You are currently viewing সূরা ফাতিহা বাংলা অর্থ ,  ব্যাখ্যা , ফজিলত, কুরআনিক নলেজ প্রশ্ন-১
সূরা ফাতিহা বাংলা অর্থ

সূরা ফাতিহা বাংলা অর্থ , ব্যাখ্যা , ফজিলত, কুরআনিক নলেজ প্রশ্ন-১

সাত আয়াতের সূরা ফাতিহা’র মধ্যে কি রয়েছে? এর মর্ম ও অর্থ আমরা সবাই হয়ত বুঝিনা। আল্লাহর কাছে আমরা কি চাচ্ছি। আল্লাহর কাছে কি বলছি। সেগুলো মুখস্ত বলছি ঠিকই। কিন্তু তার মানে হয়ত কিছুই জানি না। আসুন, জেনে নেই সূরা ফাতিহা সম্পর্কিত কুরআনিক নলেজ ।

সূরা ফাতিহা : কুরআনিক নলেজ প্রশ্ন ও জবাব

১)সূরা ফাতিহা অর্থ কি?

– সূরা ফাতিহা অর্থ “উন্মুক্তকরণ”

২)সূরা ফাতিহার আয়াত সংখ্যা কত?

– সূরা ফাতিহার আয়াত সংখ্যা ৭টি।

৩)সূরা ফাতিহা কোথায় অবতীর্ণ হয়?

– সূরা ফাতিহা মক্কায় অবতীর্ণ হয়।

৪)সূরা ফাতিহায় কতটি রুকু আছে?

-সূরা ফাতিহায় একটি রুকু আছে।

৫)সূরা ফাতিহা আর কি কি নাম আছে?

– ফাতিহাতুল কিতাব, উম্মুল কিতাব, সূরাতুল হামদ, সূরাতুস্ সালাত, আস্ সাব্‌’য়ুল মাসানী, সূরাতুদ দুআ[

৬)সূরা ফাতিহা কখন নাজিল হয়?

-রাসূল (স.)এর  নবুওয়াত লাভের একেবারেই প্রথম যুগে নাজিল হয়

৭)কোন সূরাকে সমগ্র কোরআনের সার-সংক্ষেপ বলা হয়?

– সূরা ফাতিহা

৮)রসূলে কারীম (স.) কোন সূরাকে প্রত্যেক রোগের ঔষধবিশেষ বলে মন্তব্য করেছেন?

– সূরা ফাতিহা

৯) কোন সূরা তেলাওয়াত ব্যাতিত নামাজ অসম্পূর্ণ থেকে যায়?

– সূরা ফাতিহা

১০) ٱهْدِنَا ٱلصِّرَاطَ ٱلْمُسْتَقِيمَ ۝‎ আয়াতের অর্থ কি?

–আমাদের সরল পথনির্দেশ দান করুন।

সূরা ফাতিহা বাংলা অর্থ

সাত আয়াতের সূরা ফাতিহা’র মধ্যে কি রয়েছে? এর মর্ম ও অর্থ আমরা সবাই হয়ত বুঝিনা। আল্লাহর কাছে আমরা কি চাচ্ছি। আল্লাহর কাছে কি বলছি। সেগুলো মুখস্ত বলছি ঠিকই। কিন্তু তার মানে হয়ত কিছুই জানি না। আসুন, জেনে নেই।

ٱلْحَمْدُ لِلَّٰهِ رَبِّ ٱلْعَالَمِينَ ۝‎

আলহামদুলিল্লা-হি রাব্বিল আ-লামীন।

সূরা ফাতিহার শুরুতে ‘আলহামদুলিল্লাহ’। অর্থাৎ ‘সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর’ বললেও আসলেই কি আমাদের সমস্ত কিছুর জন্য আল্লাহকে প্রশংসার সবটুকু দিচ্ছি। নাকি জাগতিক তোষামোদি ও চাটুকারিতায় মানুষকেও এই প্রশংসায় শরীক করছি!

‘রাব্বিল আ’লামীন’ অর্থাৎ ‘সমস্ত সৃষ্টি জগত সমূহের প্রভূ’। ‘রব’ শব্দটি আল্লাহ ব্যতীত অন্য কারো বেলায় প্রযোজ্য হতে পারে না। আর বিশ্ব জগত সমূহের উন্মেষ, স্থিতি ও স্থায়িত্ব শুধুমাত্র একক রবের মূখাপেক্ষী।

ٱلرَّحْمَٰنِ ٱلرَّحِيمِ ۝‎

আর রাহমা-নির রাহীম।

অর্থাৎ ‘পরম দাতা ও দয়ালু’।

۝‎ مَالِكِ يَوْمِ ٱلدِّينِ

মা-লিকি ইয়াওমিদ্দীন।

অর্থাৎ ‘বিচার দিবসের মালিক’। ঐ দিবসকে প্রতিফল দিবস বলে। যে দিবসে পুরুস্কার ও তিরস্কার কার্যকর হবে।

إِيَّاكَ نَعْبُدُ وَإِيَّاكَ نَسْتَعِينُ ۝‎

ইয়্যা-কা না’বুদু ওয়া ইয়্যা-কানাসতা’ঈন।

‘ইয়্যাকা না’বুদু’ অর্থাৎ ‘আমরা একমাত্র তোমারই ইবাদত করি’। ‘ওয়া ইয়্যা-কানাসতা’ঈন’ অর্থাৎ ‘আমরা শুধুমাত্র তোমারই সাহায্য প্রার্থনা করি’।আমরা প্রতি নামাজে একথা ঠিকই বলছি। কিন্তু নিজেকে একটু পরখ করি তো। আমরা কি সত্যিই আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো কাছে কোন সাহায্য চাই না। জেনে না জেনে, ইবাদতে অন্য কাউকে শরীক করছি কিনা।

ٱهْدِنَا ٱلصِّرَاطَ ٱلْمُسْتَقِيمَ ۝‎

ইহদিনাসসিরা-তাল মুছতাকীম।

অর্থাৎ ‘আমাদেরকে সরল পথ দেখাও’। সরল পথ মানে সোজা রাস্তা, যাতে কোন আঁকা-বাকা নেই। যার প্রকৃত অর্থ হচ্ছে ‘ইসলাম’।

صِرَاطَ ٱلَّذِينَ أَنْعَمْتَ عَلَيْهِمْ ۝‎

সিরা-তাল্লাযীনা আন’আম তা’আলাইহিম।

অর্থাৎ ‘তাঁদের পথে যারা আপনার নে’আমত বা অনুগ্রহ লাভ করেছে’। আল্লাহর করুণা সিক্ত বা অনুগ্রহ প্রাপ্ত প্রিয় ভাজন কারা আল্লাহ পাক নিজেই সূরা নিসা’র ৬৯নং আয়াতে জানিয়ে দিয়েছেন- “নে’আমত প্রাপ্তরা হলেন নবীগণ, সিদ্দীকগণ, শহীদগণ ও সালেহীনগণ।”

غَيۡرِ ٱلْمَغْضُوبِ عَلَيۡهِمۡ وَلَا اَ۬لضَّآلِّينَ ص۝‎

গাইরিল মাগদূ বি’আলাইহীম ওয়ালাদ দ্বাল্লিন।

অর্থাৎ ‘যারা আপনার অভিসম্পাত গ্রস্ত বা গজব গ্রস্ত তাঁদের পথে নয়, তাদের পথেও নয় যারা পথভ্রষ্ঠ হয়েছে’। রাসূল (সাঃ) বলেন, যাদের প্রতি গজব অবতীর্ণ হয়েছে তারা ‘ইহুদী’, আর যারা পথভ্রষ্ঠ তারা ‘খৃষ্টান’।

আসুন এবার আমরা নিজেকে প্রশ্ন করি। আমরা কি সত্যিই কোনভাবেই ইহুদী খৃষ্টানের মত চলতে চাই না। আমরা কি সত্যিই মনেপ্রানে চাই- নবীদের মত, আল্লাহর বিশ্বাসী বান্দাদের মত, কিংবা শহীদদের মত করে চলতে।

সূরা ফাতিহা বাংলা অর্থ ও ব্যাখ্যা

সূরা আল ফাতিহা  আল কুরআনের প্রথম সূরা, এর আয়াত সংখ্যা ৭ এবং রুকু সংখ্যা ১। ফাতিহা শব্দটি আরবি “ফাতহুন” শব্দজাত যার অর্থ “উন্মুক্তকরণ”। এটি আল্লাহ্ এর পক্ষ থেকে বিশেষ প্রতিদান স্বরূপ। সূরা ফাতিহা অন্যান্য সূরার ন্যায় বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম দিয়ে শুরু হয়েছে। সূরা আল ফাতিহা মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে বিধায় মক্কী সূরা হিসেবে পরিচিত। সূরা ফাতিহাকে ভেঙে ভেঙে পড়া যায় না বলে একে অখণ্ড সূরা নামেও ডাকা হয়। সূরা ফাতিহাকে ভেঙে পড়ার কোন বিধান নেই।

এ সূরার বিষয়বস্তুর সাথে সামঞ্জস্য রেখেই এর এই নামকরণ করা হয়েছে। যার সাহায্যে কোন বিষয়, গ্রন্থ বা জিনিসের উদ্বোধন করা হয় তাকে ‘ফাতিহা’ বলা হয়।

সূরা আল-ফাতিহা অর্থসহ বাংলা অনুবাদ |

Surah Al-Fatihah Bangla Translation

সূরা আল ফাতিহা, পবিত্র কুরআন শরীফের সর্বপ্রথম সূরা। সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয় তাই এটি মাক্কী সূরা। আয়াত সংখ্যা ৭ এবং রুকূ সংখ্যা ১ টি। ফাতিহা শব্দের অর্থ হলো শুরু করা। যার সাহায্যে কোন বিষয়, গ্রন্থ বা জিনিসের উদ্বোধন করা হয় তাকে ‘ফাতিহা’ বলা হয়।

নামকরণ

ফাতিহা শব্দটি আরবি “ফাতহুন” শব্দজাত যার অর্থ “উন্মুক্তকরণ”। এই সূরাটির অন্য কয়েকটি নাম রয়েছে। যেমন- ফাতিহাতুল কিতাব, উম্মুল কিতাব, সূরাতুল-হামদ, সূরাতুস-সালাত, আস্‌-সাব্‌’য়ুল মাসানী।

শানে নুযূল

সূরা আল ফাতিহা, হযরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ওপর নাযিলকৃত প্রথম পূর্ণাঙ্গ সূরা। এর আগে যে আয়াতগুলো নাযিল হয়েছিল সেগুলো ছিল বিচ্ছিন্ন। সূরা আল ফাতিহা অনেক বৈশিষ্টপূর্ন্য সূরা। কারণ, এ সূরা দিয়ে পবিত্র কুরআন শরীফ শুরু হয়েছে আর মুসলিমদের সর্বশ্রেষ্ঠ ইবাদাত সালাত আরাম্ব হয় এই সূরা দিয়ে।

সূরা ফাতিহা বাংলা অর্থ
সূরা ফাতিহা বাংলা অর্থ

 

সূরা ফাতিহা (কাব্যানুবাদ)

(করছি শুরু প্রভুর নামে যিনি
দয়াময়,)
প্রশংসাও সব তাঁহারই অন্য-
কারো নয়
মহা বিশ্বের প্রতিপালক এক-
মাত্র তিনি,
করুণাময় দয়ার সাগর আল্লাহ-
তা’লা যিনি,
বিচার দিনের মালিকও সে-তাও
মোরা জানি,
তাইতো শুধুই তাঁর ইবাদত করি-
দিবা-রাতি
বিপদ আপদেও শুধুই তাঁর কাছে-
হাত পাতি,
প্রভু মোদের দেখাও তুমি সরল
সোজা পথ,
তাদের সেপথ পেয়েছে যারা তোমার
নেয়ামত,
ভ্রষ্ট পথের পথিক যারা আজাব
প্রাপ্ত আরো
তাদের সে পথ হতে তুমি-মোদের
রক্ষা করো।

আদিল হাসান

কুরআনিক নলেজ

সূরা ফাতিহার মর্মকথা

‘সূরা ফাতিহা’ আমাদের খুব পরিচিত একটি সূরা। এটি কুরআনের নাযিলকৃত প্রথম পূর্ণাঙ্গ সূরা। ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম’ সহ এ সূরার আয়াত সংখ্যা সাত। আর ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম’ ছাড়া এর আয়াত সংখ্যা ছয়।

কোনো কোনো স্কলার বলেছেন, বিসমিল্লাহ সূরা ফাতিহার অংশ (১ম আয়াত) তাদের মতে- সাহাবীগণ বলেছেন, রাসূল সা. যখন ফাতিহা পাঠ করতেন ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম’ আওয়াজ করে পড়তেন। তাই কোনো কোনো সাহাবী মনে করেছেন এটি সূরা ফাতিহার অংশ। তাই তারা এ মতটি গ্রহণ করেছেন।

আর যেসব স্কলাররা ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম’ কে সূরা ফাতিহার অংশ নয় মনে করেন তাদের মতে, যেহেতু রাসূল সা. প্রত্যেক সূরার শুরুতে বিসমিল্লাহ পড়ার রীতি চালু করেছেন৷ তাই তারা একে রীতি হিসেবেই মনে করেন। দুটি মতই গ্রহণযোগ্য।

‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম’ বাক্যটিতে

‘রাহমান ও রাহিম’ এসেছে রুট ওয়ার্ড ‘রহমত’ থেকে। এর অর্থ দয়া, অনুগ্রহ (blessing, kindness)

‘রাহমান’ শব্দটি ব্যাপক অর্থবোধক। এর অর্থ সমগ্র সৃষ্টির প্রতি আল্লাহ দয়াশীল। আল্লাহর দয়া ছাড়া কারো পক্ষে কিছুই করা সম্ভব না।

‘রাহিম’ শব্দটি সংকুচিত অর্থবোধক। অর্থাৎ বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্রে আল্লাহর দয়াশীলতার কথা যখন আসে তখন ‘রাহিম’ শব্দটি ব্যবহৃত হয়। যেমন: আল্লাহ যখন ঈমানদারদের বা যারা তাঁর প্রতি অনুগত, তাদের প্রতি তাঁর দয়ার কথা বলেন, তখন ‘রাহিম’ বলেন।

সূরা ফাতিহার বক্তব্য ৩ ভাগে বিভক্ত।

১ম ভাগে- আল্লাহর প্রশংসা এবং মহোত্তম গুণাবলী ও মর্যাদার বর্ণনা। এসব গুণাবলী উল্লেখ করে তাঁর শুকরিয়া আদায় করা।

২য় ভাগে- আল্লাহর সাথে মানুষের সম্পর্ক দাসত্বের। অর্থাৎ আমরা শুধু তাঁকেই প্রভু হিসেবে মেনে নিয়েছি। তাঁর কাছেই সব চাইবো।

৩য় ভাগে- আল্লাহর কাছে মানুষের সর্বোত্তম প্রার্থনা কী হওয়া উচিত।

এ সূরায় আল্লাহ আমাদের শিখিয়ে দিয়েছেন কীভাবে তাঁর কাছে চাইতে হবে। সূরার শুরুতেই আল্লাহর প্রশংসা তারপর চাওয়া। কারণ প্রশংসা না করে মহান কারো কাছে কিছু চাওয়া অভদ্রতা। এ সূরায় বলা হয়েছে, আল্লাহর কাছে আমাদের মেইন চাওয়া হওয়া উচিত ‘সিরাতুল মুস্তাকিম।’ আর এই হেদায়াত পাওয়ার উপরেই আমাদের ইহকালীন মঙ্গল ও পরকালীন মুক্তি নির্ভর করে।

সূরা ফাতিহা কুরআনের সর্বাধিক মর্যাদামন্ডিত সূরা। রাসূলুল্লাহ সা. বলেছেন: ‘যার হাতে আমার জীবন তার কসম! তাওরাত, যাবূর, ইনজীল এবং কুরআনে এই সূরার তুলনীয় কোন সূরা নেই।’ (বুখারি)

সুরা ফাতিহা আল্লাহর পক্ষ থেকে অনেক বড় নিয়ামত। এটি মূলত একটি দুআ।

সূরা ফাতিহার মর্মকথা

সাজেদা হোমায়রা

কুরআনিক নলেজ

সূরা নং ০১
সূরা ফাতিহা★মাক্কী সূরা★আয়াত ০১-০৭
০১.
যত তারিফ সব,
কেবল তাঁরই জন্য, যিনি
সারা বিশ্বের রব।

০২.
পরম করুণাময়
দয়াবান অতিশয়।

০৩.
বিচার দিবস বলে যেটা চিনি,
তার অধিপতি কেবলমাত্র তিনি।

০৪.

করি কেবল তোমারি ইবাদত,
তোমার কাছেই চাই মোরা নুসরত।

০৫.
দাও হে প্রভু সরল পথের দিশা,
নেই যে পথে আধাঁর অমানিশা।

০৬.
মোদের তুমি দেখাও তাদের পথ,
যাদের তুমি দিয়েছে নিয়ামত।

০৭.
নয় তাদের পথ গযবপ্রাপ্ত যারা,
তাদের পথও নয় যারা পথহারা।

 

সূরা ফাতিহা

||শেরশাবাদিয়া তর্জমায় গজল||

গীত রূপে কথা, সুর ও গলা: আবদুল অহাব
তারিফ তো লিচ্ছাকা আল্লার —
জগত-জাহানের যিনি স্বামী জিম্মেদার।
সভার ওপরে দয়া করেন নাম রহমান,
রহিম গুণে করেন যিনি খাস দয়া দান।
তিনি ছাড়া বিচার-দিনে রাজা নাই আর।
তারিফ তো লিচ্ছাকা আল্লার।।

লিচ্ছাকা তোমারি করি হাঁরা এবাদত
লিচ্ছাকা তোমারি জী চাহাছি মদত।
হিদায়েত দ্যাও হাঁরাকে সোঝা ঘাঁটায় চলার।
তারিফ তো লিচ্ছাকা আল্লার।।

চলাও হাঁরাকে অরঘে ঘাঁটায়, ধরাও অরঘে সোঁত —
যারঘে ওপর ঝরে তোমার মেলাই নেয়ামত।
অরঘে ঘাঁটা লয় যারা গজবে গ্রেফতার,
অরঘে ঘাঁটা লয় যারা পথিক ভুল ঘাঁটার।।
তারিফ তো লিচ্ছাকা আল্লাহর।।

কুরআনিক নলেজ