হাসির কৌতুক কিংবা শিক্ষনীয় ছোট কৌতুক শিক্ষার সাথে মনকে আনন্দ দেয়। আমাদের সমাজে প্রায়ই বিভিন্ন আড্ডা বা অনুষ্ঠানে এসব বাংলা কৌতুক বলে থাকি। আজ তেমন কিছু চরম হাসির কৌতুক শেয়ার করলাম আশা করি ভালো লাগবে।
শিক্ষনীয় ছোট কৌতুক
একটা মজার কৌতুক পড়লাম বউ, শুনবে? বলো শুনি…
স্ত্রী: আচ্ছা! স্ত্রীরাই শুধু স্বামীদের রান্না করে খাওয়ায় কেনো?
স্বামী : এটাই দুনিয়ার নিয়ম। সব কয়েদীকে জেল কর্তৃপক্ষই খাওয়ায়!
আমার বউ খুব সন্দেহের চোখে আমার দিকে তাকিয়ে বলছে- আচ্ছা এত জোকস থাকতে এটাই আমাকে শোনাতে হলো কেনো?
তোমার কি মনে হয় তুমি জেলে আছো! আমি কি এতটাই খারাপ রেখেছি তোমায়….(কিছুক্ষন পরে এসে আবার) আর শোনো তোমার চেয়ে স্বাধীন কয়েদি আল্লাহর দুনিয়ায় আর একটাও নাই! সাত দিনে একবার বাসায় ফিরে কয়েদীর জোকস শুনাচ্ছে!
কোন দুঃখে যে হাঁসিমুখে এই কৌতুক শুনাতে গেলাম! আজ আকাশে কুয়াশার ঘনঘটা! পরিবেশ গুমোট! হে আল্লাহ দ্রুত সূর্য উঠান!
পুরোনো রুশ কৌতুক: গ্রাম্য ইহুদি তরুণ যুদ্ধ যাচ্ছে। ছেলেকে বিদায় দেওয়ার সময় মা তার মাথায় হাত বোলাতে বোলাতে বলছে, ‘বাবা, বেশি পরিশ্রম করবি না। একটা করে তুর্কি মারবি আর জিরিয়ে নিবি।’
ছেলেটা তখন মাকে বলে, ‘কিন্তু তুর্কিরা যদি আমাকে মারে?’ মা তো অবাক, ‘তোকে মারবে কেন, তুই তাদের কী ক্ষতি করেছিস?’
এই মনস্তত্ত্বে আঘাত করেছে ফিলিস্তিন
এক ব্যাক্তি বাড়ি থেকে বেরিয়েছিল কাপড় কেনার জন্য। ঘন্টা তিনেক পরে তাকে খালি হাতে বাড়ি ফিরতে দেখে গিন্নি জিজ্ঞেস করলো, কি ব্যাপার? খালি হাতে কেন? কাপড় কেনো নি?
উত্তরে তিনি বললেন, আর বলো না! কাপড়ের দোকানে যাবার আগে একটা জুতার দোকানে ঢুকেছিলাম। দোকানের গেটে “জুতা খুলে প্রবেশ করুন” লিখা ছিলো বলে তারা আমাকে জুতাটা খুলিয়েই ঢুকতে দিয়েছিলো।
আমি বাবা! আর কাপড়ের দোকানে যেতে সাহস পাই নি।
এক বন্ধু রাত ১ টায় আরেক বন্ধুর
কাছে ফোন করেছে…
১ম বন্ধুঃ দোস্ত, একটু আমার বাসায় আয়
জরুরী কাজ আছে।
২য় বন্ধুঃ আমি এখন আসতে পারব না, ঘুম
পাচ্ছে।
১ম বন্ধুঃ প্লিজ আয় না, জরুরী কাজ আছে।
২য় বন্ধুঃ আসতে পারব না, ঘুমাব.
গুড নাইট(ফোন অফ)।
কিছুক্ষণ পর সে ভাবল হয়তো খুব
জরুরী কাজ হবে, তা ভেবে সে বন্ধুর
বাসায় গেল।
২য় বন্ধুঃ কিরে কি জরুরী কাজ তোর
এত রাতে?
১ম বন্ধুঃ দোস্ত, টিভি আর লাইটের
সুইচটা একটু অফ করে দিয়ে যা, খুব শীত
লাগতেছে তাই তোকে ফোন দিলাম!
হাসির কৌতুক
প্রেমিকা তার প্রেমিককে রাতে রোমান্টিক মেসেজ পাঠাচ্ছে!!!!!
প্রেমিকা:ঘুমিয়ে থাকলে স্বপ্ন পাঠাও জেগে থাকলে ভাবনা পাঠাও আর যদি কাঁদো তবে
চোখের জল পাঠাও
প্রেমিক: জানু আমি টয়লেটে ইয়ে করছি….কি পাঠাবো….???
ডাক্তার: চিন্তার কিছু নেই। আপনার চাচার অসুখটা আসলে মানসিক। উনি মনে করেন উনি অসুস্থ, আসলে তা নয়।
কিছুদিন পর রোগীর খবর নিতে ফোন করলেন ডাক্তার।
ডাক্তার: কী অবস্থা আপনার চাচার?
রোগীর আত্মীয়: খুবই খারাপ! উনি মনে করেন, উনি মারা গেছেন!
নানু ও নাতির মধ্যে কথা হচ্ছে—
নানুঃ বলতে পারিস, তোর বাবার বয়স এখন কত হলো?
নাতিঃ কেন, দশ বছর।
নানুঃ তা কি করে হয়? তোর বয়সই তো দশ বছর।
নাতিঃ সে জন্যই তো বলছি, আমার জম্মের পরই তো তিনি বাবা হয়েছেন!
শিক্ষামূলক হাসির কৌতুক
এক দুষ্টু পিচ্চি ছেলে এসে তার মাকে বললঃ আমরা ইস্ত্রি করিকেন?
মাঃ কোঁচকানো জিনিস প্লেইন করার জন্য।
একটু পরে পিচ্চির দাদীর রুম থেকে ভয়ংকর একটা চিৎকার শোনা গেল !! পিচ্চির মা রান্নাঘর
থেকে বললঃ কি হয়েছে ??
পিচ্চি উত্তর দিল ↓↓↓
দাদীর গাল দুটো ইস্ত্রি করছি !!!
চাকরির ভাইভায় এক তরুণকে প্রশ্ন করা হল-
প্রশ্নকর্তা : আপনাকে আমি ১০টি সহজ প্রশ্ন করব অথবা কেবল একটা কঠিন প্রশ্ন করব। উত্তর দেওয়ার আগে ভালো করে ভেবে দেখুন, কোন অপশনটা বেছে নেবেন।
তরুণ : কঠিন প্রশ্নের উত্তরটাই দিতে চাই।
প্রশ্নকর্তা : ভালো, শুভকামনা আপনার জন্য। এবার বলুন, কোনটা প্রথমে আসে- দিন না রাত?
তরুণ : দিন প্রথমে আসে, স্যার!
প্রশ্নকর্তা : কীভাবে?
তরুণ : দুঃখিত স্যার, আপনি কথা দিয়েছিলেন, দ্বিতীয় কোনো কঠিন প্রশ্ন করবেন না আমাকে!
এক ভদ্রমহিলা ও সিনেমা হলের ম্যানেজারের মধ্যে ফোনালাপ-
মহিলা : হ্যালো। কোন ছবি চলছে?
ম্যানেজার : আই লাভ ইউ!
মহিলা : (রেগে গিয়ে) ইডিয়ট।
ম্যানেজার : এটি গত সপ্তাহে চলছিল।
মহিলা : (আরো রাগান্বিত হয়ে) ননসেন্স।
ম্যানেজার : এটি আগামী সপ্তাহে চলবে!
বাংলা কৌতুক
পাত্রীর বাবা : ছেলের আচার-ব্যবহার কেমন?
ঘটক : নিশ্চয়ই ভালো। এক খুনের মামলায় তার ১০ বছর জেল হয়েছিল। আচার-ব্যবহার দেখেই জেল কর্তৃপক্ষ সাজা দুই বছর মওকুফ করেছে।
পাত্রীর বাবা : ছেলে উদার মানছি। আমার মেয়েকে যে কখনোই ছেড়ে যাবে না, আপনি কী করে বুঝলেন, ঘটক সাহেব?
ঘটক : কারণ, ছেলে এ পর্যন্ত কোনো গার্লফ্রেন্ডকেই ছাড়েনি। বরং গার্লফ্রেন্ডরাই তাকে ছেড়ে গেছে!
শফিক সাহেব: আমি আগামী মাস থেকে যৌতুকবিরোধী আন্দোলনে নামব। কী বলেন?
রফিক সাহেব: কেন, এ মাসে নামবেন না কেন?
শফিক সাহেব: এ মাসে আমার ছেলের বিয়ে আর আগামী মাসে মেয়ের বিয়ে তো, তাই!
যুক্তিবিদ্যার ক্লাস চলছে-
শিক্ষক : আমি টেবিল ছুঁয়েছি, টেবিল মাটি ছুঁয়েছে, সুতরাং আমি মাটি ছুঁয়েছি। এভাবে একটি যুক্তি দেখাওতো।
ছাত্র : আমি আপনাকে ভালোবাসি, আপনি আপনার মেয়েকে ভালবাসেন, সুতরাং আমি আপনার মেয়েকে ভালোবাসি!
শিক্ষক : ?????
এক ছাত্র তার বন্ধুকে চিৎকার করে নিহা নিহা বলে ডাকছে—
শিক্ষকঃ এই নিরঞ্জন তুমি নিহা নিহা বলে কাকে ডাকছ?
ছাত্রঃ আমার বন্ধুকে স্যার।
শিক্ষকঃ নিহা কন ছেলের নাম হতে পারে?
ছাত্রঃ না, মানে ওর আসল নাম নিরঞ্জ হাওলাদার স্যার! আমরা সংক্ষেপে নিহা বলে ডাকি।
শিক্ষকঃ ভাগ্যিস তোদের কালে আমার জম্ম হয়নি।
আমার নাম শান্তুনু লাহিড়ী। (শালা)
পিসির সামনে বসে প্রোগ্রাম রচনা করছে প্রোগ্রামার। তার দৃষ্টি আকর্ষণের নানাবিধ চেষ্টা ব্যর্থ হওয়ার পর তার স্ত্রী নতুন কেশবিন্যাস করল, নতুন পোশাক পরল, মেকআপ করল মন দিয়ে, তারপর তার কাছে গিয়ে বলল, ‘আমার দিকে তাকিয়ে দেখো তো। কোনো পরিবর্তন লক্ষ করছো?’
স্ত্রীর দিকে কিছুক্ষণ তাকিয়ে থেকে প্রোগ্রামার বলল, নতুন স্কিন?
সেরা হাসির কৌতুক
কাবুল: দোস্ত আমাকে ২০০০ টাকা ধার দিবি?
৭ দিন পরেই দিয়ে দিবো।
আবুল:এই নে ২০০০ টাকা।
কাবুল:টাকা হাতে পেয়ে,
দোস্ত তুই,আমার অনেক বড় উপকার করলি..
তোর এই ঋণ কোনদিন শোধ করতে
পারবোনা।
২ মাস হয়ে যায় কাবুল আর টাকা দেয় না।
আবুল:কিরে আমার টাকাটা তো আর
দিলি না?
কাবুল:কিসের টাকা?
আবুল:এর মধ্যেই সব ভুলে গেলি?২ মাস
আগে ২০০০ টাকা নিয়েছিস।
কাবুল :তোকে না টাকা নেয়ার সময়েই
বলছি তোর
এই ঋণ আমি কোনদিন শোধ করতে
পারবোনা..
আবার কিসের টাকা
চাকরির ভাইভায় এক তরুণকে প্রশ্ন করা হল-
প্রশ্নকর্তা : আপনাকে আমি ১০টি সহজ প্রশ্ন করব অথবা কেবল একটা কঠিন প্রশ্ন করব। উত্তর দেওয়ার আগে ভালো করে ভেবে দেখুন, কোন অপশনটা বেছে নেবেন।
তরুণ : কঠিন প্রশ্নের উত্তরটাই দিতে চাই।
প্রশ্নকর্তা : ভালো, শুভকামনা আপনার জন্য। এবার বলুন, কোনটা প্রথমে আসে- দিন না রাত?
তরুণ : দিন প্রথমে আসে, স্যার!
প্রশ্নকর্তা : কীভাবে?
তরুণ : দুঃখিত স্যার, আপনি কথা দিয়েছিলেন, দ্বিতীয় কোনো কঠিন প্রশ্ন করবেন না আমাকে!
কৌতুক বাংলা হাসির
আজকে হঠাৎ করেই আব্বা আমাকে জিজ্ঞেস করতেছে
আব্বাঃ আমাকে বেশি ভালবাসিস, নাকি তোর মাকে?
আমিঃদুজনকেই।
আব্বাঃযদি আমি আমেরিকা যাই এবং তোর মা ফ্রান্সে যায়, কার সাথে যাবি?
আমিঃ ফ্রান্সে!
আব্বাঃ তার মানে মাকে বেশি ভালবাসিস।
আমিঃ নাহ,, আমি ফ্রান্সকে ভালবাসি।
আব্বাঃ যদি আমি ফ্রান্সে যাই এবং তোর মা আমেরিকা যায়,, কার সাথে যাবি?
আমিঃআমেরিকা।
আব্বাঃ কেনো?
আমিঃ কেননা আগে ফ্রান্সে মার সাথে গিয়েছিলাম।
আব্বাঃ (রাগাণ্বিত হয়ে) নির্বোধ,,, এখন যদি আমি আর তোর মা একসাথে ফ্রান্সে যাই,,তুই কোথায় যাবি?
আমিঃ এখানেই থাকবো!
আব্বাঃ এখন কি কারণে এখানে থাকবি?
আমিঃ যেহেতু আমি ক্লান্ত,, কারণ কিছুক্ষণ আগে ফ্রান্স ও আমেরিকা থেকে ফিরলাম!
শিক্ষনীয় ছোট কৌতুক
শিক্ষক : জীবজন্তুকে ভালোবাসতে হবে। সৃষ্টির সেরা জীব মানুষকে ভালোবাসতে হবে। যে মানুষকে ভালোবাসে না সে মানুষ নয়, পশু।
ছাত্র : স্যার, আপনার মেয়ে কি তাহলে পশু?
শিক্ষক : কেন, আমার মেয়ে পশু হবে কেন?
ছাত্র : না! গত এক বছর যাবৎ আমি আপনার মেয়েকে ভালোবাসি, কিন্তু এক দিনের জন্যও সে আমাকে ভালোবাসেনি!
বল্টু সকালে ঘুম থেকে উঠে টেবিলে জেলি মাখা পাউরুটি দেখে, খেয়ে ফেলল,,,,
কিছুক্ষন পর বল্টুর বউ এসে বলল: এখানে যে একটা পাউরুটি ছিল তুমি দেখেছ??
বল্টু : একটু না জানার ভান করে, না দেখি নিত|
বল্টুর বউ: দেখলে ওটা ফেলে দিও, কাল রাতে টিস্যু শেষ হয়ে গিয়েছিল আর বাচ্চাও পায়খানা করেছিল, তাই পাউরুটি দিয়েই কাজ সেরেছি ||
বল্টু তো অজ্ঞান
কৌতুক
বউ বাপের বাড়িতে গিয়ে মজা করার জন্য একটি কবিতা লিখে মেসেজ পাঠালো —
আমার ভালবাসা মনের ভিতর খুঁজে নিও ,
আর রুটির আটা ভালো করে মেখে নিও।
ভালোবাসা যা পেয়েছ তা হারিও না ,
পেঁয়াজ কেটে চোখের পানি ফেলো না।
আমার উপর রাগ করার অনেক বাহানা আছে ,
আলুটা আর একটু সিদ্ধ করো মনে হয় কাঁচা আছে।
আমি ঘরে ফিরলে তুমি আবার খুশি হবে ,
মশলাটা আরও একটু মিহি করে বাটবে।
লোকে আমাদের ভালোবাসা দেখে জ্বলবে ,
একটা হুইসেল দিলেই ভাতটা নামিয়ে নেবে।
কেমন লাগলো আমার কবিতা জানাবে ,
খাবারে নুন কম হলে একটু নুন মেখে নেবে।
স্বামীর জবাব —
তোমার এই প্রেম-ভালোবাসা আমায় মজনু বানিয়েছে ,
কোন চিন্তা নেই পাশের বাড়ির ভাবি নিমন্ত্রন করে গেছে।
তারপর আর কী…….?
বউ ১২০ কিমি বেগে ঘরে ফিরে এসেছে।
একদিন এক শিক্ষক তার ছাত্রের কাছে প্রশ্ন করলেন বলতো তোমার সামনে যদি একদিকে কিছু টাকা আর অন্যদিকে জ্ঞান রাখা হয় তবে তুমি কোনটা নিবে?
অনন্যাঃ এটা সোজা স্যার। আমি অবশ্যই টাকা নেব!
শিক্ষকঃ আমি হলে জ্ঞান্টাই নিতাম।
অনন্যাঃ যার যেটার অভাব সে তো সেটাই নেবে স্যার।
ছোটবেলায় একটা কৌতুক আমরা প্রায়ই শুনতাম, সেটা হলো-
ছাত্রের গার্ডিয়ান ছাত্রের টিচারকে প্রশ্ন করেছে “আমার ছেলে পড়াশোনায় কেমন?”
জবাবে শিক্ষক বলেন “খুব ভালো, বড় হলে এই ছেলে মহাকাশচারী হবে”
ছাত্রের গার্ডিয়ান অবাক হয়ে বললেন “কেন মনে হলো?’
শিক্ষক বলেন “আপনার ছেলেকে যখন পড়াই তখন সে মনে হয় আকাশে ওড়ে, কোন প্রশ্ন করলে আকাশ থেকে পড়ে”
কৌতুকের এই ছেলে মেয়েগুলো এখন বড় হয়ে গেছে। তারা আমার ফ্রেন্ড লিস্টে ঢুকে গেছে। সারা বছর কোনো পোষ্টে তাদের রিএক্ট চোখে পড়ে না কিন্তু যে তাদেরকে ‘মৃত’ ভেবে আনফ্রেন্ড করে দেই তখন ১০ সেকেন্ডের মধ্যে ইনবক্সে গুতায় “ভাই আমাকে আনফ্রেন্ড করলেন কেন?”
—
শিক্ষনীয় ছোট কৌতুক
যাহোক বিকাশ ক্যাশব্যাকের অফার চলবে ২৪ তারিখ পর্যন্ত। প্রতি ১ হাজার টাকায় ১০০ টাকা ক্যাশব্যাক পাবেন ১ টা নম্বরে। এই উপলক্ষ্যে দুইটা প্রোডাক্টের দাম স্পেশালভাবে ধরা হয়েছে
১- ৫ লিটার সরিষার তেল ১০৯০ টাকা, কুরিয়ার চার্জ ফ্রী, বিকাশ পেমেন্টে ১০০ টাকা ক্যাশব্যাক।
২-দুই টা (১ কেজি) গাঁজানো রসুন মধু ১০৯০ টাকা, কুরিয়ার চার্জ ফ্রী, বিকাশ পেমেন্টে ১০০ টাকা ক্যাশব্যাক।
ডিমের আড়তে গিয়ে বললাম,”এক ডজন হাঁসের ডিম দেন।”
কর্মচারী বললো,”স্যার! ডিম তো হাঁসে পাড়ে না, হাঁসি পাড়ে!!”
ক্যাশে বসা মহাজন কর্মচারীকে ডেকে নিয়ে একটা থাপ্পর মেরে দিলো। সামান্য এই কথাটার কারণে কর্মচারীর গায়ে হাত তোলা বিষয়টা মেনে নিতে পারলাম নাহ।
মহাজনকে বললাম,”কাজটা ঠিক করলেন নাহ। কর্মচারীর কথায় আমি কিছু মনে করিনি।”
মহাজন কোন কথা না বলে চুপ থাকলো।
আড়ত থেকে বের হতেই কর্মচারী ফিসফিস করে বললো, “স্যার, এই কারণে থাপ্পর মারে নি, মারছে অন্য কারণে…।
বললাম,”কি কারণ জানতে পারি…??”
স্যার!! মহাজনের বউয়ের নাম “হাসিনা বেগম।”
উনি আদর করে “হাঁসি” ডাকে!!
আমি যে বলছি,”হাঁসি ডিম পাড়ে,
এই জন্য আমারে থাপ্পর মারছে।
এক যুবক আর এক তরুণী ট্যাক্সি করে বেড়াতে বেড়িয়েছে। মেয়েটি যুবকটিকে নিয়ে তামাশা করে মজা পায়।
হঠাৎ মেয়েটি বলল, দেখবে কাল আমি কোথায় ইনজেকশন নিয়েছিলাম?
ছেলেটি দারুণ উৎসাহে সঙ্গে সঙ্গে বলে উঠল, হ্যাঁ হ্যাঁ দেখব, দেখাও।
মেয়েটি আঙুল তুলে বলল, ওই হাসপাতালে!
মজার কৌতুক
..অশিক্ষিত বন্ধু যখন ইংরেজিতে মেসেজ করে..
বন্ধু:-amar baba ka police darasa..
আমি:-কেন কী করছে যে পুলিশ ধরছে?
বন্ধু:- amar babar gua kala…
আমি:-ওমা তোর বাবার গোয়া কালা পুলিশ দেখলো কী করে..?আর গোয়া কালা তো পুলিশ ধরবে কেন..?গোয়া কালা থাকতেই পারে..
বন্ধু:- are gua kala na…gua kala
আমি:- আরে তুই বাংলাতে লেখ তো gua kala…..
বন্ধু:-আমার বাবা জোয়া খেলে..
আমি:- অহ… চরম হাসির কৌতুক
কর্মচারী: স্যার, একটা দিন ছুটি চাই।
বস: কেন? আবার কী?
কর্মচারী: স্যার, আমার দাদা…
বস: আবার দাদা? গত তিন মাসে তুমি চারবার দাদির মৃত্যুর কথা বলে ছুটি নিয়েছ ।
কর্মচারী: স্যার, এবার আমার দাদার বিয়ে!
আরও পড়ুন—দুঃখের স্ট্যাটাস, দুঃখের পিক , দুঃখ নিয়ে উক্তি ও কবিতা
বল্টু গেছে দোকানে বিষ কিনতে।
দোকানদার : ভাই বিষ দিয়া কি
করবেন..? চরম হাসির কৌতুক
বল্টু : আত্মহত্যা করব।
দোকানদার : কেন ভাই..?
বল্টু : কিছু কিছু জিনিস আছে কাউকে
বোঝানো যায় না। চরম হাসির কৌতুক
দোকানদার : মানে..?
বল্টু : আজ সকালে আমি গরুর দুধ
দোহাচ্ছিলাম। হঠাৎকরে গরুটা বাম
পা দিয়ে লাথি মারতে লাগল।
আমি বাধ্য হয়ে বাশের সাথে বাম
পা বেধে রাখলাম। এরপর গরুটা ডান
পা দিয়ে লাথি মারা শুরু করল। আমি
এবার গরুর ডান পা ও বাশের সাথে
শক্ত করে বাধলাম। অবশেষে লেজ
দিয়ে বাড়ি মারতে লাগল।
ভাবলাম লেজটাও বেধে রাখি।
কিন্তু লেজ বাধার জন্য কিছু পেলাম
না। শেষমেষ নিজের বেল্ট খুলে
বাধতে লাগলাম। বেল্ট খোলার
কারণে আমার প্যান্ট হঠাৎ করে খুলে
গেল। এমন সময় আমার বউ গোয়ালে
এসে আমাকে ঐ অবস্থায় দেখলো।
এখন আপনিই বলুন আমি আমার বউকে
কি করে তা বোঝাব.??
বউ আমাকে ছেড়ে বাপের বাড়ি
চলে গেছে। এ জীবন আমি আর
রাখতে চাইনা।
দোকানদার : ভাই কয় টাকার বিষ
লাগবে..??? চরম হাসির কৌতুক
স্কুলের কৌতুক
একদিন ক্লাসে সকল ছাত্রছাত্রীর উদ্দেশ্যে
“ম্যাডাম” বললেন, শিক্ষনীয় ছোট কৌতুক
তোমরা সবাই আগামী কাল চরম হাসির কৌতুক
৪ টা করে ইংরেজী শব্দ লিখে আনবে l
বল্টু স্কুল থেকে বাড়িতে যাচ্ছে আর চিন্তা
করছে ইংরেজী শব্দ।
হঠাৎ সে দেখতে পেলো
১. একটা লোক একটা ছেলেকে ধমক দিয়ে বলছে
Stand up বল্টু লিখে নিলো তার প্রথম
ইংরেজী শব্দটা। শিক্ষনীয় ছোট কৌতুক
২. এরপর সে পথের ধারে একটা
Dustbin
দেখতে পেলো। চরম হাসির কৌতুক
৩. কিছুদুর যেতে যেতে বল্টু একটা সিনেমার শুটিং দেখতে পেলো এবং হিরোইন Hero কে
ডাকছে।
৪. হিরো বললো Oh my darling
আজ নয় কাল।
পরের দিন সকালে বল্টু ক্লাসে আসলো
এবং চরম হাসির কৌতুক
ম্যাডাম জিজ্ঞাসা করলো তোমরা কে কি
ইংরেজী শব্দ এনেছো চরম হাসির কৌতুক
বল্টু : দাড়িয়ে বলল Stand up
ম্যাডাম : তুমি আমাকে কি মনে কর?
বল্টু : Dustbin.
ম্যাডাম : তুমি নিজেকে কি মনে কর?
বল্টু : Hero.
ম্যাডাম : এই নগেন বেত টা নিয়ে আসো তো?
বল্টু : Oh my darling
আজ নয় কাল।
হাসির কৌতুক
স্যার :- বলতো কোন পাখির ডানা আছে
কিন্তু উড়তে পারেনা…??
বল্টু :- মরা পাখি স্যার…!!
স্যার :- বুঝেছি পড়াশুনা করিসনি,
কালকে তোর বাবাকে ডেকে আনবি।
বল্টু :- আমার বাবা কিন্তু একজন গভর্নমেন্ট…!!
স্যার :- (নরম হয়ে)আচ্ছা,উনার নাম কি…??
বল্টু :- বাটার রেড গভর্নমেন্ট…!!
স্যার :- মানে…?? বাংলা কৌতুক
বল্টু :- বাটার মানে – মাখন,
রেড মানে – লাল, আর গভর্নমেন্ট মানে – সরকার।
আমার বাবার নাম – “মাখন লাল সরকার”…!!
স্যার :- তোর মায়ের নাম কি…??
বল্টু :- স্টার মাইন্ড ওয়াইফ…!!
স্যার :- মানে…?? বাংলা কৌতুক
বল্টু :- স্টার মানে – তারা, মাইন্ড মানে – মন,
আর ওয়াইফ মানে – বিবি।
আমার মায়ের নাম – “তারামন বিবি”…!!
স্যার :- তোর দাদার নাম কি…??
বল্টু :- ফাদার বাস…!! শিক্ষনীয় ছোট কৌতুক
স্যার :- মানে…?? বাংলা কৌতুক
বল্টু :- ফাদার মানে – আব্বা, আর বাস মানে – বাস।
আমার দাদার নাম – আব্বাস।
আরও পড়তে পারেন–হাসি নিয়ে ক্যাপশন, ছন্দ, উক্তি, হাসির গল্প, হাসির ধাঁধা উত্তর সহ
অনেকদিন পর দুই বন্ধুর মধ্যে ফোনে কথা
হচ্ছে।। বাংলা কৌতুক
১ম বন্ধুঃ জানিস আমি বিয়ে করে
ফেলেছি!! বাংলা কৌতুক
২য় বন্ধুঃ Wow!! ভালো সংবাদ!!
১ম বন্ধুঃ নাহ!! খারাপ সংবাদ!! সে
দেখতে একদমই সুন্দর নয়!!
২য় বন্ধুঃ ওহ!! এটাতো তাহলে খারাপ
সংবাদ!! শিক্ষনীয় ছোট কৌতুক
…বাংলা কৌতুক
১ম বন্ধুঃ নাহ!! এটা ভালো সংবাদ!!
কারন সে অনেক ধনী!! শিক্ষনীয় ছোট কৌতুক
২য় বন্ধুঃ Wow!! এটা তো খুবই ভালো
সংবাদ!! বাংলা কৌতুক
১ম বন্ধুঃ নাহ!! এটা খারাপ সংবাদ!!
কারন সে তার টাকা পয়সার এক
কানাকড়িও আমাকে দেয় না!!
২য় বন্ধুঃ ওহ!! তাহলে তো এটা খুব
খারাপ সংবাদ!!
১ম বন্ধুঃ নাহ!! এটা ভালো সংবাদ!!
কারন সে আমাকে একটা অনেক বড়
বাড়ি কিনে দিয়েছে!!
২য় বন্ধুঃ Wow!! তাহলে তো এটা খুব
ভালো সংবাদ!! শিক্ষনীয় ছোট কৌতুক
১ম বন্ধুঃ নাহ!! এটা খারাপ সংবাদ!!
কারন সে বাড়িটা পুড়েগেছে!!
২য় বন্ধুঃ আহারে!! তাহলে তো খুবই
খারাপ সংবাদ!! হাসির কৌতুক
১ম বন্ধুঃ নাহ!! এটাই সবচেয়েভালো
সংবাদ!! কারন আমার বউ সে বাড়িটার
ভেতরে ছিলো!
শিক্ষনীয় ছোট কৌতুক, হাসির কৌতুক, বাংলা কৌতুক গুলো পড়ে আশা করি আপনাদের ভালো লেগেছে।