হযরত মুহাম্মদ সাঃ এর জীবনী , কবিতা ,
হযরত মুহাম্মদ সাঃ আমার
“””””””””””””””””””””””””””””””””””””””
ইসলাম তরিক
“””””””””””””””””””””””””””””””””””””””
রাসূল আমার শ্রেষ্ঠ নায়ক
জীবন নামের ফ্রেমে
রাসূল আমার শ্রেষ্ঠ গায়ক
ঐশী বাণীর প্রেমে।।
:
রাসূল আমার শ্রেষ্ঠ নেতা
সারা ভূবন জুরে
রাসূল আমার শ্রেষ্ঠ ক্রেতা
পূর্ণের জগৎ ট্যুরে।।
:
রাসূল আমার শ্রেষ্ঠ টিচার
অন্ধকারের আলো
রাসূল আমার শ্রেষ্ঠ ফিচার
সব মন্দের ভালো।
:
রাসূল আমার শ্রেষ্ঠ নীতি
জীবন চলার পাথেও
রাসূল আমার শ্রেষ্ঠ গীতি
অফিস থেকে মাঠেও।।
:
রাসূল আমার শ্রেষ্ঠ ধণ
দু’ জগতের মাঝে
রাসূল আমার শ্রষ্ঠ পণ
সকাল বিকাল সাঁঝে।
না’তে রাসূল (স:)
_____সাজিদুর রহমান
.
যার নামেতে দুরুদ পড়ি যার নামে
গাই গান,
যার উছিলায় সৃষ্টি হলো এই বিশ্ব
জাহান।
সেতো আমার আর কেহ নয় প্রিয় নবী
হযরত।
আমরা হলাম সেই নবীরই ভাগ্যবান
উম্মত (২
.
পথের দিশা দিলেন যিনি
ভাঙলেন শতো ভুল,
যার প্রেমেতে পাগলপারা সকল
সৃষ্টিকুল।
সকল সৃষ্টির জন্য যিনি হয়ে এলেন
রহমত।
আমরা হলাম সেই নবীরই ভাগ্যবান
উম্মত(২
.
তাঁর আদর্শ লালন করি আমি
গোনাহগার,
কঠিন কিয়ামতে যিনি করবেন
আমায় পার।
যিনি আবার কিয়ামতেও করবেন
সাফায়াত।
আমরা হলাম সেই নবীরই ভাগ্যবান
উম্মত(২
জানিনা হয়েছে কিনা, ঠিক
আছে কিনা!
হৃদয়ে রাসূল
মনির উদ্দিন খাঁ লিটন
হৃদয় মাঝে আমি রেখেছি তুমায়,
স্বপনে দেখা তুমি দিও-গো আমায়।
হে রাসূল,দ্বীনও প্রেমও ফুল!
ফুটেছ মনের বাগিছায়।
সকাল-বেলার সেই ভোরের পাখি,
মধুর সুরে যায় আমায় ডাকি।
এ ধরায় আছে যারা পাপে মিশে,
দ্বীনের পথে যেন ফিরে আসে।
আমরা হব সেই ভোরের পাখি!
সুর তুলেছি কন্ঠে হায়।
মনে আমার একটি আশা,
বাড়াতে দ্বীনের প্রতি ভালবাসা।
যে ফুল দিয়ে,নিব সাজিয়ে
সে ফুলের-ঘ্রাণ যেন
পৃথিবী ছড়ায়।
সৃষ্টির সেরা সৃষ্টি তুমি
– আবদুস সামাদ
সিরাজগঞ্জ
০২-০৬-১৫ ইং
সৃষ্টির সেরা সৃষ্টি তুমি, তুমি যে রাসুল (সা)
হেরা থেকে নামলে তুমি-(২)
ঘ্রাণে ভরা ফুল।
তুমি যে রাসুল (সা)-(২)
সুবাস নিতে ছুটে আসে
কত অমানুষ,
তোমার পরশ পেয়ে তারা-(২)
হয় সোনার মানুষ।
সেরা সৃষ্টির সেরা কথায় মরুবাসী ব্যাকুল-(২)
সৃষ্টির সেরা সৃষ্টি তুমি, তুমি যে রাসুল (সা)
হেরা থেকে নামলে তুমি-(২)
ঘ্রাণে ভরা ফুল।
তুমি যে রাসুল (সা)-(২)
আঁধার ঠেলে তুমি এলে
পূর্ণিমার শশী,
তুমি এসে মুছে দিলে-(২)
পাপ রাশি রাশি
চাঁদের আলোর ছোঁয়া নিতে লক্ষ তারা ব্যাকুল।-(২)
সৃষ্টির সেরা সৃষ্টি তুমি, তুমি যে রাসুল (সা)
হেরা থেকে নামলে তুমি-(২)
ঘ্রাণে ভরা ফুল।
তুমি যে রাসুল (সা)-(২)
সেরা সৃষ্টির সেরা কথায় মরুবাসী ব্যাকুল-(২)
সৃষ্টির সেরা সৃষ্টি তুমি, তুমি যে রাসুল (সা)
আরও পড়তে পারে–হযরত মুহাম্মদ সাঃ এর কাব্যপ্রীতি -ইসলাম তরিক
হযরত মুহাম্মদ সাঃ এর জীবন কাহিনী
____ মোহাম্মদ মুহিন
জাহেলিয়াতের অন্ধকারে আলোকিত হয়ে
ফুটলো একটি ফুল,
তিনি পৃথিবীর শ্রেষ্ট মানুষ
মোহাম্মদ রাসুল (স:)।
জন্মিলো রাসুল এতিম হয়ে
পেলনা পিতার দেখা ,
ছ’বছরে হারালেন মাকে
সেই কষ্টের নেই সীমারেখা।
পরিচিত হলেন বিশ্বাসী বলে
ডাকিত সবাই আল আমিন ,
রাসুলের নিকট রাখিত আমানত
থাকত সবাই চিন্তাহীন।
রাসুল আমার নবুয়াত পেলেন
বয়স যখন চল্লিশে ,
ইসলামের বিজয় লিখলেন
মুসলিম উম্মার বীরবেশে।
বিদায় হজে তিনি দিলেন
মহান এক ভাষণ ,
সে ভাষণে মানবজাতি
পেলো মুক্তির দিকদর্শন।
এসো ওহে মানব জাতি
রাসুলের শানে দরুদ পড়ি,
মুক্তির জন্যে সবাই মোরা
রাসুলের আদর্শে জীবন গড়ি।
হযরত মুহাম্মদ সাঃ কবিতা
-আবদুস সামাদ
সিরাজগঞ্জ
২৭-১২-১৫ ইং
হে, মুহাম্মাদ (সা) তোমাকে
আমি চিনিনা,
কে তোমার বাবা, মা, আমি
তাও জানিনা।
শেখার আশায় ছুটে যেতাম
বুদ্ধিজীবির পিছে,
একি! যতটুকু চোখে পরলো
তার সবটাই মিছে।
ভ্রষ্টাদের ঝুলি হতে উপচে পরে
কেবল তোমার কুৎসা,
জানতে গিয়ে বুঝে নিলাম, তুমি
জ্ঞান রাজ্যের বাদশা।
নবুয়াতের দিন হতে যা বলেছো
তুমি তোমার মুখে,
সবে মিলে সবটাই মেখে নিতো
গায়ে হৃদে বুকে।
অহী জ্ঞানের চুম্বক ছিল, তোমার
মনে প্রাণে,
সুরের মূর্চনায় জাগলে রাসুল (সা)
মরুবাসীর গানে।
লক্ষ্য ফুলের মাঝে তুমি, মরুর
সেরা ফুল,
তোমার সুবাসে সুভাসিত হলো
সবে, হে’ রাসুল (সা)।
হযরত মুহাম্মদ সাঃ এর জীবনী
নবী মুহাম্মাদ (সা:) জগতের মহান শিক্ষক
নবী মুহাম্মাদ (সা:) পৃথিবীর ইতিহাসে এক অবিস্মরণীয় নাম। পূর্বের সকল ধর্ম গ্রন্থে বর্ণিত হয়েছিলো যার আগমনের পয়গাম। যার আগমনে দিশা পেয়েছিলো থেমেছিলো মজলুমের কান্না। যিনি থামিয়ে ছিলেন যুগযুগান্তরের সকল অবমাননা।
ইনজিলে পবিত্র আত্মা মুন হামান্না অথর্বে অবতার,
যদুর্বেদে ‘আল্লা রাসূল মুহাম্মদও কংকর নং’ কলি দেবতার।
ত্রিপিটকে গৌতম বুদ্ধের বাণী তিনি হবেন বৌদ্ধমৈত্রেয়,
বিশ্ব নন্দিত অধিক পারদর্শী সে কথাও সহজে অনুমেয়।
আব্দুল্লাহর পৃষ্ঠ হতে মা আমেনার সেকামতে আরবের মক্কা নগরীতে ৫৭০ খৃষ্টাব্দের ১২ রবিউল আউয়াল মতান্তরে ৯ রবিউল আঊয়াল নবী (সা:) জন্ম গ্রহন করেন। তাঁর আগমন প্রসক্সেগ পবিত্র কুরআনে ঘোষিত হয়েছে“ হে রাসূল আমি আপনাকে সমগ্র জগতের জন্য রহমত স্বরূপ প্রেরণ করেছি।” নবী (সা:) নিজেই বলেছেন ,বুইসতু মুয়াল্লেমান- আমি শিক্ষক হিসেবে আবির্ভূত হয়েছি। অন্যত্র বলেন,“I have been sent on earth to ensure the top purification of moral excellence and human being.”
নবী (স:) জন্মেও পূর্বে হারিয়েছিলেন পিতাকে অত:পর ছয় বছর বয়সে মাতাকে। কালে ক্রমে তিনি হয়ে উঠলেন বড় আর তাঁর আদর্শিকতায় মুগ্ধ হয়ে মক্কার সকল জনতা হয়েছিল জড়ো।ফলে তিনি শুধু প্রসংশিত জন বলেই বিবেচিত হননি বরং আল-আমীন উপাধি লাভ করেন। অশ্লীলতা, মারামারি ,সংঘাতে নিমগ্ন মক্কার মানুষকে শান্তি দেয়ার নিমিত্তে তিনি প্রতিষ্ঠা করলেন হিলফ-উর-ফুযুল।কিন্তু কোথায় শান্তি ? এর মাধ্যমে তিনি প্রকৃত শান্তি আনায়ন করতে পারলেন না।তাই বয়স যখন পয়ত্রিশ এর উর্ধে তখন ধ্যানে মগ্ন হলেন হীরা পর্বতের গুহায়।৪০ বছর বয়সে পরলেন নবুওয়াতের মুকুট। শুরু হলো দ্বীনের দাওয়াত। আল্লাহ তায়ালা ঘোষণা করেন “ইয়া আইয়ুহার রসূলু বাল্লিগ মা উনঝিলা ইলাইকা মির রব্বিক-হে রাসূল (স:) আপনি প্রচার করুন যা আপনার রবের পক্ষ থেকে অবতীর্ণ হয়েছে। (সূরা আল-মায়েদা: ৬৭)
তিনি মানুষকে শিক্ষা দিতে লাগলেন মহান আল্লাহর বাণী তথা সত্যের অপার মহিমা, ন্যায় পরায়নতা,আমানতদারিতা এবং দুনিয়া-আখিরাতে সফলতার পরিপূর্ণ জ্ঞান। কিন্তু অবিশ্বাসীদেও বাধায় তাঁর এ মহান প্রচেষ্টা ব্যাহত হতে লাগলো।এমনকি শাহাদাতের অমীয় সুধা পান করলেন সাথীদের কয়েক জন। জুলুম-নির্যাতন বেড়েই চললো। অপর দিকে সকল বাধার প্রাচীর মাড়িয়ে গুটি গুটি পায়ে কিছু সত্যান্বেষী মানুষ দ্বীনের পতাকাতলে সামিল হচ্ছিলেন। জুলুম নির্যাতনের মাত্রা দিন দিন চরম পর্যায়ে পৌঁছে গেল এমনকি দারুন নদওয়ার বৈঠকে নবী (স:)কে হত্যার ভয়াল সিদ্ধান্ত হলো।ঠিক এমন অবস্থায় আল্লাহ তায়ালার নির্দেশে ৬২২ খৃষ্টাব্দে নবী (স:) প্রিয় মাতৃভূমি মক্কা ছেড়ে পাড়ি জমালেন মদীনার পথে। বিদায় লগ্নে তিনি মাতৃভূমির দিকে বার বার তাকান আর কাতর কণ্ঠে বলেন ,
“হে আমার স্বদেশ তুমি কত সুন্দও !
আমি তোমাকে ভালবাসি।
আমার স্বজাতি যদি ষড়যন্ত্র না করতো
আমি কখনো তোমাকে ছেড়ে যেতাম না।”
মদীনার সকল শ্রেণীর লোক তাকে জানায় সাদর সম্ভাষণ।দীর্ঘ দিন ধরে মদীনার লোকেরা তাদের রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য একজন যোগ্য ব্যক্তি খুজতে ছিল।তাই তারা আর দেরি করলো না নবী (স:) কে রাষ্ট্রপতির আসনে বসাতে। রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়ে তিনি গোটা রাষ্ট্র ব্যবস্থাকে ইসলামের আলোকে ঢেলে সাজালেন। জন্ম নিল একটি ক্ষুদ্র ইসলামী রাষ্ট্র। যার ভিত্তি কুরআন-সুন্নাহর আলোকে রচিত। পৃথিবীর প্রথম লিখিত সংবিধান “ মদীনা সনদ”।
কিন্তু এখানে এসেও নবী(স:) সস্থিতে থাকতে পারলেন না।অভ্যাহত ছিল মক্কার কাফির আর মদীনার মুনাফিকদের ষড়যন্ত্র । ফলে সংঘটিত হলো বদর, ওহুদ,খন্দক সহ নানা রকম যুদ্ধ। স্বয়ং নবী(স:) ২৭টি যুদ্ধের সেনাপতির দায়িত্ব পালন করেছিলেন তবে সরাসরি তরবারি দিয়ে কোন শত্রুকে আঘাত করেছেন এমন দৃষ্টান্ত কোন যুদ্ধে খুজে পাওয়া যাবে না। ৬২৮ খৃষ্টাব্দে স্বাক্ষরিত হয় হুদায়বিয়ার সন্ধি যা পবিত্র কুরআনে ‘ফাতহুম মুবিন’ বলে চিহ্নিত।অত:পর আল্লাহর অপার করুনায় ৬৩০ খৃষ্টাব্দে অষ্টম হিজরী সনে বিজিত হয় মক্কা। মহান আল্লাহর বাণী, “যখন আল্লাহর সাহায্য এসে যায় এবং বিজয় লাভ হয় হে রাসূল আপনি তখন দেখবেন লোকেরা দলে দলে ইসলামের ছায়াতলে আশ্রয় নিচ্ছে। (সূরা-নসর:১-২)
ক্ষুদ্র রাষ্ট্র পরিনত হলো একটি বৃহত রাষ্ট্রে। নবী (স:) ৬৩২ খৃষ্টাব্দ দশম হিজরী সনে বিদায় হজ্বের ভাষণ দিলেন।৪৭ টি পয়েন্টের দীর্ঘ বক্তব্যে তিনি তুলে ধরলেন মানুষের অধিকার ও কর্তব্যের কথা। রেখে গেলেন পবিত্র কুরআন ও সুন্নাহ- আমাদের জীবন চলার পাথেয় মানব মুক্তির মহা স্মারক।
৬৩ বছরের দীর্ঘ জীবনে ছিলোনা কোন ব্যর্থতার পরিচয় বরং তিনি ছিলেন সকল ক্ষেত্রে পরিপূর্ণ সফল। মাইকেল এইচ. হার্ট এর ভাষায়“ Muhammad only the man in the history who was supremely successful on both religious and secular lives.
পৃথিবীর ইতিহাসে মোহাম্মাদ (স:)ই একমাত্র মানব যিনি ধর্মীয় এবং ধর্ম নিরপেক্ষ উভয় দিক দিয়ে পূর্ণাঙ্গ সফলকাম ছিলেন।( )
সুতরাং নবী (স:) মানবতার মহান শিক্ষকের আসনে সমাসীন অতুলনীয় ব্যক্তিত্ব।
ইসলামী প্রবন্ধ
হযরত মুহাম্মদ সাঃ এর হাদিস ও আধুনিক বিজ্ঞান
মোনোয়ার হোসেন
…………………………………………………
রাসুল হজরত মুহাম্মদ [সা:] চৌদ্দ’শ বছর অাগে যে হাদিস বণর্ণা করে গেছেন অাধুনিক বিজ্ঞান বর্তমানে এসে তার সত্যতা প্রমাণ পেয়েছেন । নিম্নে রাসুল [ সা:] এর বাণী এবং অাধুনিক বিজ্ঞানের সাদৃশ্য কিছু বাণী তুলে ধরা হল:-
টাখনুর উপরে কাপড় পড়া
…………………………………………………………
* রাসুলের বাণী : পুরুষের কাপড় টাখনুর উপড়ে পড়তে হবে, অন্যথায় তা জাহান্নামে যাবে । [ বোখারি: ৫৩৭১ ]
অাধুনিক বিজ্ঞান : পুরুষের টাখনুর ভিতর প্রচুর পরিমাণ সেক্সুয়াল হরমোন থাকে এবং তার অালো বাতাশের প্রয়োজন হয় । তাই কেউ যদি তা খোলা না রেখে ঢেকে রাখে তাহলে তার যৌনশক্তি কমে যাবে এবং বিভিন্ন রোগে অাক্রান্ত হবে ।
ভ্রু প্লাগ
…………………………………………………………
রাসুলের বাণী : ভ্রু প্লাগ কারীর উপর অাল্লাহর লানত [ বোখারী -৫৫১৫]
অাধুনিক বিজ্ঞান : ভ্রু হলো চোখের হেফাজতের জন্য । ভ্রু তে এমন কিছু লোম থাকে যদি তা কেটে ফেলা হয় তাহলে ভ্রু প্লাগকারী পাগল অথবা মৃত্যু বরণ করতে পারে ।
নেশা
……………………………
রাসুলের বাণী : নেশা জাতীয় দ্রব্য খাওয়া হারাম [ বুখারি-৬১২৪]
অাধুনিক বিজ্ঞান : ধুমপানের কারণে ফুসফুসের ক্যান্সার , ব্রংকাইটিস ও হৃদরোগ হয়ে মানুষ মারা যায় । ধুমপান করলে ঠোঁট , দাঁতের মাড়ি ,অাঙ্গুল কালো হয়ে যায় । যৌন শক্তি ও ক্ষুধা কমে যায় , এমন কী স্মৃতি শক্তি কমে যায় ।
গোফ কাটা
………………………………………
রাসুলের বাণী : তোমরা গোফ ছেটে ফেল এবং দাড়ি রাখ [ মুসলিম – ৪৯৩ , ৪৯৪ ]
অাধুনিক বিজ্ঞান : দাড়ি কেটে ফেললে স্ক্রিন ক্যান্সার , ফুসফুসে ইনফেকশন এবং ৪০ এর অাগে যৌবন হারানোর সম্ভবনা থাকে ।
ঘুমানোর অাগে বাতি নিভানো
………………………………………………………………
রাসুলের বাণী : ঘুমানোর সময় অালো নিভিয়ে ডান কাত হয়ে শুয়ে পড় [ বুখারি- ৩২৮০]
অাধুনিক বিজ্ঞান : ডান কাত হয়ে ঘুমালে হার্ট ভাল থাকে । লাইট না নিভিয়ে ঘুমালে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভবনা বেশি থাকে ।
রাসুল (সা) এলে
-আবদুস সামাদ
সিরাজগঞ্জ
১৭-১০-২০১৫ ইং
কি চাও ! কার কাছে চাও ?
সে কি পারে দিতে ?
হাতে তুলে কাকে খাওয়াও ?
সে কি পারে খেতে ?
চাইবাই যদি, চাইতে পারো
কেবল আল্লাহর কাছে,
আল্লাহ ছাড়া যার কাছে চাও
সবটাই তার মিছে।
বা’রী তা’য়ালার অনুকম্পায়
আসলো ভবে রাসুল(সা)
রাসুলের (সা) পথে এসেই
কাটল মরুবাসীর ভুল।
বিশ্ব নবী
বিদির্ন করে মরুর আঁধার ,
ধরায় এলেন নবী সরোয়ার ।
ভূবন ভরিল তাঁর ই নূরে ,
অশুভ আঁধার কাটিল ধরনীর ।।
জাতির পিতার শান্তি মিশন ,
রাসুলের হাতে পেল পূর্ণতা ।
বিশ্বাসীরা পেলেন বিশ্বনবী ,
দুর হোল সকল শুন্যতা ।।
রাসুল এনেছেন শ্রেষ্ঠ সংবিধার ,
বিশ্ব মানবতার কল্যানের ।
তিঁনিই দিয়েছেন শ্রেষ্ট সুন্নাহ্ ,
উম্মাদ্বয়ের পাথেয় চলার পথের ।।
অনন্য তিঁনি, নবীদের নবী ,
দীদারে মওলা, হাবীবে খোদা ।
সুপারিশকারী একমাত্র তিঁনিই ,
উম্মতের কথাই ভেবেছেন সদা ।।
তাইতো তিঁনিই শ্রেষ্ঠ নবী ,
সরোয়ারে দো-জাহান ।
সরোয়ারে কায়েনাত তিঁনি ,
তিঁনি বিশ্ব নবী সু-মহান ।।
দরুদ ও সালাম রাসুলের তরে ,
আল্লাহ্ র কাছে মোদের চাওয়া ।
চলতে পারিযেন রাসুলের মতে,
তবেই পূর্ণহবে সকল পাওয়া ।।
“ আজম খান “
মুহাম্মাদ রাসুল
লুৎফুর রহমান তোফায়েল
——————-
আঁধার ধরায় আলোর মশাল/
জ্বেলে দিলে তুমি/
তোমায় পেয়ে শান্ত হল/
তপ্ত মরুভূমি।
–
পথহারাদের দেখিয়ে দিলে /
সঠিক পথের দিশা/
তোমার আলোয় কাটলো ধরার/
সকল অমানিশা।
–
ছড়িয়ে দিলে সবার মাঝে/
আল-কোরানের নূর/
নিখিল জাহান উঠলো হেসে/
কাটলো ভুলের ঘোর।
–
তুমি আমার হৃদয়বাগের/
প্রিয়তম ফুল/
মহান রবের বন্ধু তুমি/
মুহাম্মাদ রাসুল।