমান কারণ বইটির পক্ষপাতিত্ব ও লেখকের মতাদর্শের একটি ব্যপার থাকে কিন্তু আমি যা বলি বিশ্বাস অবিশ্বাস পাঠকদের কাছে,তবে এটাকে অবিশ্বাস করতে হলে পাঠকদের আরো বহু বই পড়ে তারপর অবিশ্বাস করতে হবে।আর ইতিহাসের কোনো বইই পুরোপুরি নিরপেক্ষ থাকে না।কেননা ব্যক্তি হিসেবে সবারই পছন্দ অপছন্দ থাকে তাই সেখানে কিছুটা পক্ষপাতিত্ব থাকে।ইতিহাসের আকর থেকে সত্যটা তুলে আনতে হয়।তবে গবেষকদের ব্যপার ভিন্ন।
নোট ১ বই পড়া
আমি স্বাধীনতা যুদ্ধের সময়কাল নিয়ে রচিত বাংলাদেশের লেখকদের বইয়ের নাম গুলো বিভিন্ন ফেসবুক বইয়ের গ্রুপ,আমি যেই বই পড়তাম ওই বইয়ের শেষে বা পৃষ্ঠার নিচে বইয়ের তালিকাগুলো নোট করতাম, বিভিন্ন বইয়ের শেষে তথ্যসূত্রের বইয়ের তালিকা থেকে, কিছু বইয়ের ব্লগ থেকে,বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে, গুগল থেকে,রকমারি থেকে, আমার ব্যক্তিগত জানা থেকে বইয়ের নামগুলি সংগ্রহ করছি।তারমধ্যে অনেক বই পড়ছি, অনেক বই স্টকে আছে,আবার কোনো বইয়ের নাম জীবনেও শুনি নাই।তারপরও এই নন ফিকশন বইয়ের তালিকায় যদি ফিকশন বই থেকে থাকে অথবা কোনো ভুল থাকলে যদি কেউ তথ্য দেয় তাহলে সংশোধন করব।
স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় নিয়ে এই বইয়ে তালিকা ছাড়াও আরো গুরুত্বপূর্ণ বই আছে তাই ইতিহাসের বই পড়ুয়া পাঠকরা তাদের পড়া নন ফিকশন বই গুলো কমেন্টে লিখতে পারেন যা তালিকাটিকে আরো সমৃদ্ধ করবে।
নোট ২ বই পড়া
আরেকটি কথা সব বইই মোটামুটিভাবে পক্ষপাতিত্ব করে লেখা হয় বা হয়ে থাকে। তাই একই বিষয়ে একের অধিক বই পড়ে ক্রস চেক করে সঠিক ইতিহাস জানতে হয় বা হবে পক্ষে ও বিপক্ষের লেখকের। তারও আগে দেখতে হবে সেই লেখকের ব্যাকগ্রাউন্ড, পলিটিক্যাল ভিউ আর কোন আমলে সেই বই প্রকাশিত হয়েছে এবং লেখক আদৌ সংশ্লিষ্ট ছিলেন কিনা ঘটনার সাথে বা কিভাবে তথ্য সংগ্রহ করেছেন ও কি কি রেফারেন্স ব্যবহার করেছেন। তখন ধৈর্য এবং সাহস নিয়ে পড়া উচিত। কোনো বইই বাইবেল না তাই বইগুলো নিয়ে বিতর্ক থাকবে।কারণ কোন কোন লেখক শোনা কথার উপর ভিত্তি করে তথ্য দিয়েছেন, কোন লেখক দলিল ব্যবহার করেছেন, কোনো লেখক নিজেই ঘটনার সাথে জড়িত ছিলো, কোনো লেখক তার রাজনৈতিক আদর্শে কারণে তথ্য দিয়েছেন । একটি সহজ ব্যপার গুগলে লেখকের নাম সার্চ দিলেই লেখক সম্পর্কে কিছুটা ধারণা পাওয়া যাবে, তখন ওই বই পড়ার সময় বুঝা যাবে লেখক কোন ভিউতে বলছে।
নোট ৩ বই পড়া
ছাত্র,শিক্ষক,সাংবাদিক,গবেষক,জ্ঞান অন্বেষণকারী সবার জন্যই মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস জানা অপরিহার্য। এই লিস্টের বই গুলো পড়লে নিঃসন্দেহে মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস জানার পথ প্রশস্ত হবে।
নোট ৪ বই পড়া
স্বাধীনতা যুদ্ধ নিয়ে যেসব লেখক বই লিখেছেন তারা বিভিন্ন মতালম্বী তাই উপরের তালিকায় নিম্নলিখিত ধরনের লেখক পাবেন। আমি বইগুলোকে শ্রেণীবিভাগ করি নাই কোন বই কোন টাইপ বা পন্থী। তাই পাঠকরাই নির্ধারণ করবে যার যার বুদ্ধি বিবেক ও জ্ঞান দিয়ে।
১ম ধারার বই পড়া
এই ধারার ইতিহাস মূলত মুক্তিযুদ্ধে সরাসরি অংশগ্রহণকারী ব্যক্তিবর্গদের লেখা জীবনী।
২য় ধারার বই পড়া
পাকিস্তানপন্থীদের মধ্যে মুসলিস লীগার ও পাকিস্তানের অখন্ডতায় বিশ্বাসীদের বই ।
৩য় ধারার বই পড়া
ভারতপন্থী বয়ান বা লেখক
৪র্থ ধারার বই পড়া
আওয়ামী লীগপন্থী বয়ান বা লেখক
৫ম ধারার বই পড়া
বিএনপিপন্থী বয়ান বা লেখক
৬ষ্ঠ ধারায় বই পড়া
বামপন্থী বয়ান বা লেখক এর বই পড়া
যাই হোক, শুরুতেই যেটা বলেছি, বইয়ের নাম দেয়া কষ্টকর কাজ। কেননা শত শত বই লেখা হয়েছে মুক্তিযুদ্ধকে ঘিরে। কোনটাকেই আমি অবজ্ঞা বা খারিজ করতেছিনা। কারণ স্বাধীনতা লড়াইয়ে অংশগ্রহণকারী বিভিন্ন পক্ষের ভিউ থেকে মুক্তিযুদ্ধের ঘটনাবলী তারা তাদের ভাষায় লিখেছেন যা আমরা বই আকারে পেয়েছি। আমার জানার পরিধি খুবই কম।এই তালিকায় ভুলভ্রান্তি আছে তাই সংশোধন করে তালিকাটিকে আরো সমৃদ্ধ করার জন্য আবেদন রাখলাম।সবপক্ষের বই পড়ুন। ইতিহাসকে জানতে শিখুন।