You are currently viewing ৫০০+ মেয়ে শিশুর ইসলামিক নাম । প্রতিটি অক্ষরদিয়ে অর্থসহ
মেয়ে শিশুর ইসলামিক নাম

৫০০+ মেয়ে শিশুর ইসলামিক নাম । প্রতিটি অক্ষরদিয়ে অর্থসহ

ইসলামিক নাম নির্বাচন করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ, কারণ নামের অর্থ ও তাৎপর্য ব্যক্তির ব্যক্তিত্ব ও চরিত্রে প্রভাব ফেলে। নিচে মেয়ে শিশুর জন্য প্রতিটি অক্ষর দিয়ে সুন্দর সুন্দর ইসলামিক নাম ও তাদের অর্থ দেওয়া হলো। অশাকরি নামগুলো থেকে আপনার পছন্দের মেয়ে শিশুর ইসলামিক নাম অর্থ খুঁজে নিতে পারবেন।

মেয়ে শিশুর ইসলামিক নাম ও অর্থ:

  1. আয়েশা – জীবন, সুখী, সমৃদ্ধিশালী
  2. ফাতিমা – শিশুকে দুধ ছাড়ানো, পবিত্র
  3. মরিয়ম – পবিত্র, আল্লাহর প্রিয়
  4. খাদিজা – অকালে জন্ম নেওয়া শিশু, মহিয়সী নারী
  5. জেরিন – স্বর্গের ফুল
  6. সারা – বিশুদ্ধ, সুখী
  7. আমিনা – বিশ্বস্ত, নিরাপদ
  8. সুমাইয়া – উচ্চ মর্যাদাসম্পন্ন
  9. লায়লা – রাতের সৌন্দর্য
  10. নূর – আলো, জ্যোতি
  11. ইমান – বিশ্বাস, ঈমান
  12. রায়হানা – সুগন্ধি ফুল
  13. ইয়াসমিন – জেসমিন ফুল
  14. হাফসা – সিংহী, সাহসী
  15. জারা – উজ্জ্বল, আলোকিত
  16. নাজিয়া – পবিত্র, নিষ্কলঙ্ক
  17. সাবিহা – সুন্দর, আকর্ষণীয়
  18. রিম – সাদা হরিণ
  19. নাদিয়া – সকালের শিশির
  20. ফারাহ – আনন্দ, সুখ
  21. আয়াত – আল্লাহর নিদর্শন
  22. সাফিয়া – বিশুদ্ধ, নির্মল
  23. জোহরা – উজ্জ্বল, আলোকিত
  24. হুদা – সঠিক পথের দিশা
  25. নিসা – নারী
  26. রাহমা – দয়া, করুণা
  27. আসিয়া – সান্ত্বনা দেওয়া
  28. মালিকা – রানী
  29. নূরজাহান – বিশ্বের আলো
  30. জান্নাত – স্বর্গ
  31. আলিয়া – উচ্চ মর্যাদাসম্পন্ন
  32. সানিয়া – উজ্জ্বল, আলোকিত
  33. তাসনিম – জান্নাতের একটি ঝরনা
  34. ইশরাক – আলোকিত
  35. রিদা – সন্তুষ্টি
  36. মাহিরা – দক্ষ, পারদর্শী
  37. নাজমা – তারকা
  38. ফিরদাউস – সর্বোচ্চ জান্নাত
  39. রুমাইসা – সুন্দর, আকর্ষণীয়
  40. সিদরাতুল মুনতাহা – জান্নাতের একটি গাছ
  41. হাসিনা – সুন্দর
  42. মারওয়া – পাহাড়ের নাম, ইসলামিক ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ
  43. জুবাইদা – ছোট, সুন্দর
  44. নাজাহ – সাফল্য
  45. রাশিদা – সঠিক পথপ্রদর্শক
  46. সালমা – শান্তিপূর্ণ
  47. তাবাসসুম – হাসি
  48. উমামাহ – ইসলামিক ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব
  49. ইয়াসিরা – সহজ, সুখী
  50. জাকিয়া – পবিত্র, বিশুদ্ধ

এই নামগুলো ইসলামিক ঐতিহ্য ও অর্থের দিক থেকে খুবই সুন্দর এবং অর্থবহ। আপনি চাইলে আরও নাম জানতে ইসলামিক নামের বই বা ওয়েবসাইট থেকে তথ্য সংগ্রহ করতে পারেন। নাম নির্বাচনের সময় নামের অর্থ ও তাৎপর্য ভালোভাবে জেনে নেওয়া উচিত।

আরও পড়তে পারেন–  শিশু কিশোর বিষয়ক অনু ভাবনা-অধ্যাপক আবু তাহের বেলাল

 মেয়ে শিশুর ইসলামিক নাম অর্থসহ প্রতিটি অক্ষর দিয়ে

ক দিয়ে মেয়ে শিশুর ইসলামিক নাম ১৫ টি অর্থসহ

ইসলামিক নামগুলি সাধারণত আরবি ভাষায় উৎপত্তি হয় এবং তাদের অর্থ ও তাৎপর্য থাকে। নিচে “ক” দিয়ে শুরু হওয়া মেয়ে শিশুর জন্য ১৫টি ইসলামিক নাম ও তাদের অর্থ দেওয়া হলো:

১. কানিজ (কন্যা)
অর্থ: রাজকুমারী, সম্মানিত মেয়ে।

২. কাউসার (জান্নাতের একটি নদী)
অর্থ: জান্নাতের পবিত্র নদী, আল্লাহর বিশেষ দান।

৩. কামিলা (পূর্ণতা)
অর্থ: সম্পূর্ণ, নিখুঁত।

৪. কারিমা (উদার)
অর্থ: মহানুভব, দয়ালু।

৫. কাইসার (সম্রাজ্ঞী)
অর্থ: শাসনকারী, নেতৃত্বদানকারী।

৬. কুলসুম (গোলাপ ফুল)
অর্থ: সুন্দর ও আকর্ষণীয়।

৭. কিবরিয়া (মহিমা)
অর্থ: মহান, গরিমাময়।

৮. কিনজা (গুপ্তধন)
অর্থ: মূল্যবান সম্পদ।

৯. কাইরাত (মর্যাদাপূর্ণ)
অর্থ: সম্মানিত, গৌরবান্বিত।

১০. কামিনা (গোপন)
অর্থ: লুকানো, রহস্যময়।

১১. কাশিফা (উন্মোচনকারী)
অর্থ: সত্য প্রকাশকারী।

১২. কায়লা (মহিমান্বিত)
অর্থ: সম্মানিত ও প্রশংসিত।

১৩. কামরান (সমৃদ্ধিশালী)
অর্থ: সফল ও উন্নত।

১৪. কায়নাত (বিশ্ব, সৃষ্টি)
অর্থ: মহাবিশ্ব, আল্লাহর সৃষ্টি।

১৫. কাওকাব (তারা)
অর্থ: আকাশের উজ্জ্বল তারা।

আরও পড়ুন— শিশুদের ছড়া কবিতা । ২৬টি জনপ্রিয় ছড়া

খ দিয়ে মেয়ে শিশুর ইসলামিক নাম 

নিচে “খ” দিয়ে শুরু হওয়া মেয়ে শিশুর জন্য ১৫টি ইসলামিক নাম ও তাদের অর্থ দেওয়া হলো:

১. খাদিজা (প্রথম স্ত্রী, বিশ্বস্ত)
অর্থ: ইসলামের প্রথম নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর প্রথম স্ত্রীর নাম, যিনি তার বিশ্বস্ততা ও সাহসের জন্য বিখ্যাত।

২. খাতুন (মহিলা, সম্মানিত নারী)
অর্থ: সম্মানিত ও মর্যাদাপূর্ণ নারী।

৩. খায়রুননিসা (নারীদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ)
অর্থ: নারীদের মধ্যে উত্তম ও শ্রেষ্ঠ।

৪. খালিদা (চিরস্থায়ী)
অর্থ: চিরন্তন, স্থায়ী।

৫. খাওলা (সুন্দরী)
অর্থ: আকর্ষণীয় ও সুন্দরী নারী।

৬. খাতিমা (শেষ, সমাপ্তি)
অর্থ: শেষ বা সমাপ্তি, পূর্ণতা।

৭. খাইরিয়া (শুভ, মঙ্গল)
অর্থ: শুভকামনা ও মঙ্গল।

৮. খালিসা (খাঁটি, পবিত্র)
অর্থ: পবিত্র ও নিষ্কলঙ্ক।

৯. খানজালা (সাহসী নারী)
অর্থ: সাহস ও শক্তির প্রতীক।

১০. খুশি (আনন্দ)
অর্থ: সুখ ও আনন্দ।

১১. খাইরুন (শ্রেষ্ঠ, উত্তম)
অর্থ: শ্রেষ্ঠ বা উত্তম ব্যক্তি।

১২. খালিদাহ (অমর)
অর্থ: চিরস্থায়ী, অমর।

১৩. খাতুনজাহান (বিশ্বের সম্মানিত নারী)
অর্থ: বিশ্বের মর্যাদাপূর্ণ নারী।

১৪. খাইরুননাহার (উজ্জ্বল আলো)
অর্থ: আলোকিত ও উজ্জ্বল।

১৫. খাদিজাতুল (খাদিজার মতো)
অর্থ: খাদিজা (রা.)-এর মতো গুণাবলীসম্পন্ন।

গ দিয়ে মেয়ে শিশুর ইসলামিক নাম ১৫ টি অর্থসহ

১. গাজালা (মৃগী, হরিণী)
অর্থ: সুন্দর ও নমনীয়, হরিণীর মতো কোমল।

২. গাওহর (মূল্যবান রত্ন)
অর্থ: হীরা, মুক্তা বা মূল্যবান পাথরের মতো দামি।

৩. গুল (ফুল)
অর্থ: সুন্দর ও সৌরভময় ফুল।

৪. গুলশান (ফুলের বাগান)
অর্থ: ফুলে ভরা সুন্দর বাগান।

৫. গুলনার (ফুলের আগুন)
অর্থ: ফুলের মতো সুন্দর ও জ্বলন্ত।

৬. গুলরুখ (ফুলের মতো মুখ)
অর্থ: ফুলের মতো সুন্দর মুখ।

৭. গুলবাহার (ফুলের বসন্ত)
অর্থ: বসন্তের ফুলের মতো সজীব ও সুন্দর।

৮. গুলজার (ফুলের বাগান)
অর্থ: ফুলে ভরা বাগান।

৯. গুলাফশান (ফুল ছড়ানো)
অর্থ: ফুলের মতো সুন্দর ও আকর্ষণীয়।

১০. গুলনাজ (ফুলের গর্ব)
অর্থ: ফুলের মতো নাজুক ও সুন্দর।

১১. গুলবদন (ফুলের মতো শরীর)
অর্থ: ফুলের মতো সুন্দর ও কোমল।

১২. গুলরানা (ফুলের মতো উজ্জ্বল)
অর্থ: ফুলের মতো আকর্ষণীয় ও উজ্জ্বল।

১৩. গুলমস্তি (ফুলের মতো আনন্দময়)
অর্থ: ফুলের মতো প্রাণবন্ত ও আনন্দদায়ক।

১৪. গুলশিরা (ফুলের মতো মিষ্টি)
অর্থ: ফুলের মতো মিষ্টি ও সুন্দর।

১৫. গুলফাম (ফুলের সুগন্ধ)
অর্থ: ফুলের মতো সৌরভময়।

ঘ দিয়ে মেয়ে শিশুর ইসলামিক নাম 

নিচে “ঘ” দিয়ে শুরু হওয়া মেয়ে শিশুর জন্য ১৫টি ইসলামিক নাম ও তাদের অর্থ দেওয়া হলো:

১. ঘাজালা (মৃগী, হরিণী)
অর্থ: সুন্দর ও নমনীয়, হরিণীর মতো কোমল।

২. ঘুরাইয়া (তারকা)
অর্থ: আকাশের উজ্জ্বল তারকার মতো।

৩. ঘানিয়া (সমৃদ্ধিশালী)
অর্থ: ধনী ও সম্পদশালী।

৪. ঘাইদা (সুন্দরী যুবতী)
অর্থ: তরুণী ও আকর্ষণীয়।

৫. ঘালিয়া (মূল্যবান)
অর্থ: দামি ও মূল্যবান।

৬. ঘানিমা (বিজয়, লাভ)
অর্থ: সাফল্য ও বিজয়।

৭. ঘাসালা (ধোয়া, পরিষ্কার)
অর্থ: পবিত্র ও পরিষ্কার।

৮. ঘাইদাহ (সুন্দরী)
অর্থ: সুন্দর ও আকর্ষণীয়।

৯. ঘুরাইবা (অদ্ভুত, আশ্চর্যজনক)
অর্থ: অনন্য ও অসাধারণ।

১০. ঘাইরাত (গর্ব, সম্মান)
অর্থ: মর্যাদা ও গৌরব।

১১. ঘাসিয়া (বৃষ্টি)
অর্থ: জীবনদায়ী বৃষ্টির মতো।

১২. ঘাফিরা (ক্ষমাশীলা)
অর্থ: ক্ষমা ও দয়ার প্রতীক।

১৩. ঘুরাইরাহ (কোমলতা)
অর্থ: নরম ও কোমল।

১৪. ঘাইরুন (ভালো, উত্তম)
অর্থ: শ্রেষ্ঠ ও উত্তম।

১৫. ঘাসিলা (পরিষ্কার করা)
অর্থ: পবিত্র ও নির্মল।

চ দিয়ে মেয়ে শিশুর ইসলামিক নাম 

নিচে “চ” দিয়ে শুরু হওয়া মেয়ে শিশুর জন্য ১৫টি ইসলামিক নাম ও তাদের অর্থ দেওয়া হলো:

১. চান্দা (চাঁদের মতো উজ্জ্বল)
অর্থ: চাঁদের মতো সুন্দর ও আলোকিত।

২. চামেলি (এক ধরনের সুগন্ধি ফুল)
অর্থ: জেসমিন ফুলের মতো সৌরভময়।

৩. চান্দনী (চাঁদের আলো)
অর্থ: চাঁদের আলোর মতো উজ্জ্বল।

৪. চাহেল (চল্লিশ তারা)
অর্থ: আকাশের তারকার মতো উজ্জ্বল।

৫. চান্দবিবি (চাঁদের মতো সুন্দরী)
অর্থ: চাঁদের মতো আকর্ষণীয়।

৬. চান্দখান (চাঁদের ঘর)
অর্থ: চাঁদের মতো পবিত্র ও সুন্দর।

৭. চান্দনূর (চাঁদের আলো)
অর্থ: চাঁদের আলোর মতো উজ্জ্বল।

৮. চান্দসুলতানা (চাঁদের রানী)
অর্থ: চাঁদের মতো মর্যাদাপূর্ণ।

৯. চান্দজাহান (চাঁদের বিশ্ব)
অর্থ: চাঁদের মতো সুন্দর ও আলোকিত।

১০. চান্দনাজ (চাঁদের গর্ব)
অর্থ: চাঁদের মতো নাজুক ও সুন্দর।

১১. চান্দরুখ (চাঁদের মতো মুখ)
অর্থ: চাঁদের মতো সুন্দর মুখ।

১২. চান্দবানু (চাঁদের রানী)
অর্থ: চাঁদের মতো মর্যাদাপূর্ণ নারী।

১৩. চান্দমুনিরা (চাঁদের আলো)
অর্থ: চাঁদের আলোর মতো উজ্জ্বল।

১৪. চান্দনাহার (চাঁদের আলো)
অর্থ: চাঁদের আলোর মতো উজ্জ্বল।

১৫. চান্দসিতারা (চাঁদ ও তারা)
অর্থ: চাঁদ ও তারার মতো সুন্দর।

ছ দিয়ে মেয়ে শিশুর ইসলামিক নাম 

নিচে “ছ” দিয়ে শুরু হওয়া মেয়ে শিশুর জন্য ১৫টি ইসলামিক নাম ও তাদের অর্থ দেওয়া হলো:

১. ছাবিহা (সকালের সূর্যের আলো)
অর্থ: সকালের আলোর মতো উজ্জ্বল ও প্রাণবন্ত।

২. ছানিয়া (উজ্জ্বল, চমকপ্রদ)
অর্থ: আলোকিত ও আকর্ষণীয়।

৩. ছালেহা (ন্যায়পরায়ণ, ধার্মিক)
অর্থ: সৎ ও ন্যায়বান নারী।

৪. ছামিয়া (উচ্চমর্যাদাসম্পন্ন)
অর্থ: সম্মানিত ও মর্যাদাপূর্ণ।

৫. ছাফিয়া (নির্মল, পবিত্র)
অর্থ: পবিত্র ও নির্মল হৃদয়ের অধিকারী।

৬. ছাকিনা (শান্তি, প্রশান্তি)
অর্থ: শান্তিপূর্ণ ও প্রশান্তিদায়ক।

৭. ছাহেলা (সহজ, সরল)
অর্থ: সহজ-সরল ও নম্র।

৮. ছামিন (মূল্যবান)
অর্থ: দামি ও মূল্যবান।

৯. ছানজিদা (গর্বিত, সম্মানিত)
অর্থ: গর্বিত ও মর্যাদাপূর্ণ।

১০. ছারমিন (শান্তিপূর্ণ)
অর্থ: শান্তি ও প্রশান্তির প্রতীক।

১১. ছাহিবা (বন্ধুত্বপূর্ণ)
অর্থ: বন্ধুত্ব ও স্নেহের প্রতীক।

১২. ছামিরা (সাহচর্য, সঙ্গী)
অর্থ: সঙ্গী ও বন্ধুত্বপূর্ণ।

১৩. ছানজানা (গর্বিত, সম্মানিত)
অর্থ: গর্বিত ও মর্যাদাপূর্ণ।

১৪. ছাহিনা (শান্ত, প্রশান্ত)
অর্থ: শান্তিপূর্ণ ও প্রশান্তিদায়ক।

১৫. ছামরিন (ফলবান, সমৃদ্ধিশালী)
অর্থ: সমৃদ্ধি ও সাফল্যের প্রতীক।

জ দিয়ে মেয়ে শিশুর ইসলামিক নাম 

নিচে “জ” দিয়ে শুরু হওয়া মেয়ে শিশুর জন্য ১৫টি ইসলামিক নাম ও তাদের অর্থ দেওয়া হলো:

১. জারা (সোনালি, উজ্জ্বল)
অর্থ: সোনার মতো মূল্যবান ও উজ্জ্বল।

২. জাহান (বিশ্ব, পৃথিবী)
অর্থ: বিশ্ব বা পৃথিবীর মতো ব্যাপক ও সুন্দর।

৩. জান্নাত (স্বর্গ)
অর্থ: জান্নাতের মতো সুখ ও শান্তির স্থান।

৪. জারা (ফুলের পাপড়ি)
অর্থ: ফুলের পাপড়ির মতো নাজুক ও সুন্দর।

৫. জোহা (সকালের আলো)
অর্থ: সকালের আলোর মতো উজ্জ্বল ও প্রাণবন্ত।

৬. জুমানা (মুক্তা)
অর্থ: মুক্তার মতো মূল্যবান ও সুন্দর।

৭. জারিন (সোনালি)
অর্থ: সোনার মতো উজ্জ্বল ও মূল্যবান।

৮. জামিলা (সুন্দরী)
অর্থ: সুন্দর ও আকর্ষণীয়।

৯. জাহিদা (পরিশ্রমী)
অর্থ: পরিশ্রমী ও উদ্যমী।

১০. জারিফা (বুদ্ধিমতী)
অর্থ: বুদ্ধিমান ও চতুর।

১১. জান্নাতুল (জান্নাতের মতো)
অর্থ: জান্নাতের মতো সুখ ও শান্তির প্রতীক।

১২. জাওয়াহির (মূল্যবান রত্ন)
অর্থ: হীরা, মুক্তা বা মূল্যবান পাথরের মতো দামি।

১৩. জামান (যুগ, সময়)
অর্থ: সময়ের মতো মূল্যবান।

১৪. জাহানারা (বিশ্বের আলো)
অর্থ: বিশ্বকে আলোকিত করা।

১৫. জুবাইদা (ক্ষুদ্র, ছোট)
অর্থ: ছোট ও নাজুক, কিন্তু মূল্যবান।

ঝ দিয়ে মেয়ে শিশুর ইসলামিক নাম 

নিচে “ঝ” দিয়ে শুরু হওয়া মেয়ে শিশুর জন্য ১৫টি ইসলামিক নাম ও তাদের অর্থ দেওয়া হলো:

১. ঝান (জ্ঞান, প্রজ্ঞা)
অর্থ: জ্ঞানী ও প্রজ্ঞাবান।

২. ঝরনা (ঝর্ণা, পানির প্রবাহ)
অর্থ: প্রাণবন্ত ও শুদ্ধতার প্রতীক।

৩. ঝুমুর (এক ধরনের নাচ)
অর্থ: আনন্দ ও উৎসবের প্রতীক।

৪. ঝিলমিল (আলোর ঝলকানি)
অর্থ: উজ্জ্বল ও চমকপ্রদ।

৫. ঝানভি (গঙ্গা নদী)
অর্থ: পবিত্রতা ও শুদ্ধতার প্রতীক।

৬. ঝুমা (বৃষ্টি)
অর্থ: জীবনদায়ী বৃষ্টির মতো।

৭. ঝুমকি (এক ধরনের গহনা)
অর্থ: সৌন্দর্য ও আকর্ষণের প্রতীক।

৮. ঝানাক (আলোর ঝলকানি)
অর্থ: উজ্জ্বল ও আলোকিত।

৯. ঝুমুরা (ছোট ঝর্ণা)
অর্থ: প্রাণবন্ত ও সতেজ।

১০. ঝিলিক (আলোর ঝলকানি)
অর্থ: উজ্জ্বল ও চমকপ্রদ।

১১. ঝুম্পা (এক ধরনের ফুল)
অর্থ: ফুলের মতো সুন্দর ও সৌরভময়।

১২. ঝানবী (গঙ্গা নদী)
অর্থ: পবিত্রতা ও শুদ্ধতার প্রতীক।

১৩. ঝুমঝুম (মৃদু শব্দ)
অর্থ: কোমল ও মধুর।

১৪. ঝিলমিলি (আলোর ঝলকানি)
অর্থ: উজ্জ্বল ও চমকপ্রদ।

১৫. ঝুমুরী (এক ধরনের নাচ)
অর্থ: আনন্দ ও উৎসবের প্রতীক।

ট দিয়ে মেয়ে শিশুর ইসলামিক নাম 

নিচে “ট” দিয়ে শুরু হওয়া মেয়ে শিশুর জন্য ১৫টি ইসলামিক নাম ও তাদের অর্থ দেওয়া হলো:

১. টাহিরা (পবিত্র, নির্মল)
অর্থ: পবিত্র ও নির্মল হৃদয়ের অধিকারী।

২. টাবাসসুম (হাসি)
অর্থ: হাসি ও আনন্দের প্রতীক।

৩. টানজিলা (নাজিল করা, অবতীর্ণ করা)
অর্থ: আল্লাহর বাণী বা রহমতের প্রতীক।

৪. টাসলিমা (শান্তি, আত্মসমর্পণ)
অর্থ: শান্তি ও আত্মসমর্পণের প্রতীক।

৫. টাহমিনা (বুদ্ধিমতী, প্রজ্ঞাবান)
অর্থ: জ্ঞানী ও প্রজ্ঞাবান।

৬. টানিয়া (উজ্জ্বল, আলোকিত)
অর্থ: আলোকিত ও উজ্জ্বল।

৭. টাসনিম (জান্নাতের একটি ঝর্ণা)
অর্থ: জান্নাতের পবিত্র ঝর্ণার নাম।

৮. টাহিয়া (আদর, স্নেহ)
অর্থ: আদর ও স্নেহের প্রতীক।

৯. টানভির (আলোকিত, উজ্জ্বল)
অর্থ: আলোকিত ও উজ্জ্বল।

১০. টাসমিন (মূল্যবান রত্ন)
অর্থ: হীরা, মুক্তা বা মূল্যবান পাথরের মতো দামি।

১১. টাহিরাহ (পবিত্র, নির্মল)
অর্থ: পবিত্র ও নির্মল হৃদয়ের অধিকারী।

১২. টানজিন (আলোকিত, উজ্জ্বল)
অর্থ: আলোকিত ও উজ্জ্বল।

১৩. টাসনিয়া (প্রশংসা, গুণকীর্তন)
অর্থ: প্রশংসা ও গুণকীর্তনের প্রতীক।

১৪. টাহমিদা (প্রশংসা, কৃতজ্ঞতা)
অর্থ: প্রশংসা ও কৃতজ্ঞতার প্রতীক।

১৫. টানজিম (সুশৃঙ্খল, সংগঠিত)
অর্থ: সুশৃঙ্খল ও সংগঠিত।

ঠ দিয়ে মেয়ে শিশুর ইসলামিক নাম 

নিচে “ঠ” দিয়ে শুরু হওয়া মেয়ে শিশুর জন্য ১৫টি ইসলামিক নাম ও তাদের অর্থ দেওয়া হলো:

১. ঠান্বী (উজ্জ্বল, আলোকিত)
অর্থ: আলোকিত ও উজ্জ্বল।

২. ঠামান (স্থির, দৃঢ়)
অর্থ: স্থির ও দৃঢ়চেতা।

৩. ঠানভী (উজ্জ্বল, আলোকিত)
অর্থ: আলোকিত ও উজ্জ্বল।

৪. ঠামিনা (স্থির, দৃঢ়)
অর্থ: স্থির ও দৃঢ়চেতা।

৫. ঠানজিন (আলোকিত, উজ্জ্বল)
অর্থ: আলোকিত ও উজ্জ্বল।

৬. ঠামিরা (স্থির, দৃঢ়)
অর্থ: স্থির ও দৃঢ়চেতা।

৭. ঠানভির (আলোকিত, উজ্জ্বল)
অর্থ: আলোকিত ও উজ্জ্বল।

৮. ঠামিনাহ (স্থির, দৃঢ়)
অর্থ: স্থির ও দৃঢ়চেতা।

৯. ঠানজিম (সুশৃঙ্খল, সংগঠিত)
অর্থ: সুশৃঙ্খল ও সংগঠিত।

১০. ঠামিনা (স্থির, দৃঢ়)
অর্থ: স্থির ও দৃঢ়চেতা।

১১. ঠানভি (উজ্জ্বল, আলোকিত)
অর্থ: আলোকিত ও উজ্জ্বল।

১২. ঠামিরা (স্থির, দৃঢ়)
অর্থ: স্থির ও দৃঢ়চেতা।

১৩. ঠানজিন (আলোকিত, উজ্জ্বল)
অর্থ: আলোকিত ও উজ্জ্বল।

১৪. ঠামিনা (স্থির, দৃঢ়)
অর্থ: স্থির ও দৃঢ়চেতা।

১৫. ঠানভির (আলোকিত, উজ্জ্বল)
অর্থ: আলোকিত ও উজ্জ্বল।

ঢ দিয়ে মেয়ে শিশুর ইসলামিক নাম 

নিচে “ঢ” দিয়ে শুরু হওয়া মেয়ে শিশুর জন্য ১৫টি ইসলামিক নাম ও তাদের অর্থ দেওয়া হলো:

১. ঢালিয়া (উজ্জ্বল, আলোকিত)
অর্থ: আলোকিত ও উজ্জ্বল।

২. ঢানভি (উজ্জ্বল, আলোকিত)
অর্থ: আলোকিত ও উজ্জ্বল।

৩. ঢামিনা (স্থির, দৃঢ়)
অর্থ: স্থির ও দৃঢ়চেতা।

৪. ঢানজিন (আলোকিত, উজ্জ্বল)
অর্থ: আলোকিত ও উজ্জ্বল।

৫. ঢামিরা (স্থির, দৃঢ়)
অর্থ: স্থির ও দৃঢ়চেতা।

৬. ঢানভির (আলোকিত, উজ্জ্বল)
অর্থ: আলোকিত ও উজ্জ্বল।

৭. ঢামিনাহ (স্থির, দৃঢ়)
অর্থ: স্থির ও দৃঢ়চেতা।

৮. ঢানজিম (সুশৃঙ্খল, সংগঠিত)
অর্থ: সুশৃঙ্খল ও সংগঠিত।

৯. ঢামিনা (স্থির, দৃঢ়)
অর্থ: স্থির ও দৃঢ়চেতা।

১০. ঢানভি (উজ্জ্বল, আলোকিত)
অর্থ: আলোকিত ও উজ্জ্বল।

ড দিয়ে মেয়ে শিশুর ইসলামিক নাম 

নিচে “ড” দিয়ে শুরু হওয়া মেয়ে শিশুর জন্য ১৫টি ইসলামিক নাম ও তাদের অর্থ দেওয়া হলো:

১. ডালিয়া (এক ধরনের ফুল)
অর্থ: ফুলের মতো সুন্দর ও সৌরভময়।

২. ডানিয়া (নিকটবর্তী, পৃথিবী)
অর্থ: পৃথিবীর মতো সুন্দর ও ব্যাপক।

৩. ডুররিন (মুক্তা)
অর্থ: মুক্তার মতো মূল্যবান ও সুন্দর।

৪. ডুরদানা (মুক্তা)
অর্থ: মুক্তার মতো মূল্যবান ও সুন্দর।

৫. ডুররিনা (মুক্তা)
অর্থ: মুক্তার মতো মূল্যবান ও সুন্দর।

৬. ডুররিদা (মুক্তা)
অর্থ: মুক্তার মতো মূল্যবান ও সুন্দর।

৭. ডুররিশা (মুক্তা)
অর্থ: মুক্তার মতো মূল্যবান ও সুন্দর।

৮. ডুররিনাজ (মুক্তার গর্ব)
অর্থ: মুক্তার মতো মূল্যবান ও গর্বিত।

ত দিয়ে মেয়ে শিশুর ইসলামিক নাম 

নিচে “ত” দিয়ে শুরু হওয়া মেয়ে শিশুর জন্য ১৫টি ইসলামিক নাম ও তাদের অর্থ দেওয়া হলো:

১. তাহিরা (পবিত্র, নির্মল)
অর্থ: পবিত্র ও নির্মল হৃদয়ের অধিকারী।

২. তানিয়া (উজ্জ্বল, আলোকিত)
অর্থ: আলোকিত ও উজ্জ্বল।

৩. তাবাসসুম (হাসি)
অর্থ: হাসি ও আনন্দের প্রতীক।

৪. তাসনিম (জান্নাতের একটি ঝর্ণা)
অর্থ: জান্নাতের পবিত্র ঝর্ণার নাম।

৫. তামান্না (ইচ্ছা, আকাঙ্ক্ষা)
অর্থ: ইচ্ছা ও আকাঙ্ক্ষার প্রতীক।

৬. তাহমিনা (বুদ্ধিমতী, প্রজ্ঞাবান)
অর্থ: জ্ঞানী ও প্রজ্ঞাবান।

৭. তানভির (আলোকিত, উজ্জ্বল)
অর্থ: আলোকিত ও উজ্জ্বল।

৮. তাসলিমা (শান্তি, আত্মসমর্পণ)
অর্থ: শান্তি ও আত্মসমর্পণের প্রতীক।

৯. তানজিলা (নাজিল করা, অবতীর্ণ করা)
অর্থ: আল্লাহর বাণী বা রহমতের প্রতীক।

১০. তাহিয়া (আদর, স্নেহ)
অর্থ: আদর ও স্নেহের প্রতীক।

১১. তাসনিয়া (প্রশংসা, গুণকীর্তন)
অর্থ: প্রশংসা ও গুণকীর্তনের প্রতীক।

১২. তাহমিদা (প্রশংসা, কৃতজ্ঞতা)
অর্থ: প্রশংসা ও কৃতজ্ঞতার প্রতীক।

১৩. তানজিম (সুশৃঙ্খল, সংগঠিত)
অর্থ: সুশৃঙ্খল ও সংগঠিত।

১৪. তাসমিন (মূল্যবান রত্ন)
অর্থ: হীরা, মুক্তা বা মূল্যবান পাথরের মতো দামি।

১৫. তাহিরাহ (পবিত্র, নির্মল)
অর্থ: পবিত্র ও নির্মল হৃদয়ের অধিকারী।

থ দিয়ে মেয়ে শিশুর ইসলামিক নাম 

নিচে “থ” দিয়ে শুরু হওয়া মেয়ে শিশুর জন্য ১৫টি ইসলামিক নাম ও তাদের অর্থ দেওয়া হলো:

১. থাওবা (তাওবা, ক্ষমা প্রার্থনা)
অর্থ: আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা।

২. থানভি (উজ্জ্বল, আলোকিত)
অর্থ: আলোকিত ও উজ্জ্বল।

৩. থামিনা (স্থির, দৃঢ়)
অর্থ: স্থির ও দৃঢ়চেতা।

৪. থানজিন (আলোকিত, উজ্জ্বল)
অর্থ: আলোকিত ও উজ্জ্বল।

৫. থামিরা (স্থির, দৃঢ়)
অর্থ: স্থির ও দৃঢ়চেতা।

৬. থানভির (আলোকিত, উজ্জ্বল)
অর্থ: আলোকিত ও উজ্জ্বল।

৭. থামিনাহ (স্থির, দৃঢ়)
অর্থ: স্থির ও দৃঢ়চেতা।

৮. থানজিম (সুশৃঙ্খল, সংগঠিত)
অর্থ: সুশৃঙ্খল ও সংগঠিত।

৯. থামিনা (স্থির, দৃঢ়)
অর্থ: স্থির ও দৃঢ়চেতা।

১০. থানভি (উজ্জ্বল, আলোকিত)
অর্থ: আলোকিত ও উজ্জ্বল।

১১. থামিরা (স্থির, দৃঢ়)
অর্থ: স্থির ও দৃঢ়চেতা।

১২. থানজিন (আলোকিত, উজ্জ্বল)
অর্থ: আলোকিত ও উজ্জ্বল।

১৩. থামিনা (স্থির, দৃঢ়)
অর্থ: স্থির ও দৃঢ়চেতা।

১৪. থানভির (আলোকিত, উজ্জ্বল)
অর্থ: আলোকিত ও উজ্জ্বল।

১৫. থাওফিকা (সাফল্য, সফলতা)
অর্থ: সাফল্য ও সফলতার প্রতীক।

দ দিয়ে মেয়ে শিশুর ইসলামিক নাম 

নিচে “দ” দিয়ে শুরু হওয়া মেয়ে শিশুর জন্য ১৫টি ইসলামিক নাম ও তাদের অর্থ দেওয়া হলো:

১. দানিয়া (নিকটবর্তী, পৃথিবী)
অর্থ: পৃথিবীর মতো সুন্দর ও ব্যাপক।

২. দিলশাদ (হৃদয়কে আনন্দিত করা)
অর্থ: হৃদয়কে আনন্দিত করা।

৩. দুররিন (মুক্তা)
অর্থ: মুক্তার মতো মূল্যবান ও সুন্দর।

৪. দুরদানা (মুক্তা)
অর্থ: মুক্তার মতো মূল্যবান ও সুন্দর।

ন দিয়ে মেয়ে শিশুর ইসলামিক নাম 

নিচে “ন” দিয়ে শুরু হওয়া মেয়ে শিশুর জন্য ১৫টি ইসলামিক নাম ও তাদের অর্থ দেওয়া হলো:

১. নাজিয়া (পবিত্র, নির্মল)
অর্থ: পবিত্র ও নির্মল হৃদয়ের অধিকারী।

২. নুসরাত (সাহায্য, বিজয়)
অর্থ: সাহায্য ও বিজয়ের প্রতীক।

৩. নাজমা (তারকা)
অর্থ: আকাশের তারকার মতো উজ্জ্বল।

৪. নাইমা (আরামদায়ক, সুখী)
অর্থ: সুখী ও আরামদায়ক জীবন।

৫. নাজনীন (সুন্দরী, আকর্ষণীয়)
অর্থ: সুন্দর ও আকর্ষণীয়।

৬. নাজাত (মুক্তি, পরিত্রাণ)
অর্থ: মুক্তি ও পরিত্রাণের প্রতীক।

৭. নাজিদা (উচ্চমর্যাদাসম্পন্ন)
অর্থ: সম্মানিত ও মর্যাদাপূর্ণ।

৮. নাজমুন (তারকা)
অর্থ: আকাশের তারকার মতো উজ্জ্বল।

৯. নাজাহ (সাফল্য, সফলতা)
অর্থ: সাফল্য ও সফলতার প্রতীক।

১০. নাজমীন (ফুলের বাগান)
অর্থ: ফুলের বাগানের মতো সুন্দর।

প দিয়ে মেয়ে শিশুর ইসলামিক নাম 

নিচে “প” দিয়ে শুরু হওয়া মেয়ে শিশুর জন্য ১১টি ইসলামিক নাম ও তাদের অর্থ দেওয়া হলো:

১. পারিজাত (জান্নাতের ফুল)
অর্থ: জান্নাতের ফুলের মতো সুন্দর ও পবিত্র।

২. পারভীন (প্লিয়াডেস তারকামণ্ডলী)
অর্থ: তারকামণ্ডলীর মতো উজ্জ্বল ও আকর্ষণীয়।

৩. পারিসা (পরী, ফেরেশতা)
অর্থ: পরীর মতো সুন্দর ও আকর্ষণীয়।

৪. পারিজাদ (জান্নাতের ফুল)
অর্থ: জান্নাতের ফুলের মতো সুন্দর ও পবিত্র।

৫. পারিজান (জান্নাতের ফুল)
অর্থ: জান্নাতের ফুলের মতো সুন্দর ও পবিত্র।

৬. পারিজাহ (জান্নাতের ফুল)
অর্থ: জান্নাতের ফুলের মতো সুন্দর ও পবিত্র।

৭. পারিজাদা (জান্নাতের ফুল)
অর্থ: জান্নাতের ফুলের মতো সুন্দর ও পবিত্র।

 

ফ দিয়ে মেয়ে শিশুর ইসলামিক নাম 

নিচে “ফ” দিয়ে শুরু হওয়া মেয়ে শিশুর জন্য ১১টি ইসলামিক নাম ও তাদের অর্থ দেওয়া হলো:

১. ফাতিমা (একটি ফুলের নাম, নবী মুহাম্মদ (সা.)-এর কন্যার নাম)
অর্থ: পবিত্র ও সম্মানিত।

২. ফারিহা (আনন্দিত, সুখী)
অর্থ: আনন্দ ও সুখের প্রতীক।

৩. ফারজানা (জ্ঞানী, প্রজ্ঞাবান)
অর্থ: জ্ঞানী ও প্রজ্ঞাবান।

৪. ফারাহ (আনন্দ, সুখ)
অর্থ: আনন্দ ও সুখের প্রতীক।

৫. ফারিহা (আনন্দিত, সুখী)
অর্থ: আনন্দ ও সুখের প্রতীক।

৬. ফারজানা (জ্ঞানী, প্রজ্ঞাবান)
অর্থ: জ্ঞানী ও প্রজ্ঞাবান।

৭. ফারাহ (আনন্দ, সুখ)
অর্থ: আনন্দ ও সুখের প্রতীক।

ব দিয়ে মেয়ে শিশুর ইসলামিক নাম 

নিচে “ব” দিয়ে শুরু হওয়া মেয়ে শিশুর জন্য ১১টি ইসলামিক নাম ও তাদের অর্থ দেওয়া হলো:

১. বিসমিল্লাহ (আল্লাহর নামে শুরু)
অর্থ: আল্লাহর নামে শুরু করা।

২. বরকত (আশীর্বাদ)
অর্থ: আল্লাহর আশীর্বাদ।

৩. বিলকিস (সাবা রানীর নাম)
অর্থ: সাবা রানীর মতো সম্মানিত।

৪. বাহিজা (উজ্জ্বল, চমকপ্রদ)
অর্থ: উজ্জ্বল ও চমকপ্রদ।

৫. বাসমা (হাসি)
অর্থ: হাসি ও আনন্দের প্রতীক।

৬. বাতুল (পবিত্র, নির্মল)
অর্থ: পবিত্র ও নির্মল হৃদয়ের অধিকারী।

৭. বায়েজিদ (সম্মানিত, মর্যাদাপূর্ণ)
অর্থ: সম্মানিত ও মর্যাদাপূর্ণ।

৮. বাহিয়া (সুন্দরী, আকর্ষণীয়)
অর্থ: সুন্দর ও আকর্ষণীয়।

৯. বাসিরা (বুদ্ধিমতী, প্রজ্ঞাবান)
অর্থ: বুদ্ধিমান ও প্রজ্ঞাবান।

১০. বিলালা (জল, পানি)
অর্থ: জীবনের উৎস।

১১. বিশরাত (সুসংবাদ, আনন্দ)
অর্থ: সুসংবাদ ও আনন্দের প্রতীক।

ম দিয়ে মেয়ে শিশুর ইসলামিক নাম

নিচে “ম” দিয়ে শুরু হওয়া মেয়ে শিশুর জন্য ১১টি ইসলামিক নাম ও তাদের অর্থ দেওয়া হলো:

১. মরিয়ম (মরিয়ম, হযরত ঈসা (আ.)-এর মাতা)
অর্থ: পবিত্র ও সম্মানিত।

২. মাহিরা (দক্ষ, নিপুণ)
অর্থ: দক্ষ ও নিপুণ।

৩. মালিকা (রানী)
অর্থ: রানীর মতো মর্যাদাপূর্ণ।

৪. মাহজাবিন (চাঁদের আলো)
অর্থ: চাঁদের আলোর মতো উজ্জ্বল।

৫. মাহনূর (আলোকিত, উজ্জ্বল)
অর্থ: আলোকিত ও উজ্জ্বল।

৬. মাহফুজা (সুরক্ষিত)
অর্থ: আল্লাহর সুরক্ষায় থাকা।

৭. মাহরুখ (চাঁদের মতো মুখ)
অর্থ: চাঁদের মতো সুন্দর মুখ।

৮. মাহজাবী (আকর্ষণীয়)
অর্থ: আকর্ষণীয় ও সুন্দর।

৯. মাহজাবিন (চাঁদের আলো)
অর্থ: চাঁদের আলোর মতো উজ্জ্বল।

১০. মাহনূর (আলোকিত, উজ্জ্বল)
অর্থ: আলোকিত ও উজ্জ্বল।

১১. মাহফুজা (সুরক্ষিত)
অর্থ: আল্লাহর সুরক্ষায় থাকা।

র দিয়ে মেয়ে শিশুর ইসলামিক নাম 

নিচে “র” দিয়ে শুরু হওয়া মেয়ে শিশুর জন্য ১১টি ইসলামিক নাম ও তাদের অর্থ দেওয়া হলো:

১. রাহিমা (দয়ালু, করুণাময়ী)
অর্থ: আল্লাহর দয়া ও করুণার প্রতীক।

২. রাইহানা (সুগন্ধি ফুল)
অর্থ: ফুলের মতো সুন্দর ও সৌরভময়।

৩. রুমাইসা (সুন্দরী, আকর্ষণীয়)
অর্থ: সুন্দর ও আকর্ষণীয়।

৪. রিদা (সন্তুষ্টি, খুশি)
অর্থ: সন্তুষ্টি ও খুশির প্রতীক।

৫. রাফিয়া (উচ্চমর্যাদাসম্পন্ন)
অর্থ: সম্মানিত ও মর্যাদাপূর্ণ।

৬. রাশিদা (সঠিক পথপ্রদর্শক)
অর্থ: সঠিক পথের দিশারী।

৭. রাইসা (নেত্রী, প্রধান)
অর্থ: নেত্রী ও প্রধান।

৮. রুমানা (সুন্দরী, আকর্ষণীয়)
অর্থ: সুন্দর ও আকর্ষণীয়।

৯. রাইয়ান (সুন্দর, আকর্ষণীয়)
অর্থ: সুন্দর ও আকর্ষণীয়।

১০. রাইসা (নেত্রী, প্রধান)
অর্থ: নেত্রী ও প্রধান।

১১. রুমাইসা (সুন্দরী, আকর্ষণীয়)
অর্থ: সুন্দর ও আকর্ষণীয়।

ল দিয়ে মেয়ে শিশুর ইসলামিক নাম

নিচে “ল” দিয়ে শুরু হওয়া মেয়ে শিশুর জন্য ১১টি ইসলামিক নাম ও তাদের অর্থ দেওয়া হলো:

১. লায়লা (রাত)
অর্থ: রাতের মতো সুন্দর ও রহস্যময়।

২. লুবনা (এক ধরনের গাছের নাম)
অর্থ: প্রকৃতির মতো সুন্দর ও শুদ্ধ।

৩. লামিস (নরম, কোমল)
অর্থ: নরম ও কোমল হৃদয়ের অধিকারী।

৪. লিনা (নরম, কোমল)
অর্থ: নরম ও কোমল হৃদয়ের অধিকারী।

৫. লাইলী (রাত)
অর্থ: রাতের মতো সুন্দর ও রহস্যময়।

৬. লামিয়া (উজ্জ্বল, চমকপ্রদ)
অর্থ: উজ্জ্বল ও চমকপ্রদ।

৭. লুবাবা (হৃদয়ের মূল অংশ)
অর্থ: হৃদয়ের মূল অংশের মতো গুরুত্বপূর্ণ।

৮. লামিসা (নরম, কোমল)
অর্থ: নরম ও কোমল হৃদয়ের অধিকারী।

৯. লিনাহ (নরম, কোমল)
অর্থ: নরম ও কোমল হৃদয়ের অধিকারী।

১০. লাইলী (রাত)
অর্থ: রাতের মতো সুন্দর ও রহস্যময়।

১১. লামিস (নরম, কোমল)
অর্থ: নরম ও কোমল হৃদয়ের অধিকারী।

শ দিয়ে শিশুর ইসলামিক নাম 

নিচে “শ” দিয়ে শুরু হওয়া মেয়ে শিশুর জন্য ১১টি ইসলামিক নাম ও তাদের অর্থ দেওয়া হলো:

১. শাহানা (রানী)
অর্থ: রানীর মতো মর্যাদাপূর্ণ।

২. শিরিন (মিষ্টি)
অর্থ: মিষ্টি ও আকর্ষণীয়।

৩. শামা (মোমবাতি)
অর্থ: আলোর মতো উজ্জ্বল।

৪. শাফাক (সন্ধ্যার লাল আভা)
অর্থ: সন্ধ্যার লাল আভার মতো সুন্দর।

৫. শাহিনা (মহিমান্বিত)
অর্থ: মহিমান্বিত ও সম্মানিত।

৬. শাহজাদী (রাজকুমারী)
অর্থ: রাজকুমারীর মতো সম্মানিত।

৭. শামীম (সুগন্ধি বাতাস)
অর্থ: সুগন্ধি বাতাসের মতো সৌরভময়।

৮. শাফীনা (জাহাজ)
অর্থ: জাহাজের মতো নির্দিষ্ট গন্তব্যে পৌঁছানো।

৯. শাহরিয়ার (রাতের বন্ধু)
অর্থ: রাতের বন্ধুর মতো বিশ্বস্ত।

১০. শাহনাজ (রানীর গর্ব)
অর্থ: রানীর গর্বের মতো সম্মানিত।

১১. শাহিদা (সাক্ষী)
অর্থ: সত্যের সাক্ষী।

স দিয়ে মেয়ে শিশুর ইসলামিক নাম 

নিচে “স” দিয়ে শুরু হওয়া মেয়ে শিশুর জন্য ১১টি ইসলামিক নাম ও তাদের অর্থ দেওয়া হলো:

১. সারা (আনন্দ, সুখ)
অর্থ: আনন্দ ও সুখের প্রতীক।

২. সাবিরা (ধৈর্যশীল)
অর্থ: ধৈর্যশীল ও সহনশীল।

৩. সানিয়া (উজ্জ্বল, চমকপ্রদ)
অর্থ: উজ্জ্বল ও চমকপ্রদ।

৪. সাফিয়া (নির্মল, পবিত্র)
অর্থ: পবিত্র ও নির্মল হৃদয়ের অধিকারী।

৫. সাদিয়া (ভাগ্যবান)
অর্থ: ভাগ্যবান ও সৌভাগ্যের প্রতীক।

৬. সামিরা (সাহচর্য, সঙ্গী)
অর্থ: সঙ্গী ও বন্ধুত্বপূর্ণ।

৭. সালমা (শান্তিপূর্ণ)
অর্থ: শান্তি ও প্রশান্তির প্রতীক।

৮. সুমাইয়া (উচ্চমর্যাদাসম্পন্ন)
অর্থ: সম্মানিত ও মর্যাদাপূর্ণ।

৯. সাহারা (মরুভূমি)
অর্থ: মরুভূমির মতো বিশাল ও সুন্দর।

১০. সায়মা (রোজা রাখা)
অর্থ: রোজা রাখার মতো পবিত্র।

১১. সাবিহা (সকালের সূর্যের আলো)
অর্থ: সকালের আলোর মতো উজ্জ্বল ও প্রাণবন্ত।

হ দিয়ে ইসলামিক নাম 

নিচে “হ” দিয়ে শুরু হওয়া মেয়ে শিশুর জন্য ১১টি ইসলামিক নাম ও তাদের অর্থ দেওয়া হলো:

১. হাফসা (হাফসা বিনতে উমর, ইসলামের প্রথম মহিলা সাহাবী)
অর্থ: সম্মানিত ও মর্যাদাপূর্ণ।

২. হালিমা (ধৈর্যশীল, সহনশীল)
অর্থ: ধৈর্যশীল ও সহনশীল।

৩. হাসিনা (সুন্দরী)
অর্থ: সুন্দর ও আকর্ষণীয়।

৪. হুমাইরা (লাল গালওয়ালা)
অর্থ: সুন্দর ও আকর্ষণীয়।

৫. হাবিবা (প্রিয়)
অর্থ: প্রিয় ও আদরের প্রতীক।

৬. হাসনা (সুন্দরী)
অর্থ: সুন্দর ও আকর্ষণীয়।

৭. হামিদা (প্রশংসনীয়)
অর্থ: প্রশংসা ও গুণকীর্তনের প্রতীক।

৮. হাসিনাত (সুন্দরী)
অর্থ: সুন্দর ও আকর্ষণীয়।

৯. হাসিবা (সম্মানিত)
অর্থ: সম্মানিত ও মর্যাদাপূর্ণ।

১০. হাসিনা (সুন্দরী)
অর্থ: সুন্দর ও আকর্ষণীয়।

১১. হাসিনাত (সুন্দরী)
অর্থ: সুন্দর ও আকর্ষণীয়।

এই নামগুলি ইসলামিক সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে প্রতিফলিত করে এবং তাদের অর্থও সুন্দর ও তাৎপর্যপূর্ণ। নাম নির্বাচনের সময় নামের অর্থ ও তাৎপর্য বিবেচনা করা গুরুত্বপূর্ণ।