You are currently viewing হিজামা কি? এর উপকারিতা কি? কেন হিজামা করতে হবে?

হিজামা কি? এর উপকারিতা কি? কেন হিজামা করতে হবে?

হিজামা কি?

হিজামা (حِجَامَة ) একটি নববী চিকিৎসা ব্যবস্থা। এটি আরবী শব্দ ‘আল-হাজম’ থেকে এসেছে। যার অর্থ চোষা বা টেনে নেওয়া। আধুনিক পরিভাষায় Cupping (কাপিং)থেরপি বলা হয়। হিজামার মাধ্যমে দূষিত রক্ত (Toxin) বের করা হয়। এতে শরীরের মাংসপেশী সমূহের রক্ত প্রবাহ দ্রুততর হয়। পেশী, চামড়া, ত্বক ও শরীরের ভিতরের অরগান সমূহের কার্যকারিতা বৃদ্ধি পায়। ফলে রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলে এবং শরীর সতেজ ও শক্তিশালী হয়।

হিজামা বা Wet Cupping অতি প্রাচীন চিকিৎসা পদ্ধতি হিসাবে আরব বিশ্বে জনপ্রিয়। এ হিজামা থেরাপী ৩০০০ বৎসরেরও পুরাতন চিকিৎসা পদ্ধতি। মধ্যপ্রাচ্য থেকে উৎপত্তি হ’লেও চিকিৎসা পদ্ধতি হিসাবে চীন, ভারত ও আমেরিকায় বহু পূর্বে থেকেই এটি প্রচলিত ছিল। ১৮ শতক থেকে ইউরোপেও এর প্রচলন রয়েছে। হিজামা বা Cupping Therapy এখন বিশ্বের জনপ্রিয় চিকিতৎসা গুলোর মধ্যে একটি। এটিতে কোন ধরনের ঔষধের প্রয়োজন হয় না।

হিজামা কি? এর উপকারিতা কি? কেন হিজামা কতে হবে? এর পদ্ধতী

হিজামার করার পদ্ধতিঃ

শরীরের নির্দিষ্ট কিছু অংশ থেকে মেশিনের সাহায্যে দূষিত রক্ত (Toxins) চুশে নেওয়া হয়। উল্লেখ্য, হিজামায় আধুনিক যন্ত্রপাতি ব্যাবহার করা উত্তম এবং প্রত্যেকের চিকিৎসায় ভিন্ন ভিন্ন সরঞ্জাম ব্যবহার করা উচিত যাতে রক্তজীবাণুর মাধ্যমে

হিজামাহ সংক্রান্ত হাদীস।

হযরত আনাস রদিয়াল্লহু আনহু থেকে বর্ণিত : রসূলুল্লাহ সল্লাল্লহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “আমি মেরাজের রাতে যাদের মাঝখান দিয়ে গিয়েছি, তাদের সবাই আমাকে বলেছে, হে মুহাম্মদ, আপনি আপনার উম্মতকে হিজামার আদেশ করবেন।” সুনানে তিরমিযী হাদীছ নম্বর : ২০৫৩

হযরত আবু হুরাইরা রদিয়াল্লহু আনহু থেকে বর্ণিত : রসূলুল্লাহ সল্লাল্লহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “জিব্রাঈল(আ)আমাকে জানিয়েছেন যে, মানুষ চিকিৎসার জন্য যতসব উপায় অবলম্বন করে, তম্মধ্যে হিজামাই হল সর্বোত্তম।” আল-হাকিম, হাদীছ নম্বর : ৭৪৭০

হযরত জাবির রদিয়াল্লহু আনহু থেকে বর্ণিত : রসূলুল্লাহ সল্লাল্লহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “নিশ্চয় হিজামায় শেফা রয়েছে।” ছহীহ মুসলিম, হাদীছ নম্বর : ২২০৫

হযরত আবদুল্লাহ্ বিন আব্বাস রদিয়াল্লহু আনহু থেকে বর্ণিত : রসূলুল্লাহ সল্লাল্লহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “হিজামাকারী কতই উত্তম লোক। সে দূষিত রক্ত বের করে মেরুদন্ড শক্ত করে ও দৃষ্টিশক্তি প্রখর করে।” সুনানে তিরমিযী, হাদীছ নম্বর : ২০৫৩

++আরো অনেক হাদীস রয়েছে।

আরও পড়তে পারেন–শিক্ষামূলক বাণী ও ১০০০ শ্রেষ্ঠ বাণী চিরন্তনী

হিজামা এর মাধ্যমে যে সকল রোগের চিকিৎসা করা হয়ঃ-

  1. Gout (গেটেবাত)
  2. Sciatica (কটিবাত/নিতম্ববেদনা)
  3. Back pain (কোমর ব্যথা/পিঠে ব্যথা)
  4. Quadriplegia/Paralysis (পক্ষাঘাত)
  5. Rheumatism & Arthritis joint inflammation (জয়েন্ট প্রদাহ/ রিউম্যাটিজম এবং বাতজনিত সংক্রমণ)
  6. Diabetes (ডায়াবেটিস)
  7. High Blood pressure (উচ্ছরক্তচাপ)
  8. Migraine (মাইগ্রেন)
  9. Rheumatoid Arthritis (রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস/বাত, সন্ধিপ্রদাহ, গ্রন্থিবাত)
  10. Hemiplegia/paralysis (পক্ষাঘাত)
  11. Speech Disorder (বাকরুদ্ধতা)
  12. Headache (মাথাব্যথা)
  13. Nocturnal Enuresis (রাতে মূত্রধিক্য/মূত্রের বেগধারণে অক্ষমতা)
  14. Cerebral palsy (মস্থিকের পক্ষাঘাত)
  15. Mental Retardation (মানসিকবৈকল্য/মানসিক প্রতিবন্ধকতা)
  16. Epilepsy (মৃগীরোগ)
  17. Peripheral Neuropathy (পেরিফরাল স্নায়ুরোগ)
  18. Facial Palsy (মুখের পক্ষাঘাত)
  19. Gastric Ulcer (গ্যাস্ট্রিক আলসার)
  20. Constipation (কোষ্ঠকাঠিন্য)
  21. Diarrhoec (ডায়রিয়া)
  22. IBS (Irritable Bowel Syndrome) (বিরক্তিকর পেটের সমস্যা)
  23. Viral Hepatitis (হেপাটাইটিস/যকৃতের বিষাক্ত প্রদাহ)
  24. Cholecystitis (পিত্তথলির প্রদাহ)
  25. Coronary Artery lnsuffiency (হার্ডের অর্যাপ্ত রক্তসঞ্চালন/হার্ডের ব্লক/করোনারি আর্টারি অপর্যাপ্ততা)
  26. Bronchial Asthma (এজমা/হাপানী)
  27. Prostatitis/Prostate inflammation (প্রষ্টেটের প্রদাহ)
  28. Varicocele/Water accumulation in the testicles (অন্ডকোষে পানি জমা/ শুক্রনালীর শিরা-ঘটিত টিউমার)
  29. Anal Fistula (এনাল ফিষ্টুলা/পায়ুসংক্রান্ত ফিস্টুলা)
  30. Hemorrhoids/Piles (অর্শ্বরোগ/পাইলস)
  31. Varicose Veins (শিরা ফুলেওঠা)
  32. Sinusitis (সাইনাস প্রদাহ)
  33. Otitis Media (কানে ব্যথা/প্রদাহ)
  34. Laryngitis (গলার ব্যথা/স্বরনালির প্রদাহ)
  35. Tonsillitis (টনসিলে প্রদাহ)
  36. Alopecia Areata (টাক/চুলপড়া)
  37. Vitiligo/White Disease (শ্বেত রোগ)
  38. Psoriasis (সোরিয়াসিস)
  39. Impotence/Sexual dysfunction (যৌন র্দুবলতা/পুরুষত্বহীনতা)
  40. Male Infertility (পুরুষ বদ্ধ্যাত্ব)
  41. Dysmenorrhea/Pain during menstruation (মাসিকের সময় ব্যথা)
  42. Female Infertility (মহিলা বন্ধ্যাত্ব)
  43. Amenorrhea (বাধক/মাসিক না হওয়া)
  44. Cataract (চোখে ছানি পড়া)
  45. Glaucoma (চোখের চাপ বাড়া/দৃষ্টিশক্তি লোপ হওয়া চোখের অসুখ)
  46. Cervical And Lumbar spondylosis (মেরুদন্ডের হাড় ক্ষয়/ গ্রীবাসংবন্ধীয় এবং কটিদেশীয় স্পন্ডাইলোসিস)
  47. Peripheral joint Arthritis (হাত পায়ের আর্থ্রাইটিস/ পেরিফেরাল জয়েন্ট আর্থ্রাইটিস)
  48. Allergy (চর্মরোগ/এলার্জি)
  49. Arm Tingling (হাতের ঝিঝিধরা)
  50. Blood Circulation (রক্ত সঞ্চালন/রক্তের সারকুলেশন)
  51. Abdominal Pain (পেট ব্যথা)
  52. Chronic Cough (দীর্ঘ্ মেয়াদি কাশি/ দীর্ঘস্থায়ী কাশি)
  53. Kidney Disease (কিডনীর রোগ)
  54. Excessive Sleeping (অতিরিক্ত নিদ্রা)
  55. Depression Stress (বষিন্নতা স্নায়িবিকচাপ/মানসিক চাপ)
  56. Heart Disease (হৃদরোগ)
  57. Skin Disease (চর্মরোগ)
  58. Obesity (মোটা হওয়া)
  59. Under Weight (ওজন কম/চিকন সাস্থ্য)
  60. Thyroid Disease (তাইরয়েড সমস্যা)
  61. Trigeminal Neuralgia (ট্রাইজেমিনাল নিউরালজিয়া)
  62. Weak Memory (স্বরন শক্তির র্দুবলত)
  63. Convulsion (খিচুনি)
  64. Leg Cramp (পা চাবানো)
  65. Acne (ব্রন)

হিজামা কি? এর উপকারিতা কি? কেন হিজামা কতে হবে? এর পদ্ধতী

ল্যাব টেস্টঃ হিজামার বিজ্ঞানভিত্তিক উপকারিতা

দামেস্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের (Damascus University) সাবেক ডীন প্রফেসর ড. মোহাম্মদ নাবীল আল শরীফ এর অধীনে ২০০১ সালে হিজামার উপকারিতা যাচাইয়ের জন্য পরীক্ষাগারে বিজ্ঞানভিত্তিক কার্যক্রম পরিচালিত হয়। পরীক্ষাটি ৩০০ জন ব্যক্তির উপর পরিচালিত হয়। পরিচালিত পরীক্ষায় নিম্নোক্ত তথ্যসমূহ বেরিয়ে আসে; যা হিজামার উপকারিতার বৈজ্ঞানিক প্রমাণ বহন করে-

১. উচ্চ রক্তচাপের ক্ষেত্রে রক্তচাপ কমে স্বাভাবিক পর্যায়ে এসেছে।

২. নিম্ম রক্তচাপের ক্ষেত্রে রক্তচাপ বেড়ে স্বাভাবিক পর্যায়ে এসেছে।

৩. ECG এর পূর্বের গ্রাফের তূলনায় পরের গ্রাফে তাৎপর্যপূর্ণ উন্নতি পরিলক্ষিত হয়েছে।

৪. ESR কমে স্বাভাবিক পর্যায়ে এসেছে।

৫. RBC এর সংখ্যা স্বাভাবিক হয়েছে।

৬. Polycythemia এর ক্ষেত্রে Hemoglobin কমে স্বাভাবিক হয়েছে।

৭. Hemoglobin স্বল্পতার ক্ষত্রে এর পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়ে স্বাভাবিক হয়েছে। এটি নতুন নতুন স্বাভাবিক RBC উৎপন্ন হওয়ায় ইংগিত প্রদান করে; যা শরীরের কোষ সমূহে অক্সিজেনের প্রবাহ বৃদ্ধি করে থাকে।

আরও পড়ুন– জ্বর, সর্দি, কাশি ও গলা ব্যাথা হলে করনীয় 

৮. হিজামা গ্রহনকারীদের ৬০% ক্ষেত্রে রক্তে Leukocyte বৃদ্ধি পেয়ে স্বাভাবিক মাত্রায় পৌঁছেছে।

৯. সকল Rheumatic রোগাক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে Neutrophil বৃদ্ধি পেয়ে স্বাভাবিক পর্যায়ে এসেছে।

১০. রক্তের শ্বেতকণিকা (WBC) ৭১.৪% ক্ষেত্রে বেড়েছে। এটি প্রমান করে যে Rheumatic ও অন্যান্য প্রদাহজনিত রোগ হিজামা করার পর সেড়ে গেছে।

১১. হাঁপানি রোগীদের ৮৩.৩% ক্ষেত্রে Neutrophil এর সংখ্যা বেড়েছে।

১২. হিজামা করানোর কারনে Neutrophil এর অস্বাভাবিক বৃদ্ধি কমে গিয়ে স্বাভাবিক পর্যায়ে এসেছে।

১৩. হৃদরোগীদের ৭৬.৯% ক্ষেত্রে Neutrophil সংখ্যা কমে স্বাভাবিক হয়েছে।

১৪. রক্তের Thrombocyte ৫০.৬% ক্ষেত্রে বৃদ্ধি পেয়েছে।

১৫. অনুচক্রিকার স্বল্পতার সকল ক্ষেত্রে তা বৃদ্ধি পেয়ে স্বাভাবিক মাত্রায় পৌঁছেছে।

১৬. Essential Thrombocythemia এর ৫০% ক্ষেত্রে Thrombocytes কমে গিয়ে স্বাভাবিক পর্যায়ে পৌঁছেছে।

১৭. ডায়াবেটিস আক্রান্ত রোগীদের রক্তে চিনির পরিমাণ ৯২.৫% ক্ষেত্রে কমেছে।

১৮. রক্তের বৃদ্ধিপ্রাপ্ত Creatinine ৬৬.৬৬ ক্ষেত্রে কমেছে।

১৯. সকল ক্ষেত্রে হিজামার মাধ্যমে বের হওয়া রক্তে Creatinine এর পরিমান খুবই বেশী ছিল।

২০. যেসকল রোগীদের রক্তে Creatinine বেশী ছিল, হিজামার পর তাদের ৫৭% ক্ষেত্রে রক্তে এর মাত্রা কমে গিয়েছিল।

২১. ৬৬.৬৬% ক্ষেত্রে রক্তে Uric acid এর মাত্রা কমে গিয়েছে।

২২. Uric acid বৃদ্ধির ফলে যেসকল অসুবিধা দেখা দিয়েছিল, ৭৩.৬৮% ক্ষেত্রে সেসকল অসুবিধা দূর হয়েছে।

২৩. যাদের রক্তে Urea level বেড়ে গিয়েছিল, তাদের মধ্যে ৮০% ক্ষেত্রে তা নিয়ন্ত্রণে এসেছে।

২৪. যাদের রক্তে SGPT বেড়ে গিয়েছিল, ৮০% ক্ষেত্রে তাদের উক্ত মাত্রা স্বাভাবিক পর্যায়ে নেমে গিয়েছে। এটি হিজামা করানোর দ্বারা যকৃতের কার্যকারিতা বৃদ্ধির ইংগিত বহন করে।

২৫. হিজামার পর কেন ECG এর উন্নতি হয়েছিল; SGPT এর নিম্নগামীতার মাধ্যমে তার ব্যাখ্যা পাওয়া গেল।

২৬. Alkaline phosphate এর বৃদ্ধিপ্রাপ্ত মাত্রা ৬২.৮২% ক্ষেত্রে কমে স্বাভাবিক পর্যায়ে নেমেছে।

২৭. ৫৪.৯% ক্ষেত্রে Amylase এর মাত্রা কমেছে। হিজামা সেন্টার

২৮. সকল ক্ষেত্রে বৃদ্ধিপ্রাপ্ত Albumin কমে স্বাভাবিক হয়েছে।

২৯. রক্তের বর্ধিত Cholesterol এর মাত্রা ৮৩.৬% ক্ষেত্রে কমেছে।

৩০. যাদের রক্তে Triglyceride অধিক ছিল, হিজামা করানোর পর তাদের ৭৫% ক্ষেত্রে তা কমেছে।

৩১. Ca, Na, K আয়নের মাত্রা ৯০% ক্ষেত্রে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরেছে।

৩২. বর্ধিত CPK ৬৬.৬৬% ক্ষেত্রে কমে স্বাভাবিক হয়েছে।

৩৩. হিজামার মাধ্যমে বের হওয়া রক্তে সকল RBC-ই ছিল অস্বাভাবিক আকৃতির। যেমনঃ Hypochromic, Burr, Target, Crenated, Spherocytes, Poikilocytes, Anisocytes, Schistocytes, Acanthocytes ইত্যাদি।

৩৪. বের হওয়া রক্তে Leukocyte এর সংখ্যা শিরার রক্তের ১০% এরও কম ছিল। এটি শরীরের Immunity রক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় উপাদান; যা হিজামার মাধ্যমে বের না হওয়ার ইংগিত বহন করে।

৩৫. ৬৬% ক্ষেত্রে রক্তে লৌহের ঘনত্ব বৃদ্ধি পেয়েছে।

৩৬. প্রায় ৯৩% ক্ষেত্রে CPK এবং LDH স্বাভাবিক মাত্রায় ছিল।

৩৭. শিরার রক্তে TIBC এর স্বাভাবিক মাত্রা প্রতি ডেসিলিটারে ২৫০-৩৭০ মাইক্রো গ্রাম। কিন্তু হিজামার মাধ্যমে বের হওয়া রক্তে TIBC এর মাত্রা ছিল প্রতি ডেসিলিটারে ৪২২-১০৫৭ মাইক্রো গ্রাম অর্থাৎ খুবই বেশী।

পরীক্ষাটি এই ইংগিত দেয় যে হয়তো এমন বিশেষ কোন কারণ রয়েছে; যার ফলে হিজামার কর্তিত অংশের মাধ্যমে পর্যাপ্ত লৌহ অণু বেরিয়ে আসতে পারেনা। বরং লৌহ অণুগুলো রক্তনালীতে রয়ে যায়; যাতে নতুন নতুন RBC উৎপাদনে ব্যবহৃত হতে পারে।

সুতরাং, উপরোক্ত Laboratory Test থেকে এটা দিবালাকের ন্যায় সুস্পষ্ট যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদেরকে হিজামা গ্রহণের জন্য যে তাগিদ দিয়েছেন; তা সত্যিই আমাদের জন্য অত্যন্ত কল্যানকর।

হিজামা কি? এর উপকারিতা কি? কেন হিজামা কতে হবে? এর পদ্ধতী

এপয়েন্টমন্টে এর জন্য :

ডা.(হাকীম)মাও.জহিরুল ইসলাম

D.U.M.S (BUASM)Dhaka

Rg-A-3078

প্রভাষকঃ অনাঃ বরিশাল ইউনানী মেডিকেল কলেজ & হসপিটাল।

মেডিঃঅফিঃ আধুনিক সবুজ বাংলা স্ব্যাস্থ্য সেবা লিঃ

প্রফেশনাল হিজামাহ্ থেরাপিস্ট।

বিস্তারিত জানার জন্য যোগাযোগ করুন।

01936763989

✹মহিলাদের জন্য মহিলা থেরাপিষ্ট/ডাক্তার আছেন ✹

✯✯✯বিঃদ্রঃ আমাদের দেশে বাতের ব্যথার অনেক রোগী রয়েছে কিন্তু তারা স্থায়ী কোন সমাধান পাচ্ছেন না। তাদের জন্য হিজামাহ্ হল একটি আদর্শ চিকিৎসা।

বিঃদ্রঃ সুবিদখালী রিফায়াত মেডিকেল হলে এখন থেকে আর রোগী দেখবো না সময় দিতে পারি না।

হিজামা
হিজামা

হিজামা থেরাপি , হিজামার উপকারিতা ও অপকারিতা , হিজামার ছবি , হিজামা থেরাপি কি , 

Leave a Reply