You are currently viewing সিনেমা ধ্বংস হলে দেশের কী ক্ষতি হবে! সাধারণ মানুষের মন্তব্য কী?
বাংলা মুভি

সিনেমা ধ্বংস হলে দেশের কী ক্ষতি হবে! সাধারণ মানুষের মন্তব্য কী?

চলচ্চিত্র ধ্বংস হলে দেশের কি ক্ষতি হবে?

বাংলাদেশ চলচ্চিত্র পরিচলক সমিতির সভাপতি  কাজী হায়াৎ সাম্প্রতি একটি অনুষ্ঠানে বলেছেন যে, সিনেমা ধ্বংস হলে দেশের অনেক বড় ক্ষতি হবে। তার এই কথার পক্ষে নানা যুক্তি বক্তব্য, তুলে ধরেছেন। কিন্তু কথা হলো সাধারণ মানুষ তারা কি মনে করেন? সিনেমা ধ্বংস হলে দেশের অনেক বড় ক্ষতি হবে। মোটেই নয় ৯৮% মানুষ মনে করেন সিনেমা ধ্বংস হলে দেশের কিছুই হবে না বরং যুবসমাজ ও জাতী অশ্লীলতা থেকে বাঁচবে। তারা এটাও কামনা করেন যে সিনেমা ধ্বংস হোক। দেখে নেয়া যাক কে কী ভাবেন–

Md Asadujjaman Roni

সিনেমা হল গুলো ভেঙ্গে দিয়ে সেখানে পেয়াজ আর বেগুন চাষ করলেও জাতির উপকারে আসবে

HM Mannu Hossain

আমার প্রশ্নঃ বাংলাদেশের সিনেমা থেকে কি এমন উপকার হইছে। সিনেমা ধবংস দেশের ক্ষতি হবে।

Sahidul Islam Minar

সিনেমা ধ্বংস হলে বাংলাদেশ আগের চেয়ে ও ভালো হবে ইনশাআল্লাহ।

Jahir Bhai  ·

কিভাবে ক্ষতি হবে দেশের. দেশের সিনেমা তো বিদেশের মানুষ দেখেনা

আবু তালেব শেখ

কি ক্ষতি হবে? মানুষ কি না খেয়ে মারা যাবে? নাকি বস্ত্র সংকটে ল্যাংটা হয়ে ঘুরবে?

আরও পড়ুন– অশ্লীল গান তৈ তৈ তৈ তৈ বৈয়াম পাখি নিয়ে সাধারণ মানুষের মন্তব্য

Nurul Amin

সিনেমা ধ্বংস হলে দেশের মানুষ অশ্লীলতা থেকে বেরিয়ে আসবে।

Mojibur Rahman

সিনেমা দেশের কি উন্নতি করে আমার মাথায় আসে না

Hoq Ariful Islam

ধংস হোক অশীল কাজ। দেশ বাঁচানোর জন্য রেমিট্যান্স, পোশাক ও কৃষি কাজ সক্রিয় হলেই ইনশাআল্লাহ যথেষ্ট।

Rasel Sorkar

দেশের কোন ক্ষতি হবে না, বরং দেশের মানুষ পাপ কাজ থেকে বাঁচবে।

Abdullah Al-naser Emon

নকল এবং মানহীন নির্মাণের চাইতে সিনেমা নামক শিল্প ধ্বংস হয়ে যাওয়াটা অনেক ভাল এবং এতে দেশের কোন ক্ষতিই হবেনা।

Sakir Ahmed

তেমন কোন ক্ষতি হবে বলে মনে হয়না, হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার হয়, দেশ টিকে আছে ! আর এমন অল্প কিছু টাকা ক্ষতি হলে দেশটা টেরও পাবেনা

Nir Jon Babu

৯০ দশকে,, জানতামই না বোম্বে কি মুভি রিলিজ হয়েছে । কিংবা কোন হিরো সুপার হিট । তখন বাংলা ছবি হাউজ ফুল চলতো । এখন নেটের কারনে,, মনেহয় আমরা ইন্ডিয়াতে আছি । ইন্ডিয়ার সব সাইট বন্ধ করলে আবার বাংলা ছবি হাউজ ফুল চলবে । সুদিন ফিরে আসবে ।

Mamun Sikder

কোন ক্ষতি হবে না, টাকা বাঁচবে, সমাজ বাঁচবে। (বর্তমানে যে মুভি) ? তবে মুভি তে অনেক-খারাপ-ভালো ছিনারী থাকে,

ভালোর থেকে খারাপ টাই গ্রহণ করে বেশি, তাই এলাকায় বখাটে-দুষ্ট তৈরি হচ্ছে। একটি বিষয় ভাবি- চলচিচত্রে কোটি টাকা -খরচ ও ইনকাম ও হয়, তবে শেষ সময় অন্যদের আর্থিক সাহায্য নিয়ে চলতে হয় ।। এমনটি কেন হয় ——-?

আরও পড়তে পারেন–chief heat officer । চিফ হিট অফিসারের কাজ কী? জনসাধারণের বক্তব্য

Ahmed Jafry

আল্লাহ তুমি সিনেমা ধ্বংস করে দাও। দেখি দেশ বর্তমান থেকে বেশি ক্ষতি হয় কি না!

Ajmir Hasan

কি কন কাকা

ধ্বংস তো অনেক আগেই হয়ে গেছে কিন্তু কোন ক্ষতি তো টের পেলাম না

Humayun Azad Rubel

কাজী হায়াৎ একনো আপনি সিনেমা নিয়ে পরে আছেন ,মুসলিম দেশে মানুষ বুড়ো হয়ে যায় তার পরও ইসলাম বুঝে না ,বুড়ো হয়ে যায় তারপরও তার বিবেক জ্ঞান হয়না যে যে সে কোন পথে আছে ,তার মানে আল্লাহ র হেদায়েত সে পাবে না, আলহামদুলিল্লাহ আমি ইসলামের সাথে থাকার চেষ্টা করছি

মিস্টার বোকা বাবু

বাংলাদেশ থেকে চলচ্চিত্র যদি চলে যায়,,আর যাই হোক জাতী একটা অত্যাচারীতার হাত থেকে বেছে যাবে!!

–বাংলাদেশের পরিচালক রা ছবির নামে যেসব কতুক করা শুরু করছে ,এসব হাস্যকর কতুক অত্যাচার যদি আর কিছু দিন চলে আমি একজন বাংগালি হিসেবে বলতে পারি,জাতী পাবনায় ভর্তি হতে আর বেশিদিন লাগবে না

Golpho Holeo Sotti

মনে করি, বিএফডিসিতে যদি দলাদলি করা হয় তাহলে সিনেমার তো ১২ টা বাজবে সো কুচাকুচি না করে সবাই আগের মত এক পরিবার হয়ে যান আর মানসম্মত নায়ক নায়িকা তৈরি করেন যাতে করে সিনেমা না দেখে ও বুঝা যায় সিনেমা কেমন হবে।

Asif Hossain Sobuj

ঠিক ভুলে গেছে সামাজিক অবস্থান ভুলে গেছে দিন ধর্ম-কর্ম পাপাচারে লিপ্ত হয় তখন অন্ধকারে সিনেমা হল

Sofiullah Khan

মোটেও না। সিনেমা তেকে চাটুকার ছাড়া আর কিছুই বের হচ্ছে না। এই সিনেমা আমাদের শিখিয়েছে কীভাবে সমাজে অনৈতিকতার সয়লাব করতে হয়। কীভাবে সন্ত্রাসী করতে হয়। কীভাবে মানুষ খুন করতে হয।

Mohd Sohel Rana

সিনেমা হল ধ্বংস হলে এই পাগল গুলো ভাবে কি খেয়ে বাঁচবো, আরে পাগল হালাল রুজি উপার্জনের চিন্তা মাথায় আন। যারা সিনেমার সাথে সংশ্লিষ্টতা নাই তারা কি না খেয়ে বেঁচে আছে।

Rafequl Islam

দেশের মানুষ ভাত পাবে না,,,,রিজার্ভ খালি হয়ে যাবে,,, মানুষেমানুষের হায়াত কমবে,,, আর কি কি হবে জানি না

হাফেজ রুহুল আমিন সিরাজী

সিনেমার কারণে বহু ছেলে মেয়ে আজ ধ্বংসের দিকে,

আল্লাহ আমাদেরকে এবং আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে সঠিক বুঝ দান করুন, আমিন।

Kamrul Hasan

আমি মনে করি আগেকার দিনে যেসব ছবি হতো যেমন, নায়িকা পপি,পলি ময়ুরী মুমমুন ঝুমকা আলেকজান্ডার মেহেদি তাদের সময় যেসব ছবি হতো তখনকার সমই ভালো ছিলো দর্শক ভালো হতো, এমন ধরনের সিনেমা হলে আবারও দর্শক পেরে আসবে

Mizan Rahaman

আমরা ছাই বাংলাদেশের সিনেমা ধ্বংস হোক কারন এখানে আমাদের শিখার কিছুই নাই বরং ইয়ং জেনারেশন আরো খারাপ হয়।

মাহমুদুল হাসান মনজিল

বাংলাদেশের সিনেমা বন্ধ হলেই ইভটিজিং বন্ধ জ্বিনা ব্যাবিচার বন্ধ হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ

Belal Hossain

সিনেমা ধ্বংস হলে দেশের ক্ষতি হবে নাকি আপনার ক্ষতি হবে জাতী জানতে চায় । ধ্বংস হলে দেশ এবং জনগণ দুটিই বাচবে ।

Shabbir Shuvo

এমন ভাবে বলতেছে মনে হচ্ছে দেশের এমন এত বড় ক্ষতি হবে যে সরকার আগামী বাজেটে ঘোষণা করতে পারবেন না!!!

Milton Ali

আব্বা ছবিটি কাজী হায়াত কে দিয়ে শাকিব বুবলি কে নিয়ে আরটিভি নিমান করে মুক্তি দিলে এ বছর আরে ১ একটা সুপারহিট ছবি পাবে লিডারে পর

Moame Moame

ধ্বংস হলে দেশ ও দেশের মানুষ বেচে যায়, অপসংস্কৃতি থেকে মুক্তি পায় দেশ। হয়তো গুটিকয়েক লোকের কিছু লোকসান হবে মাত্র।

Eng Mahmud

সিনেমা বন্ধ হলে,, বাংলাদেশের কিছুই হবেনা।। আর আবোলতাবোল বুঝাইয়েন না??

Alnoor Hasib Hasib

দেশের সমস্ত সিনেমা হলগুলোকে আলু রাখার গোডাউন বানানো হোক, তাহলে দেশে আলুর দাম অনেক কমবে, কৃষক এবং জনগনের অনেক উপকার হবে।

Nafiur Dhaka

এখন আর আম্মাজানের মতো ঐরকম সিনেমা তৈরি হয় না।

ধ্বংস হলে কোন প্রবলেম নাই।

MD MUzahidul Islam

পশু হাসপাতাল এক অদ্ভুত জায়গা, এখানে চিকিৎসা হয় পশুর, আর খাতায় নাম লেখা হয় মালিকের৷

যেমন – নামঃ কাজী হায়াত

সমস্যাঃ লেজে ঘাঁ

মোঃ সাদ্দাম

ঠিক বলছে কাজী হায়াত। দেশের সব সিনেমা হল গুলো কে ভেঙে টুকরো টুকরো করে, ঐ জায়গায় চাতাল করা হবে, এটাই আর কি ধংসের মুল কারন

ইসলামিক জিন্দেগী

বাংলাদেশের সিনেমায় বাংলার জনগন কি উপকার পাইছে জাতি জানতে চায়

Raihan Malik

কাশ্মীরের উদাহরণ দিলেন, ওখানে সিনেমা নাই। আচ্ছা! ওখানে কি স্বাধীনতা – সার্বভৌমত্ব আছে? স্বাধীনতা – সার্বভৌমত্ব থাকলেই তো আপনি অন্য মৌলিক চাহিদার কথা, সিনেমার কথা বলবেন।

Imran Imu

হারাম থেকে বরং আরো বেচে যাবে, দেশের মানুষ অশ্লীলতা থেকে বেরিয়ে আসবে, দেশের আরো উন্নতি হবে।

US Urmi YR

বর্তমান বাংলাদেশের সিনেমা দেশের কোন উন্নতির জন্য নয় অশ্লীলতার রাজত্ব

MD Milon Shekh

জি জি ষাঁড় সিনেমা হল ধংস হয়ে গেলে বাংলার পোলা মাইয়া ফকির ফকিন্নী হইয়া যাইবো

Anisur Rahman

আপনারা গুনী পরিচালক এই ফিল্ম এর জায়গা থেকে অনেক কিছু নিয়ে গেছেন এবং দিয়েও গেছেন কিন্তু আপনারা এক সাকিব সাকিব করতে করতে আর তেল বাজি করতে করতে ফিল্ম কে একে বারে শেষ কইরা দিলেন

Md Nazmul Hossain Chef  ·

Follow

আসলেই দেশের অনেক বড় ক্ষতি হয়ে যাবে কারণ ওনারা যে অখাদ্য বাঙ্গালিরে খাওয়ায় তা আর কোনো জাতিকে খাওয়াইতে পারবে না

অমাত্রিক সমীকরণ

ওনার মত অভিনেতা যে ইন্ডাস্ট্রিতে আছে, তার অবস্থা তো বেহাল হবেই।।তবে পরিচালক হিসাবে ওনি লেটার মার্ক পাওয়ার যোগ্য।

Kayes Mahmud

সিনেমা ধ্বংস হলে দেশের অনেক বড় উপকার হবে:

কারন- আমাদের দেশের মুভি বাহিরের দেশে রপ্তানি করে আয় করে না – বা পারে না !! দেশের পরিচালক রিমেক মুভি মানে অখাদ্য সামনে নিয়ে আসে

মুভিগুলো এই দেশের ভিতরেই চলবে আর জনগণের পকেট থেকে টিকিটের টাকা নিয়ে নিজেরাই ব্যবসা করবে – যাষ্ট এতটুকুই

Md Amran Hossain

সিনেমা ধ্বংস হলে বাংলাদেশের ক্ষতি হবেনা বরং তাদের ব্যবসার ক্ষতি হবে। তায় তারা সিনেমা টিকিয়ে রাখার জন্য অফুরন্ত চেষ্টা করতেছে।

Tutul Ahamed

তাহলে শিল্পী সমিতি নির্বাচনের পরে যে আদালত আদালত খেলা হলো সেখান থেকে জাতি কি শিক্ষা পেল

Kalam IYI

এই সিনেমা আছে বলেই দেশে যমুনা ও পদ্মা নামক দুইটা বৃহৎ সেতু দেশের জনগন পেয়েছে

এই সিনেমা ঝাতির যনকের স্বপ্ন

দুনিয়া উল্টে গেলেও এটাকে বাচিয়ে রাখতে হবে

Dider Hossain Rabby

অশ্লীলতার অন্যতম জনক। উনার সিনেমায় প্রতিবাদি চরিত্র মানেই অশ্লীলতা। দুনিয়ার কারো সিনেমায় তিল পরিমান অশ্লীলতা না থাকলেও উনার সিনেমায় থাকবে।

বাংলাদেশে সিনেমার সংক্ষিপ্ত পরিচিতি

ভারতীয় উপমহাদেশে বাংলা চলচ্চিত্র অনেক আগে থেকে শুরু হলেও সেটার পূর্ণাঙ্গ রূপ নেয় ১৯৫২ সালে, “কো-অপারেটিভ ফিল্ম মেকারস লিমিটেড” গঠন করা পর থেকে। এই সংগঠনটির নেতৃত্বে ছিলেন শহিদুল আলম,আব্দুল জব্বার,কাজী নুরুজ্জামান, দুদু মিয়া সহ আরো অনেকে। এই সংগঠনের প্রথম সফলতা পায় প্রথম চলচ্চিত্র “সালামত” মুক্তির মাধ্যমে। নাজির আহমেদের পরিচালনায় ছবিটি মুক্তি পায় ১৯৫৪ সালে। এর পরই কাজ শুরু হয় প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র “মুখ ও মুখোশের”। আব্দুল জব্বারের পরিচালনায় এই ছবির মাধ্যমেই সৃষ্টি হয় চলচ্চিত্রের নতুন অধ্যায়ের।

১৯৫৭ সালের ২৭শে মার্চ সংসদে শেখ মুজিবুর রহমান “পূর্ব পাকিস্তান ফিল্ম কর্পোরেশন বিল” উত্তাপন করেন। যার ফলশ্রুতিতে গঠিত হয় “পূর্ব পাকিস্তান ফিল্ম ডেভেলাভম্যান্ট কর্পোরেশন (EPFDC) গঠিত হয়। এতে কার্যকরী ভূমিকা রাখেন নাসির আহমেদ,ফাতেহ লাহরীর মতো গুনীজনেরা।

চলচ্চিত্র সমার্থক শব্দ , সবাক চলচ্চিত্র  , বাংলাদেশী চলচ্চিত্র  , চলচ্চিত্রের নাম

স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে বাংলা চলচ্চিত্রেরর সবচেয়ে বেশি প্রচার এবং প্রসার লাভ করেছে। সেটা ব্যবসায়িক এবং সমালোচক দুই দৃষ্টিতেই। ১৯৭১ সালের বিজয়ের মাসেই EPFDC নাম পরিবর্তিত হয়ে “বাংলাদেশ ফিল্ম ডেভেলভম্যান্ট কর্পোরেশন” (BFDC) করা হয়। এসময়ে মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক বেশ কিছু উল্ল্যেখযোগ্য চলচ্চিত্র নির্মান হয়, যার মধ্যে চাষী নজরুল ইসলামের “ওরা ১১জন” অন্যতম। এই সময়েই পরিচালনায় আসেন আলমগীর কবির, আব্দুল্লাহ আল মামুন, নারায়ন ঘোষ, ওপার বাংলার হৃিত্তিক ঘটক, কাজী হায়াত, নেয়ামত আলী সহ আরো বিখ্যাত পরিচালকরা। ধীরে বহ মেঘনা, তিতাস একটি নদীর নাম, আলোর মিছিল, সূর্যদীঘল বাড়ি, লালন, পিতা সহ অসংখ্যা কালজয়ী চলচ্চিত্র এসময়ে নির্মিত হয়।

চলচ্চিত্র কি , চলচ্চিত্রের ইতিহাস , বাংলা চলচ্চিত্রের নায়িকা , চলচ্চিত্রের ভাষা

১৯৮০ থেকে ১৯৯৯ এই সময়টা বাংলা চলচ্চিত্রের স্বর্ণযুগ হিসেবে বিবেচিত হয়। এসময়ে সময়ে বাংলা চলচ্চিত্র দেশের গন্ডি পেরিয়ে বাইরেও একটা অবস্থান সৃস্টি করে। এসময়ে একই সাথে অনেকগুলো তারকা শীর্ষ পর্যায়ে পৌছেছিলো। এদের মধ্যে রাজ্জাক, কবরী, শাবানা, ওয়াসিম, জাফর ইকবাল, জসিম, রোজিনা, ইলিয়াস কাঞ্চন, দিতি অন্যতম। আবির্ভাব হয় বিখ্যাত উপ্যানাসিক হুমায়ুন আহমেদ, তারেক মাসুদ,তানভীর মোকাম্মেম, মোরশেদুল ইসলাম, নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চু সহ অনেক প্রতিথযশা ব্যক্তির।

এসময়েই নির্মিত হয় কালজয়ী চলচ্চিত্র হারনোর সুর, দহন, মান সম্মান, ভাত দে, ছুটির ঘন্টা, দেবদাস, রাজলক্ষী-শ্রীকান্ত, দিপু নাম্বার ২ সহ অনেক উল্ল্যেখযোগ্য চলচ্চিত্র।

নব্বইয়ের দশকের শেষের দিকে বাংলা চলচ্চিত্রেরর দর্শক সংখ্যা কমতে থাকে। প্রধান কিছু কারন ছিলো দূর্বল নির্মানশৈলি, নিম্নআয়ের অডিয়েন্স টার্গেট করে সিনেমা নির্মান, বিদেশি সিনেমার কপি বিশেষ করে ভারতীয় চলচ্চিত্রের। নতুন শতকের শুরুতে অশ্লীলতা মহামারী আকার ধারন করে। ১২০০ সিনেমা হল থেকে ৩০০ তে নির্গমন হয়। মধ্যবিত্তরা পুরোপুরি হল বিমুখ হওয়ায় বাংলা চলচ্চিত্রে বড় ধস নামে। বন্ধ হয়ে যায় বড় বড় প্রযোজনা প্রতিষ্টানগুলো।

Md Abdul Auyal

বাংলাদেশের সিনেমা যদি আরো আগে ধংশ হত, থাহলে আমার মত হাজার হাজার ছেলের হাজার হাজার টাকা বেচে যেত।।

Ahammad Alif

আপনার টেনশন করার দরকার নাই কারন দেশের কিছুই হবেনা।ছিনেমায় না শুধু আপনার ছিনেমার লোকজন না থাকলেও কিছুই হবে না দেশের ইনশাআল্লাহ।

Abdul Matin

সিনেমা ধ্বংস হলে দেশের অনেক উপকার হবে, কারণ সিনেমাতে এক দুটো ভালো দৃশ্য থাকে, বাকী সব নোংরামি তে পরিপূর্ণ । তবে গুটি কয়েক নর নারী যারা এর সাথে সম্পৃক্ত তারা একটু বেকায়দায় পড়বে, তবে দেশের ১৭/১৮ কোটি মানুষের উপকার হবে এটা নিঃসন্দেহে বলা যায় !!!!

Tanjeeb Ahmed

ইনশাআল্লাহ সরকার পরিবর্তন হলে আমার বিএফডিসি বন্ধ করে দিবো এর সাথে সাথে সকল সিনেমা হল বন্ধ করে দিবো, আর এই সরকারের দালালি যায় যার করছে তাদেরকে আইনের আওতায় এনে শাস্তি দেওয়া হবে।

Mahedi Hasan

আপনাদের সিনেমা কি বিদেশে চলে?

আমার ত জানা মতে চলে না তাহলে কি করে দেশের ক্ষতি হবে আমাকে বুঝান তো

Roficul Islam Roficul Islam

সিনামা ধ্বংস হলেও কাজীয়াৎ কখনও ধ্বংস হবে না আপনি আপনার সিনেমার মাধ্যমে মান্না কে দিয়ে বাংলাদেশের আওয়ামী লীগ বিএনপির নোংরা রাজনীতি মানুষের সামনে যে ভাবে তুলে ধরছেন এটা থেকে জাতি কে অনেক বড়ো শিক্ষা নেয়া উচিত ছিলো

Muhammad Kawsar Ali

সিনেমা ধ্বংশ হলে দেশের আরও উন্নতি হবে ক্ষতি হবে না । সব সালাই পাগল হইয়া গেছে

Mizanur Rahman

সিনেমা বন্ধ করে মুভি চালু করা হোক। বাংলাদেশের লিওনার্দো হবে চাকিব কান আর ক্রিস্টোফার নোলান হবে কাজি হায়াট

Shariful Islam

সিনেমা বন্ধ নষ্ট হলে দেশের মানুষ

বহুত খুন খারাপি থেকে বাঁচতে পারবে সিনেমা থেকে দেখেই আজ যুব সমাজ নষ্ট হচ্ছে

মোঃ মাকসুদ আহমাদ

বাংলাদেশের সিনেমা ধবংস হয়ে গেছে ইনশাআল্লাহ। একেবারেই ধবংস হলে দেশের অনেক ভালো হবে

সিকদার সাহেব

শেখ হাসিনার পা চাটা দালালের কাছে আমার প্রশ্ন দেশ ধ্বংস হতে আর কি বাকী আছে জানতে চাওয়া আমার মন।

Kazi Jakir

বাংলাদেশ চলচ্চিত্র ধবংস হবার মূল দুই ব্যক্তি কাজী হায়াত এবং ডিপজল।

Md Mehedi Khan Shovo

আমরা চাই আপনার বিক্ষা করে খান আপনারদের সিনেমা কারনে হাজার হাজার যুবক সমাজ নষ্ট হয়ে গেছে, কি কারনে সিনেমা দেখে মানুষ কি শিক্ষতে পারছে কিবাভে মদ খেতে হবে নেশা করতে হবে কি বাভে একটা নারী কে ধর্ষণ করা যায়,,কি বাভে প্রেম করতে হবে পরকিয়া করতে হবে কি বাভে একটা মানুষ কে খুন করতে হবে, এই ছারা কি আছে আপনারদের সিনেমা ছি ছি ছি

Shafiul Alam

তাতো হবেই।

তখন ওদের রাস্তায় রাস্তায় বিদ্যানন্দের ট্রাক খুঁজতে হবে।

দেশের ক্ষতি না? অনেক বড় ক্ষতি।

শত শত কোটি ডলার দেশের অর্থনীতে যোগ করে ওরা ” ট্যানারি ” ব্যাবসা করে।

H Zakariya Mahmud

সিনেমা হল গুলো ভেঙ্গে দিয়ে সেখানে আলু বেগুন চাষ করলেও জাতির উপকারে আসবে

Musa Ebrahim

সিনামা ধ্বংস হলে ছেলেমেয়ে অবাধ মিলামেশা কমবে।অপকর্ম কমবে,পরকীয়া কমবে।

Md Mehedi Khan Shovo

এদের সিনেমা কারনে গোটা জাতি ধ্বংস হয়ে গেছে,,বাংলাদেশ সকল সিনেমা কে নিষিদ্ধ করা হোক,,,