ইসলামিক নাম নির্বাচন করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ, কারণ নামের অর্থ ও তাৎপর্য ব্যক্তির ব্যক্তিত্ব ও চরিত্রে প্রভাব ফেলে। নিচে মেয়ে শিশুর জন্য প্রতিটি অক্ষর দিয়ে সুন্দর সুন্দর ইসলামিক নাম ও তাদের অর্থ দেওয়া হলো। অশাকরি নামগুলো থেকে আপনার পছন্দের মেয়ে শিশুর ইসলামিক নাম অর্থ খুঁজে নিতে পারবেন।
মেয়ে শিশুর ইসলামিক নাম ও অর্থ:
- আয়েশা – জীবন, সুখী, সমৃদ্ধিশালী
- ফাতিমা – শিশুকে দুধ ছাড়ানো, পবিত্র
- মরিয়ম – পবিত্র, আল্লাহর প্রিয়
- খাদিজা – অকালে জন্ম নেওয়া শিশু, মহিয়সী নারী
- জেরিন – স্বর্গের ফুল
- সারা – বিশুদ্ধ, সুখী
- আমিনা – বিশ্বস্ত, নিরাপদ
- সুমাইয়া – উচ্চ মর্যাদাসম্পন্ন
- লায়লা – রাতের সৌন্দর্য
- নূর – আলো, জ্যোতি
- ইমান – বিশ্বাস, ঈমান
- রায়হানা – সুগন্ধি ফুল
- ইয়াসমিন – জেসমিন ফুল
- হাফসা – সিংহী, সাহসী
- জারা – উজ্জ্বল, আলোকিত
- নাজিয়া – পবিত্র, নিষ্কলঙ্ক
- সাবিহা – সুন্দর, আকর্ষণীয়
- রিম – সাদা হরিণ
- নাদিয়া – সকালের শিশির
- ফারাহ – আনন্দ, সুখ
- আয়াত – আল্লাহর নিদর্শন
- সাফিয়া – বিশুদ্ধ, নির্মল
- জোহরা – উজ্জ্বল, আলোকিত
- হুদা – সঠিক পথের দিশা
- নিসা – নারী
- রাহমা – দয়া, করুণা
- আসিয়া – সান্ত্বনা দেওয়া
- মালিকা – রানী
- নূরজাহান – বিশ্বের আলো
- জান্নাত – স্বর্গ
- আলিয়া – উচ্চ মর্যাদাসম্পন্ন
- সানিয়া – উজ্জ্বল, আলোকিত
- তাসনিম – জান্নাতের একটি ঝরনা
- ইশরাক – আলোকিত
- রিদা – সন্তুষ্টি
- মাহিরা – দক্ষ, পারদর্শী
- নাজমা – তারকা
- ফিরদাউস – সর্বোচ্চ জান্নাত
- রুমাইসা – সুন্দর, আকর্ষণীয়
- সিদরাতুল মুনতাহা – জান্নাতের একটি গাছ
- হাসিনা – সুন্দর
- মারওয়া – পাহাড়ের নাম, ইসলামিক ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ
- জুবাইদা – ছোট, সুন্দর
- নাজাহ – সাফল্য
- রাশিদা – সঠিক পথপ্রদর্শক
- সালমা – শান্তিপূর্ণ
- তাবাসসুম – হাসি
- উমামাহ – ইসলামিক ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব
- ইয়াসিরা – সহজ, সুখী
- জাকিয়া – পবিত্র, বিশুদ্ধ
এই নামগুলো ইসলামিক ঐতিহ্য ও অর্থের দিক থেকে খুবই সুন্দর এবং অর্থবহ। আপনি চাইলে আরও নাম জানতে ইসলামিক নামের বই বা ওয়েবসাইট থেকে তথ্য সংগ্রহ করতে পারেন। নাম নির্বাচনের সময় নামের অর্থ ও তাৎপর্য ভালোভাবে জেনে নেওয়া উচিত।
আরও পড়তে পারেন– শিশু কিশোর বিষয়ক অনু ভাবনা-অধ্যাপক আবু তাহের বেলাল
মেয়ে শিশুর ইসলামিক নাম অর্থসহ প্রতিটি অক্ষর দিয়ে
ক দিয়ে মেয়ে শিশুর ইসলামিক নাম ১৫ টি অর্থসহ
ইসলামিক নামগুলি সাধারণত আরবি ভাষায় উৎপত্তি হয় এবং তাদের অর্থ ও তাৎপর্য থাকে। নিচে “ক” দিয়ে শুরু হওয়া মেয়ে শিশুর জন্য ১৫টি ইসলামিক নাম ও তাদের অর্থ দেওয়া হলো:
১. কানিজ (কন্যা)
অর্থ: রাজকুমারী, সম্মানিত মেয়ে।
২. কাউসার (জান্নাতের একটি নদী)
অর্থ: জান্নাতের পবিত্র নদী, আল্লাহর বিশেষ দান।
৩. কামিলা (পূর্ণতা)
অর্থ: সম্পূর্ণ, নিখুঁত।
৪. কারিমা (উদার)
অর্থ: মহানুভব, দয়ালু।
৫. কাইসার (সম্রাজ্ঞী)
অর্থ: শাসনকারী, নেতৃত্বদানকারী।
৬. কুলসুম (গোলাপ ফুল)
অর্থ: সুন্দর ও আকর্ষণীয়।
৭. কিবরিয়া (মহিমা)
অর্থ: মহান, গরিমাময়।
৮. কিনজা (গুপ্তধন)
অর্থ: মূল্যবান সম্পদ।
৯. কাইরাত (মর্যাদাপূর্ণ)
অর্থ: সম্মানিত, গৌরবান্বিত।
১০. কামিনা (গোপন)
অর্থ: লুকানো, রহস্যময়।
১১. কাশিফা (উন্মোচনকারী)
অর্থ: সত্য প্রকাশকারী।
১২. কায়লা (মহিমান্বিত)
অর্থ: সম্মানিত ও প্রশংসিত।
১৩. কামরান (সমৃদ্ধিশালী)
অর্থ: সফল ও উন্নত।
১৪. কায়নাত (বিশ্ব, সৃষ্টি)
অর্থ: মহাবিশ্ব, আল্লাহর সৃষ্টি।
১৫. কাওকাব (তারা)
অর্থ: আকাশের উজ্জ্বল তারা।
আরও পড়ুন— শিশুদের ছড়া কবিতা । ২৬টি জনপ্রিয় ছড়া
খ দিয়ে মেয়ে শিশুর ইসলামিক নাম
নিচে “খ” দিয়ে শুরু হওয়া মেয়ে শিশুর জন্য ১৫টি ইসলামিক নাম ও তাদের অর্থ দেওয়া হলো:
১. খাদিজা (প্রথম স্ত্রী, বিশ্বস্ত)
অর্থ: ইসলামের প্রথম নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর প্রথম স্ত্রীর নাম, যিনি তার বিশ্বস্ততা ও সাহসের জন্য বিখ্যাত।
২. খাতুন (মহিলা, সম্মানিত নারী)
অর্থ: সম্মানিত ও মর্যাদাপূর্ণ নারী।
৩. খায়রুননিসা (নারীদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ)
অর্থ: নারীদের মধ্যে উত্তম ও শ্রেষ্ঠ।
৪. খালিদা (চিরস্থায়ী)
অর্থ: চিরন্তন, স্থায়ী।
৫. খাওলা (সুন্দরী)
অর্থ: আকর্ষণীয় ও সুন্দরী নারী।
৬. খাতিমা (শেষ, সমাপ্তি)
অর্থ: শেষ বা সমাপ্তি, পূর্ণতা।
৭. খাইরিয়া (শুভ, মঙ্গল)
অর্থ: শুভকামনা ও মঙ্গল।
৮. খালিসা (খাঁটি, পবিত্র)
অর্থ: পবিত্র ও নিষ্কলঙ্ক।
৯. খানজালা (সাহসী নারী)
অর্থ: সাহস ও শক্তির প্রতীক।
১০. খুশি (আনন্দ)
অর্থ: সুখ ও আনন্দ।
১১. খাইরুন (শ্রেষ্ঠ, উত্তম)
অর্থ: শ্রেষ্ঠ বা উত্তম ব্যক্তি।
১২. খালিদাহ (অমর)
অর্থ: চিরস্থায়ী, অমর।
১৩. খাতুনজাহান (বিশ্বের সম্মানিত নারী)
অর্থ: বিশ্বের মর্যাদাপূর্ণ নারী।
১৪. খাইরুননাহার (উজ্জ্বল আলো)
অর্থ: আলোকিত ও উজ্জ্বল।
১৫. খাদিজাতুল (খাদিজার মতো)
অর্থ: খাদিজা (রা.)-এর মতো গুণাবলীসম্পন্ন।
গ দিয়ে মেয়ে শিশুর ইসলামিক নাম ১৫ টি অর্থসহ
১. গাজালা (মৃগী, হরিণী)
অর্থ: সুন্দর ও নমনীয়, হরিণীর মতো কোমল।
২. গাওহর (মূল্যবান রত্ন)
অর্থ: হীরা, মুক্তা বা মূল্যবান পাথরের মতো দামি।
৩. গুল (ফুল)
অর্থ: সুন্দর ও সৌরভময় ফুল।
৪. গুলশান (ফুলের বাগান)
অর্থ: ফুলে ভরা সুন্দর বাগান।
৫. গুলনার (ফুলের আগুন)
অর্থ: ফুলের মতো সুন্দর ও জ্বলন্ত।
৬. গুলরুখ (ফুলের মতো মুখ)
অর্থ: ফুলের মতো সুন্দর মুখ।
৭. গুলবাহার (ফুলের বসন্ত)
অর্থ: বসন্তের ফুলের মতো সজীব ও সুন্দর।
৮. গুলজার (ফুলের বাগান)
অর্থ: ফুলে ভরা বাগান।
৯. গুলাফশান (ফুল ছড়ানো)
অর্থ: ফুলের মতো সুন্দর ও আকর্ষণীয়।
১০. গুলনাজ (ফুলের গর্ব)
অর্থ: ফুলের মতো নাজুক ও সুন্দর।
১১. গুলবদন (ফুলের মতো শরীর)
অর্থ: ফুলের মতো সুন্দর ও কোমল।
১২. গুলরানা (ফুলের মতো উজ্জ্বল)
অর্থ: ফুলের মতো আকর্ষণীয় ও উজ্জ্বল।
১৩. গুলমস্তি (ফুলের মতো আনন্দময়)
অর্থ: ফুলের মতো প্রাণবন্ত ও আনন্দদায়ক।
১৪. গুলশিরা (ফুলের মতো মিষ্টি)
অর্থ: ফুলের মতো মিষ্টি ও সুন্দর।
১৫. গুলফাম (ফুলের সুগন্ধ)
অর্থ: ফুলের মতো সৌরভময়।
ঘ দিয়ে মেয়ে শিশুর ইসলামিক নাম
নিচে “ঘ” দিয়ে শুরু হওয়া মেয়ে শিশুর জন্য ১৫টি ইসলামিক নাম ও তাদের অর্থ দেওয়া হলো:
১. ঘাজালা (মৃগী, হরিণী)
অর্থ: সুন্দর ও নমনীয়, হরিণীর মতো কোমল।
২. ঘুরাইয়া (তারকা)
অর্থ: আকাশের উজ্জ্বল তারকার মতো।
৩. ঘানিয়া (সমৃদ্ধিশালী)
অর্থ: ধনী ও সম্পদশালী।
৪. ঘাইদা (সুন্দরী যুবতী)
অর্থ: তরুণী ও আকর্ষণীয়।
৫. ঘালিয়া (মূল্যবান)
অর্থ: দামি ও মূল্যবান।
৬. ঘানিমা (বিজয়, লাভ)
অর্থ: সাফল্য ও বিজয়।
৭. ঘাসালা (ধোয়া, পরিষ্কার)
অর্থ: পবিত্র ও পরিষ্কার।
৮. ঘাইদাহ (সুন্দরী)
অর্থ: সুন্দর ও আকর্ষণীয়।
৯. ঘুরাইবা (অদ্ভুত, আশ্চর্যজনক)
অর্থ: অনন্য ও অসাধারণ।
১০. ঘাইরাত (গর্ব, সম্মান)
অর্থ: মর্যাদা ও গৌরব।
১১. ঘাসিয়া (বৃষ্টি)
অর্থ: জীবনদায়ী বৃষ্টির মতো।
১২. ঘাফিরা (ক্ষমাশীলা)
অর্থ: ক্ষমা ও দয়ার প্রতীক।
১৩. ঘুরাইরাহ (কোমলতা)
অর্থ: নরম ও কোমল।
১৪. ঘাইরুন (ভালো, উত্তম)
অর্থ: শ্রেষ্ঠ ও উত্তম।
১৫. ঘাসিলা (পরিষ্কার করা)
অর্থ: পবিত্র ও নির্মল।
চ দিয়ে মেয়ে শিশুর ইসলামিক নাম
নিচে “চ” দিয়ে শুরু হওয়া মেয়ে শিশুর জন্য ১৫টি ইসলামিক নাম ও তাদের অর্থ দেওয়া হলো:
১. চান্দা (চাঁদের মতো উজ্জ্বল)
অর্থ: চাঁদের মতো সুন্দর ও আলোকিত।
২. চামেলি (এক ধরনের সুগন্ধি ফুল)
অর্থ: জেসমিন ফুলের মতো সৌরভময়।
৩. চান্দনী (চাঁদের আলো)
অর্থ: চাঁদের আলোর মতো উজ্জ্বল।
৪. চাহেল (চল্লিশ তারা)
অর্থ: আকাশের তারকার মতো উজ্জ্বল।
৫. চান্দবিবি (চাঁদের মতো সুন্দরী)
অর্থ: চাঁদের মতো আকর্ষণীয়।
৬. চান্দখান (চাঁদের ঘর)
অর্থ: চাঁদের মতো পবিত্র ও সুন্দর।
৭. চান্দনূর (চাঁদের আলো)
অর্থ: চাঁদের আলোর মতো উজ্জ্বল।
৮. চান্দসুলতানা (চাঁদের রানী)
অর্থ: চাঁদের মতো মর্যাদাপূর্ণ।
৯. চান্দজাহান (চাঁদের বিশ্ব)
অর্থ: চাঁদের মতো সুন্দর ও আলোকিত।
১০. চান্দনাজ (চাঁদের গর্ব)
অর্থ: চাঁদের মতো নাজুক ও সুন্দর।
১১. চান্দরুখ (চাঁদের মতো মুখ)
অর্থ: চাঁদের মতো সুন্দর মুখ।
১২. চান্দবানু (চাঁদের রানী)
অর্থ: চাঁদের মতো মর্যাদাপূর্ণ নারী।
১৩. চান্দমুনিরা (চাঁদের আলো)
অর্থ: চাঁদের আলোর মতো উজ্জ্বল।
১৪. চান্দনাহার (চাঁদের আলো)
অর্থ: চাঁদের আলোর মতো উজ্জ্বল।
১৫. চান্দসিতারা (চাঁদ ও তারা)
অর্থ: চাঁদ ও তারার মতো সুন্দর।
ছ দিয়ে মেয়ে শিশুর ইসলামিক নাম
নিচে “ছ” দিয়ে শুরু হওয়া মেয়ে শিশুর জন্য ১৫টি ইসলামিক নাম ও তাদের অর্থ দেওয়া হলো:
১. ছাবিহা (সকালের সূর্যের আলো)
অর্থ: সকালের আলোর মতো উজ্জ্বল ও প্রাণবন্ত।
২. ছানিয়া (উজ্জ্বল, চমকপ্রদ)
অর্থ: আলোকিত ও আকর্ষণীয়।
৩. ছালেহা (ন্যায়পরায়ণ, ধার্মিক)
অর্থ: সৎ ও ন্যায়বান নারী।
৪. ছামিয়া (উচ্চমর্যাদাসম্পন্ন)
অর্থ: সম্মানিত ও মর্যাদাপূর্ণ।
৫. ছাফিয়া (নির্মল, পবিত্র)
অর্থ: পবিত্র ও নির্মল হৃদয়ের অধিকারী।
৬. ছাকিনা (শান্তি, প্রশান্তি)
অর্থ: শান্তিপূর্ণ ও প্রশান্তিদায়ক।
৭. ছাহেলা (সহজ, সরল)
অর্থ: সহজ-সরল ও নম্র।
৮. ছামিন (মূল্যবান)
অর্থ: দামি ও মূল্যবান।
৯. ছানজিদা (গর্বিত, সম্মানিত)
অর্থ: গর্বিত ও মর্যাদাপূর্ণ।
১০. ছারমিন (শান্তিপূর্ণ)
অর্থ: শান্তি ও প্রশান্তির প্রতীক।
১১. ছাহিবা (বন্ধুত্বপূর্ণ)
অর্থ: বন্ধুত্ব ও স্নেহের প্রতীক।
১২. ছামিরা (সাহচর্য, সঙ্গী)
অর্থ: সঙ্গী ও বন্ধুত্বপূর্ণ।
১৩. ছানজানা (গর্বিত, সম্মানিত)
অর্থ: গর্বিত ও মর্যাদাপূর্ণ।
১৪. ছাহিনা (শান্ত, প্রশান্ত)
অর্থ: শান্তিপূর্ণ ও প্রশান্তিদায়ক।
১৫. ছামরিন (ফলবান, সমৃদ্ধিশালী)
অর্থ: সমৃদ্ধি ও সাফল্যের প্রতীক।
জ দিয়ে মেয়ে শিশুর ইসলামিক নাম
নিচে “জ” দিয়ে শুরু হওয়া মেয়ে শিশুর জন্য ১৫টি ইসলামিক নাম ও তাদের অর্থ দেওয়া হলো:
১. জারা (সোনালি, উজ্জ্বল)
অর্থ: সোনার মতো মূল্যবান ও উজ্জ্বল।
২. জাহান (বিশ্ব, পৃথিবী)
অর্থ: বিশ্ব বা পৃথিবীর মতো ব্যাপক ও সুন্দর।
৩. জান্নাত (স্বর্গ)
অর্থ: জান্নাতের মতো সুখ ও শান্তির স্থান।
৪. জারা (ফুলের পাপড়ি)
অর্থ: ফুলের পাপড়ির মতো নাজুক ও সুন্দর।
৫. জোহা (সকালের আলো)
অর্থ: সকালের আলোর মতো উজ্জ্বল ও প্রাণবন্ত।
৬. জুমানা (মুক্তা)
অর্থ: মুক্তার মতো মূল্যবান ও সুন্দর।
৭. জারিন (সোনালি)
অর্থ: সোনার মতো উজ্জ্বল ও মূল্যবান।
৮. জামিলা (সুন্দরী)
অর্থ: সুন্দর ও আকর্ষণীয়।
৯. জাহিদা (পরিশ্রমী)
অর্থ: পরিশ্রমী ও উদ্যমী।
১০. জারিফা (বুদ্ধিমতী)
অর্থ: বুদ্ধিমান ও চতুর।
১১. জান্নাতুল (জান্নাতের মতো)
অর্থ: জান্নাতের মতো সুখ ও শান্তির প্রতীক।
১২. জাওয়াহির (মূল্যবান রত্ন)
অর্থ: হীরা, মুক্তা বা মূল্যবান পাথরের মতো দামি।
১৩. জামান (যুগ, সময়)
অর্থ: সময়ের মতো মূল্যবান।
১৪. জাহানারা (বিশ্বের আলো)
অর্থ: বিশ্বকে আলোকিত করা।
১৫. জুবাইদা (ক্ষুদ্র, ছোট)
অর্থ: ছোট ও নাজুক, কিন্তু মূল্যবান।
ঝ দিয়ে মেয়ে শিশুর ইসলামিক নাম
নিচে “ঝ” দিয়ে শুরু হওয়া মেয়ে শিশুর জন্য ১৫টি ইসলামিক নাম ও তাদের অর্থ দেওয়া হলো:
১. ঝান (জ্ঞান, প্রজ্ঞা)
অর্থ: জ্ঞানী ও প্রজ্ঞাবান।
২. ঝরনা (ঝর্ণা, পানির প্রবাহ)
অর্থ: প্রাণবন্ত ও শুদ্ধতার প্রতীক।
৩. ঝুমুর (এক ধরনের নাচ)
অর্থ: আনন্দ ও উৎসবের প্রতীক।
৪. ঝিলমিল (আলোর ঝলকানি)
অর্থ: উজ্জ্বল ও চমকপ্রদ।
৫. ঝানভি (গঙ্গা নদী)
অর্থ: পবিত্রতা ও শুদ্ধতার প্রতীক।
৬. ঝুমা (বৃষ্টি)
অর্থ: জীবনদায়ী বৃষ্টির মতো।
৭. ঝুমকি (এক ধরনের গহনা)
অর্থ: সৌন্দর্য ও আকর্ষণের প্রতীক।
৮. ঝানাক (আলোর ঝলকানি)
অর্থ: উজ্জ্বল ও আলোকিত।
৯. ঝুমুরা (ছোট ঝর্ণা)
অর্থ: প্রাণবন্ত ও সতেজ।
১০. ঝিলিক (আলোর ঝলকানি)
অর্থ: উজ্জ্বল ও চমকপ্রদ।
১১. ঝুম্পা (এক ধরনের ফুল)
অর্থ: ফুলের মতো সুন্দর ও সৌরভময়।
১২. ঝানবী (গঙ্গা নদী)
অর্থ: পবিত্রতা ও শুদ্ধতার প্রতীক।
১৩. ঝুমঝুম (মৃদু শব্দ)
অর্থ: কোমল ও মধুর।
১৪. ঝিলমিলি (আলোর ঝলকানি)
অর্থ: উজ্জ্বল ও চমকপ্রদ।
১৫. ঝুমুরী (এক ধরনের নাচ)
অর্থ: আনন্দ ও উৎসবের প্রতীক।
ট দিয়ে মেয়ে শিশুর ইসলামিক নাম
নিচে “ট” দিয়ে শুরু হওয়া মেয়ে শিশুর জন্য ১৫টি ইসলামিক নাম ও তাদের অর্থ দেওয়া হলো:
১. টাহিরা (পবিত্র, নির্মল)
অর্থ: পবিত্র ও নির্মল হৃদয়ের অধিকারী।
২. টাবাসসুম (হাসি)
অর্থ: হাসি ও আনন্দের প্রতীক।
৩. টানজিলা (নাজিল করা, অবতীর্ণ করা)
অর্থ: আল্লাহর বাণী বা রহমতের প্রতীক।
৪. টাসলিমা (শান্তি, আত্মসমর্পণ)
অর্থ: শান্তি ও আত্মসমর্পণের প্রতীক।
৫. টাহমিনা (বুদ্ধিমতী, প্রজ্ঞাবান)
অর্থ: জ্ঞানী ও প্রজ্ঞাবান।
৬. টানিয়া (উজ্জ্বল, আলোকিত)
অর্থ: আলোকিত ও উজ্জ্বল।
৭. টাসনিম (জান্নাতের একটি ঝর্ণা)
অর্থ: জান্নাতের পবিত্র ঝর্ণার নাম।
৮. টাহিয়া (আদর, স্নেহ)
অর্থ: আদর ও স্নেহের প্রতীক।
৯. টানভির (আলোকিত, উজ্জ্বল)
অর্থ: আলোকিত ও উজ্জ্বল।
১০. টাসমিন (মূল্যবান রত্ন)
অর্থ: হীরা, মুক্তা বা মূল্যবান পাথরের মতো দামি।
১১. টাহিরাহ (পবিত্র, নির্মল)
অর্থ: পবিত্র ও নির্মল হৃদয়ের অধিকারী।
১২. টানজিন (আলোকিত, উজ্জ্বল)
অর্থ: আলোকিত ও উজ্জ্বল।
১৩. টাসনিয়া (প্রশংসা, গুণকীর্তন)
অর্থ: প্রশংসা ও গুণকীর্তনের প্রতীক।
১৪. টাহমিদা (প্রশংসা, কৃতজ্ঞতা)
অর্থ: প্রশংসা ও কৃতজ্ঞতার প্রতীক।
১৫. টানজিম (সুশৃঙ্খল, সংগঠিত)
অর্থ: সুশৃঙ্খল ও সংগঠিত।
ঠ দিয়ে মেয়ে শিশুর ইসলামিক নাম
নিচে “ঠ” দিয়ে শুরু হওয়া মেয়ে শিশুর জন্য ১৫টি ইসলামিক নাম ও তাদের অর্থ দেওয়া হলো:
১. ঠান্বী (উজ্জ্বল, আলোকিত)
অর্থ: আলোকিত ও উজ্জ্বল।
২. ঠামান (স্থির, দৃঢ়)
অর্থ: স্থির ও দৃঢ়চেতা।
৩. ঠানভী (উজ্জ্বল, আলোকিত)
অর্থ: আলোকিত ও উজ্জ্বল।
৪. ঠামিনা (স্থির, দৃঢ়)
অর্থ: স্থির ও দৃঢ়চেতা।
৫. ঠানজিন (আলোকিত, উজ্জ্বল)
অর্থ: আলোকিত ও উজ্জ্বল।
৬. ঠামিরা (স্থির, দৃঢ়)
অর্থ: স্থির ও দৃঢ়চেতা।
৭. ঠানভির (আলোকিত, উজ্জ্বল)
অর্থ: আলোকিত ও উজ্জ্বল।
৮. ঠামিনাহ (স্থির, দৃঢ়)
অর্থ: স্থির ও দৃঢ়চেতা।
৯. ঠানজিম (সুশৃঙ্খল, সংগঠিত)
অর্থ: সুশৃঙ্খল ও সংগঠিত।
১০. ঠামিনা (স্থির, দৃঢ়)
অর্থ: স্থির ও দৃঢ়চেতা।
১১. ঠানভি (উজ্জ্বল, আলোকিত)
অর্থ: আলোকিত ও উজ্জ্বল।
১২. ঠামিরা (স্থির, দৃঢ়)
অর্থ: স্থির ও দৃঢ়চেতা।
১৩. ঠানজিন (আলোকিত, উজ্জ্বল)
অর্থ: আলোকিত ও উজ্জ্বল।
১৪. ঠামিনা (স্থির, দৃঢ়)
অর্থ: স্থির ও দৃঢ়চেতা।
১৫. ঠানভির (আলোকিত, উজ্জ্বল)
অর্থ: আলোকিত ও উজ্জ্বল।
ঢ দিয়ে মেয়ে শিশুর ইসলামিক নাম
নিচে “ঢ” দিয়ে শুরু হওয়া মেয়ে শিশুর জন্য ১৫টি ইসলামিক নাম ও তাদের অর্থ দেওয়া হলো:
১. ঢালিয়া (উজ্জ্বল, আলোকিত)
অর্থ: আলোকিত ও উজ্জ্বল।
২. ঢানভি (উজ্জ্বল, আলোকিত)
অর্থ: আলোকিত ও উজ্জ্বল।
৩. ঢামিনা (স্থির, দৃঢ়)
অর্থ: স্থির ও দৃঢ়চেতা।
৪. ঢানজিন (আলোকিত, উজ্জ্বল)
অর্থ: আলোকিত ও উজ্জ্বল।
৫. ঢামিরা (স্থির, দৃঢ়)
অর্থ: স্থির ও দৃঢ়চেতা।
৬. ঢানভির (আলোকিত, উজ্জ্বল)
অর্থ: আলোকিত ও উজ্জ্বল।
৭. ঢামিনাহ (স্থির, দৃঢ়)
অর্থ: স্থির ও দৃঢ়চেতা।
৮. ঢানজিম (সুশৃঙ্খল, সংগঠিত)
অর্থ: সুশৃঙ্খল ও সংগঠিত।
৯. ঢামিনা (স্থির, দৃঢ়)
অর্থ: স্থির ও দৃঢ়চেতা।
১০. ঢানভি (উজ্জ্বল, আলোকিত)
অর্থ: আলোকিত ও উজ্জ্বল।
ড দিয়ে মেয়ে শিশুর ইসলামিক নাম
নিচে “ড” দিয়ে শুরু হওয়া মেয়ে শিশুর জন্য ১৫টি ইসলামিক নাম ও তাদের অর্থ দেওয়া হলো:
১. ডালিয়া (এক ধরনের ফুল)
অর্থ: ফুলের মতো সুন্দর ও সৌরভময়।
২. ডানিয়া (নিকটবর্তী, পৃথিবী)
অর্থ: পৃথিবীর মতো সুন্দর ও ব্যাপক।
৩. ডুররিন (মুক্তা)
অর্থ: মুক্তার মতো মূল্যবান ও সুন্দর।
৪. ডুরদানা (মুক্তা)
অর্থ: মুক্তার মতো মূল্যবান ও সুন্দর।
৫. ডুররিনা (মুক্তা)
অর্থ: মুক্তার মতো মূল্যবান ও সুন্দর।
৬. ডুররিদা (মুক্তা)
অর্থ: মুক্তার মতো মূল্যবান ও সুন্দর।
৭. ডুররিশা (মুক্তা)
অর্থ: মুক্তার মতো মূল্যবান ও সুন্দর।
৮. ডুররিনাজ (মুক্তার গর্ব)
অর্থ: মুক্তার মতো মূল্যবান ও গর্বিত।
ত দিয়ে মেয়ে শিশুর ইসলামিক নাম
নিচে “ত” দিয়ে শুরু হওয়া মেয়ে শিশুর জন্য ১৫টি ইসলামিক নাম ও তাদের অর্থ দেওয়া হলো:
১. তাহিরা (পবিত্র, নির্মল)
অর্থ: পবিত্র ও নির্মল হৃদয়ের অধিকারী।
২. তানিয়া (উজ্জ্বল, আলোকিত)
অর্থ: আলোকিত ও উজ্জ্বল।
৩. তাবাসসুম (হাসি)
অর্থ: হাসি ও আনন্দের প্রতীক।
৪. তাসনিম (জান্নাতের একটি ঝর্ণা)
অর্থ: জান্নাতের পবিত্র ঝর্ণার নাম।
৫. তামান্না (ইচ্ছা, আকাঙ্ক্ষা)
অর্থ: ইচ্ছা ও আকাঙ্ক্ষার প্রতীক।
৬. তাহমিনা (বুদ্ধিমতী, প্রজ্ঞাবান)
অর্থ: জ্ঞানী ও প্রজ্ঞাবান।
৭. তানভির (আলোকিত, উজ্জ্বল)
অর্থ: আলোকিত ও উজ্জ্বল।
৮. তাসলিমা (শান্তি, আত্মসমর্পণ)
অর্থ: শান্তি ও আত্মসমর্পণের প্রতীক।
৯. তানজিলা (নাজিল করা, অবতীর্ণ করা)
অর্থ: আল্লাহর বাণী বা রহমতের প্রতীক।
১০. তাহিয়া (আদর, স্নেহ)
অর্থ: আদর ও স্নেহের প্রতীক।
১১. তাসনিয়া (প্রশংসা, গুণকীর্তন)
অর্থ: প্রশংসা ও গুণকীর্তনের প্রতীক।
১২. তাহমিদা (প্রশংসা, কৃতজ্ঞতা)
অর্থ: প্রশংসা ও কৃতজ্ঞতার প্রতীক।
১৩. তানজিম (সুশৃঙ্খল, সংগঠিত)
অর্থ: সুশৃঙ্খল ও সংগঠিত।
১৪. তাসমিন (মূল্যবান রত্ন)
অর্থ: হীরা, মুক্তা বা মূল্যবান পাথরের মতো দামি।
১৫. তাহিরাহ (পবিত্র, নির্মল)
অর্থ: পবিত্র ও নির্মল হৃদয়ের অধিকারী।
থ দিয়ে মেয়ে শিশুর ইসলামিক নাম
নিচে “থ” দিয়ে শুরু হওয়া মেয়ে শিশুর জন্য ১৫টি ইসলামিক নাম ও তাদের অর্থ দেওয়া হলো:
১. থাওবা (তাওবা, ক্ষমা প্রার্থনা)
অর্থ: আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা।
২. থানভি (উজ্জ্বল, আলোকিত)
অর্থ: আলোকিত ও উজ্জ্বল।
৩. থামিনা (স্থির, দৃঢ়)
অর্থ: স্থির ও দৃঢ়চেতা।
৪. থানজিন (আলোকিত, উজ্জ্বল)
অর্থ: আলোকিত ও উজ্জ্বল।
৫. থামিরা (স্থির, দৃঢ়)
অর্থ: স্থির ও দৃঢ়চেতা।
৬. থানভির (আলোকিত, উজ্জ্বল)
অর্থ: আলোকিত ও উজ্জ্বল।
৭. থামিনাহ (স্থির, দৃঢ়)
অর্থ: স্থির ও দৃঢ়চেতা।
৮. থানজিম (সুশৃঙ্খল, সংগঠিত)
অর্থ: সুশৃঙ্খল ও সংগঠিত।
৯. থামিনা (স্থির, দৃঢ়)
অর্থ: স্থির ও দৃঢ়চেতা।
১০. থানভি (উজ্জ্বল, আলোকিত)
অর্থ: আলোকিত ও উজ্জ্বল।
১১. থামিরা (স্থির, দৃঢ়)
অর্থ: স্থির ও দৃঢ়চেতা।
১২. থানজিন (আলোকিত, উজ্জ্বল)
অর্থ: আলোকিত ও উজ্জ্বল।
১৩. থামিনা (স্থির, দৃঢ়)
অর্থ: স্থির ও দৃঢ়চেতা।
১৪. থানভির (আলোকিত, উজ্জ্বল)
অর্থ: আলোকিত ও উজ্জ্বল।
১৫. থাওফিকা (সাফল্য, সফলতা)
অর্থ: সাফল্য ও সফলতার প্রতীক।
দ দিয়ে মেয়ে শিশুর ইসলামিক নাম
নিচে “দ” দিয়ে শুরু হওয়া মেয়ে শিশুর জন্য ১৫টি ইসলামিক নাম ও তাদের অর্থ দেওয়া হলো:
১. দানিয়া (নিকটবর্তী, পৃথিবী)
অর্থ: পৃথিবীর মতো সুন্দর ও ব্যাপক।
২. দিলশাদ (হৃদয়কে আনন্দিত করা)
অর্থ: হৃদয়কে আনন্দিত করা।
৩. দুররিন (মুক্তা)
অর্থ: মুক্তার মতো মূল্যবান ও সুন্দর।
৪. দুরদানা (মুক্তা)
অর্থ: মুক্তার মতো মূল্যবান ও সুন্দর।
ন দিয়ে মেয়ে শিশুর ইসলামিক নাম
নিচে “ন” দিয়ে শুরু হওয়া মেয়ে শিশুর জন্য ১৫টি ইসলামিক নাম ও তাদের অর্থ দেওয়া হলো:
১. নাজিয়া (পবিত্র, নির্মল)
অর্থ: পবিত্র ও নির্মল হৃদয়ের অধিকারী।
২. নুসরাত (সাহায্য, বিজয়)
অর্থ: সাহায্য ও বিজয়ের প্রতীক।
৩. নাজমা (তারকা)
অর্থ: আকাশের তারকার মতো উজ্জ্বল।
৪. নাইমা (আরামদায়ক, সুখী)
অর্থ: সুখী ও আরামদায়ক জীবন।
৫. নাজনীন (সুন্দরী, আকর্ষণীয়)
অর্থ: সুন্দর ও আকর্ষণীয়।
৬. নাজাত (মুক্তি, পরিত্রাণ)
অর্থ: মুক্তি ও পরিত্রাণের প্রতীক।
৭. নাজিদা (উচ্চমর্যাদাসম্পন্ন)
অর্থ: সম্মানিত ও মর্যাদাপূর্ণ।
৮. নাজমুন (তারকা)
অর্থ: আকাশের তারকার মতো উজ্জ্বল।
৯. নাজাহ (সাফল্য, সফলতা)
অর্থ: সাফল্য ও সফলতার প্রতীক।
১০. নাজমীন (ফুলের বাগান)
অর্থ: ফুলের বাগানের মতো সুন্দর।
প দিয়ে মেয়ে শিশুর ইসলামিক নাম
নিচে “প” দিয়ে শুরু হওয়া মেয়ে শিশুর জন্য ১১টি ইসলামিক নাম ও তাদের অর্থ দেওয়া হলো:
১. পারিজাত (জান্নাতের ফুল)
অর্থ: জান্নাতের ফুলের মতো সুন্দর ও পবিত্র।
২. পারভীন (প্লিয়াডেস তারকামণ্ডলী)
অর্থ: তারকামণ্ডলীর মতো উজ্জ্বল ও আকর্ষণীয়।
৩. পারিসা (পরী, ফেরেশতা)
অর্থ: পরীর মতো সুন্দর ও আকর্ষণীয়।
৪. পারিজাদ (জান্নাতের ফুল)
অর্থ: জান্নাতের ফুলের মতো সুন্দর ও পবিত্র।
৫. পারিজান (জান্নাতের ফুল)
অর্থ: জান্নাতের ফুলের মতো সুন্দর ও পবিত্র।
৬. পারিজাহ (জান্নাতের ফুল)
অর্থ: জান্নাতের ফুলের মতো সুন্দর ও পবিত্র।
৭. পারিজাদা (জান্নাতের ফুল)
অর্থ: জান্নাতের ফুলের মতো সুন্দর ও পবিত্র।
ফ দিয়ে মেয়ে শিশুর ইসলামিক নাম
নিচে “ফ” দিয়ে শুরু হওয়া মেয়ে শিশুর জন্য ১১টি ইসলামিক নাম ও তাদের অর্থ দেওয়া হলো:
১. ফাতিমা (একটি ফুলের নাম, নবী মুহাম্মদ (সা.)-এর কন্যার নাম)
অর্থ: পবিত্র ও সম্মানিত।
২. ফারিহা (আনন্দিত, সুখী)
অর্থ: আনন্দ ও সুখের প্রতীক।
৩. ফারজানা (জ্ঞানী, প্রজ্ঞাবান)
অর্থ: জ্ঞানী ও প্রজ্ঞাবান।
৪. ফারাহ (আনন্দ, সুখ)
অর্থ: আনন্দ ও সুখের প্রতীক।
৫. ফারিহা (আনন্দিত, সুখী)
অর্থ: আনন্দ ও সুখের প্রতীক।
৬. ফারজানা (জ্ঞানী, প্রজ্ঞাবান)
অর্থ: জ্ঞানী ও প্রজ্ঞাবান।
৭. ফারাহ (আনন্দ, সুখ)
অর্থ: আনন্দ ও সুখের প্রতীক।
ব দিয়ে মেয়ে শিশুর ইসলামিক নাম
নিচে “ব” দিয়ে শুরু হওয়া মেয়ে শিশুর জন্য ১১টি ইসলামিক নাম ও তাদের অর্থ দেওয়া হলো:
১. বিসমিল্লাহ (আল্লাহর নামে শুরু)
অর্থ: আল্লাহর নামে শুরু করা।
২. বরকত (আশীর্বাদ)
অর্থ: আল্লাহর আশীর্বাদ।
৩. বিলকিস (সাবা রানীর নাম)
অর্থ: সাবা রানীর মতো সম্মানিত।
৪. বাহিজা (উজ্জ্বল, চমকপ্রদ)
অর্থ: উজ্জ্বল ও চমকপ্রদ।
৫. বাসমা (হাসি)
অর্থ: হাসি ও আনন্দের প্রতীক।
৬. বাতুল (পবিত্র, নির্মল)
অর্থ: পবিত্র ও নির্মল হৃদয়ের অধিকারী।
৭. বায়েজিদ (সম্মানিত, মর্যাদাপূর্ণ)
অর্থ: সম্মানিত ও মর্যাদাপূর্ণ।
৮. বাহিয়া (সুন্দরী, আকর্ষণীয়)
অর্থ: সুন্দর ও আকর্ষণীয়।
৯. বাসিরা (বুদ্ধিমতী, প্রজ্ঞাবান)
অর্থ: বুদ্ধিমান ও প্রজ্ঞাবান।
১০. বিলালা (জল, পানি)
অর্থ: জীবনের উৎস।
১১. বিশরাত (সুসংবাদ, আনন্দ)
অর্থ: সুসংবাদ ও আনন্দের প্রতীক।
ম দিয়ে মেয়ে শিশুর ইসলামিক নাম
নিচে “ম” দিয়ে শুরু হওয়া মেয়ে শিশুর জন্য ১১টি ইসলামিক নাম ও তাদের অর্থ দেওয়া হলো:
১. মরিয়ম (মরিয়ম, হযরত ঈসা (আ.)-এর মাতা)
অর্থ: পবিত্র ও সম্মানিত।
২. মাহিরা (দক্ষ, নিপুণ)
অর্থ: দক্ষ ও নিপুণ।
৩. মালিকা (রানী)
অর্থ: রানীর মতো মর্যাদাপূর্ণ।
৪. মাহজাবিন (চাঁদের আলো)
অর্থ: চাঁদের আলোর মতো উজ্জ্বল।
৫. মাহনূর (আলোকিত, উজ্জ্বল)
অর্থ: আলোকিত ও উজ্জ্বল।
৬. মাহফুজা (সুরক্ষিত)
অর্থ: আল্লাহর সুরক্ষায় থাকা।
৭. মাহরুখ (চাঁদের মতো মুখ)
অর্থ: চাঁদের মতো সুন্দর মুখ।
৮. মাহজাবী (আকর্ষণীয়)
অর্থ: আকর্ষণীয় ও সুন্দর।
৯. মাহজাবিন (চাঁদের আলো)
অর্থ: চাঁদের আলোর মতো উজ্জ্বল।
১০. মাহনূর (আলোকিত, উজ্জ্বল)
অর্থ: আলোকিত ও উজ্জ্বল।
১১. মাহফুজা (সুরক্ষিত)
অর্থ: আল্লাহর সুরক্ষায় থাকা।
র দিয়ে মেয়ে শিশুর ইসলামিক নাম
নিচে “র” দিয়ে শুরু হওয়া মেয়ে শিশুর জন্য ১১টি ইসলামিক নাম ও তাদের অর্থ দেওয়া হলো:
১. রাহিমা (দয়ালু, করুণাময়ী)
অর্থ: আল্লাহর দয়া ও করুণার প্রতীক।
২. রাইহানা (সুগন্ধি ফুল)
অর্থ: ফুলের মতো সুন্দর ও সৌরভময়।
৩. রুমাইসা (সুন্দরী, আকর্ষণীয়)
অর্থ: সুন্দর ও আকর্ষণীয়।
৪. রিদা (সন্তুষ্টি, খুশি)
অর্থ: সন্তুষ্টি ও খুশির প্রতীক।
৫. রাফিয়া (উচ্চমর্যাদাসম্পন্ন)
অর্থ: সম্মানিত ও মর্যাদাপূর্ণ।
৬. রাশিদা (সঠিক পথপ্রদর্শক)
অর্থ: সঠিক পথের দিশারী।
৭. রাইসা (নেত্রী, প্রধান)
অর্থ: নেত্রী ও প্রধান।
৮. রুমানা (সুন্দরী, আকর্ষণীয়)
অর্থ: সুন্দর ও আকর্ষণীয়।
৯. রাইয়ান (সুন্দর, আকর্ষণীয়)
অর্থ: সুন্দর ও আকর্ষণীয়।
১০. রাইসা (নেত্রী, প্রধান)
অর্থ: নেত্রী ও প্রধান।
১১. রুমাইসা (সুন্দরী, আকর্ষণীয়)
অর্থ: সুন্দর ও আকর্ষণীয়।
ল দিয়ে মেয়ে শিশুর ইসলামিক নাম
নিচে “ল” দিয়ে শুরু হওয়া মেয়ে শিশুর জন্য ১১টি ইসলামিক নাম ও তাদের অর্থ দেওয়া হলো:
১. লায়লা (রাত)
অর্থ: রাতের মতো সুন্দর ও রহস্যময়।
২. লুবনা (এক ধরনের গাছের নাম)
অর্থ: প্রকৃতির মতো সুন্দর ও শুদ্ধ।
৩. লামিস (নরম, কোমল)
অর্থ: নরম ও কোমল হৃদয়ের অধিকারী।
৪. লিনা (নরম, কোমল)
অর্থ: নরম ও কোমল হৃদয়ের অধিকারী।
৫. লাইলী (রাত)
অর্থ: রাতের মতো সুন্দর ও রহস্যময়।
৬. লামিয়া (উজ্জ্বল, চমকপ্রদ)
অর্থ: উজ্জ্বল ও চমকপ্রদ।
৭. লুবাবা (হৃদয়ের মূল অংশ)
অর্থ: হৃদয়ের মূল অংশের মতো গুরুত্বপূর্ণ।
৮. লামিসা (নরম, কোমল)
অর্থ: নরম ও কোমল হৃদয়ের অধিকারী।
৯. লিনাহ (নরম, কোমল)
অর্থ: নরম ও কোমল হৃদয়ের অধিকারী।
১০. লাইলী (রাত)
অর্থ: রাতের মতো সুন্দর ও রহস্যময়।
১১. লামিস (নরম, কোমল)
অর্থ: নরম ও কোমল হৃদয়ের অধিকারী।
শ দিয়ে শিশুর ইসলামিক নাম
নিচে “শ” দিয়ে শুরু হওয়া মেয়ে শিশুর জন্য ১১টি ইসলামিক নাম ও তাদের অর্থ দেওয়া হলো:
১. শাহানা (রানী)
অর্থ: রানীর মতো মর্যাদাপূর্ণ।
২. শিরিন (মিষ্টি)
অর্থ: মিষ্টি ও আকর্ষণীয়।
৩. শামা (মোমবাতি)
অর্থ: আলোর মতো উজ্জ্বল।
৪. শাফাক (সন্ধ্যার লাল আভা)
অর্থ: সন্ধ্যার লাল আভার মতো সুন্দর।
৫. শাহিনা (মহিমান্বিত)
অর্থ: মহিমান্বিত ও সম্মানিত।
৬. শাহজাদী (রাজকুমারী)
অর্থ: রাজকুমারীর মতো সম্মানিত।
৭. শামীম (সুগন্ধি বাতাস)
অর্থ: সুগন্ধি বাতাসের মতো সৌরভময়।
৮. শাফীনা (জাহাজ)
অর্থ: জাহাজের মতো নির্দিষ্ট গন্তব্যে পৌঁছানো।
৯. শাহরিয়ার (রাতের বন্ধু)
অর্থ: রাতের বন্ধুর মতো বিশ্বস্ত।
১০. শাহনাজ (রানীর গর্ব)
অর্থ: রানীর গর্বের মতো সম্মানিত।
১১. শাহিদা (সাক্ষী)
অর্থ: সত্যের সাক্ষী।
স দিয়ে মেয়ে শিশুর ইসলামিক নাম
নিচে “স” দিয়ে শুরু হওয়া মেয়ে শিশুর জন্য ১১টি ইসলামিক নাম ও তাদের অর্থ দেওয়া হলো:
১. সারা (আনন্দ, সুখ)
অর্থ: আনন্দ ও সুখের প্রতীক।
২. সাবিরা (ধৈর্যশীল)
অর্থ: ধৈর্যশীল ও সহনশীল।
৩. সানিয়া (উজ্জ্বল, চমকপ্রদ)
অর্থ: উজ্জ্বল ও চমকপ্রদ।
৪. সাফিয়া (নির্মল, পবিত্র)
অর্থ: পবিত্র ও নির্মল হৃদয়ের অধিকারী।
৫. সাদিয়া (ভাগ্যবান)
অর্থ: ভাগ্যবান ও সৌভাগ্যের প্রতীক।
৬. সামিরা (সাহচর্য, সঙ্গী)
অর্থ: সঙ্গী ও বন্ধুত্বপূর্ণ।
৭. সালমা (শান্তিপূর্ণ)
অর্থ: শান্তি ও প্রশান্তির প্রতীক।
৮. সুমাইয়া (উচ্চমর্যাদাসম্পন্ন)
অর্থ: সম্মানিত ও মর্যাদাপূর্ণ।
৯. সাহারা (মরুভূমি)
অর্থ: মরুভূমির মতো বিশাল ও সুন্দর।
১০. সায়মা (রোজা রাখা)
অর্থ: রোজা রাখার মতো পবিত্র।
১১. সাবিহা (সকালের সূর্যের আলো)
অর্থ: সকালের আলোর মতো উজ্জ্বল ও প্রাণবন্ত।
হ দিয়ে ইসলামিক নাম
নিচে “হ” দিয়ে শুরু হওয়া মেয়ে শিশুর জন্য ১১টি ইসলামিক নাম ও তাদের অর্থ দেওয়া হলো:
১. হাফসা (হাফসা বিনতে উমর, ইসলামের প্রথম মহিলা সাহাবী)
অর্থ: সম্মানিত ও মর্যাদাপূর্ণ।
২. হালিমা (ধৈর্যশীল, সহনশীল)
অর্থ: ধৈর্যশীল ও সহনশীল।
৩. হাসিনা (সুন্দরী)
অর্থ: সুন্দর ও আকর্ষণীয়।
৪. হুমাইরা (লাল গালওয়ালা)
অর্থ: সুন্দর ও আকর্ষণীয়।
৫. হাবিবা (প্রিয়)
অর্থ: প্রিয় ও আদরের প্রতীক।
৬. হাসনা (সুন্দরী)
অর্থ: সুন্দর ও আকর্ষণীয়।
৭. হামিদা (প্রশংসনীয়)
অর্থ: প্রশংসা ও গুণকীর্তনের প্রতীক।
৮. হাসিনাত (সুন্দরী)
অর্থ: সুন্দর ও আকর্ষণীয়।
৯. হাসিবা (সম্মানিত)
অর্থ: সম্মানিত ও মর্যাদাপূর্ণ।
১০. হাসিনা (সুন্দরী)
অর্থ: সুন্দর ও আকর্ষণীয়।
১১. হাসিনাত (সুন্দরী)
অর্থ: সুন্দর ও আকর্ষণীয়।
এই নামগুলি ইসলামিক সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে প্রতিফলিত করে এবং তাদের অর্থও সুন্দর ও তাৎপর্যপূর্ণ। নাম নির্বাচনের সময় নামের অর্থ ও তাৎপর্য বিবেচনা করা গুরুত্বপূর্ণ।