You are currently viewing শহীদ মিনার ও শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস
শহীদ মিনার ও শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস

শহীদ মিনার ও শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস

শহীদ মিনার ও  শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস বাংলাদেশের মানুষ প্রতিবছর পালন করে থাকে। অনেকেই জানেন না শহীদ মিনার এর ইতিহাস কিংবা শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস সম্পর্কে। তাই আপনাদের জন্য আজকে শহীদ মিনার ও  শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস সম্পর্কে আর্টিকেল তুলে ধরা হলো।

শহীদ মিনার

বাঙালি জাতির গর্ব এবং আন্তর্জাতিকভাবে মাতৃভাষার প্রতীক হিসেবে স্বীকৃত। সারা দেশজুড়ে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের আদলে তৈরি ছোটবড় অসংখ্য শহীদ মিনার রয়েছে। এদের মধ্যে কিছু সংখ্যক মেরামতের অভাবে নড়বড়ে ও ভগ্নপ্রায়। কিন্তু ভাষা আন্দোলনের এই মহান প্রতীক যদি নড়বড়ে অবস্থায় থাকে তবে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম কি এর সঠিক মূল্যায়ন করতে পারবে? ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য আমরা কোন নড়বড়ে শহীদ মিনার রেখে যেতে চাই না। আমরা চাই প্রতিটি শহীদ মিনার সম্পূর্ণরূপে গড়ে উঠবে এবং অনড় থাকবে একুশের চেতনা।

ইসলামিস্ট বনাম বেদি বির্মাণ প্রসঙ্গ
আজিজ হাকিম
.
আবরার হত্যা দিবস উপলক্ষ্যে আটস্তম্ভ বিশিষ্ট একটি বেদি নির্মাণ করা হয় এবং পরবর্তীতে তা ভেঙে ফেলা হয়। এর পক্ষে বিপক্ষে কিছু বলব না। বলছি বেদি ভাঙ্গা নিয়ে ইসলামিস্টদের মায়াকান্নার কথা। অবাক হয়ে যাই কিছু অতিউৎসাহী জ্ঞানপাপী নিজেকে ইসলামিস্ট দাবী করা মানুষ বেদি বা স্মৃতির মিনারের মত একটি শির্কি বিষয় নিয়ে মায়া কান্না করছেন।
ইসলামের সাধারণ বিষয় নিয়ে আমরা তর্ক করতেই পারি, মতভেদ থাকতেই পারে। কিন্তু শহিদ আবরারকে নিয়ে মিনার নির্মাণ আবার তাতে পুষ্পমাল্য প্রদানে কী ফয়দা হবে কথিত ইসলামিস্টগণই ভালো বলতে পারবেন। আমি এই ধরণের শির্কি মদদের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। যা আমাদের আদর্শের সাথে যায় না, তা ইনিয়ে বিনিয়ে, ঠুনকো যুক্তি দেখিয়ে হালাল ভাবার কোনো কারণ নেই।
এই রকম একটি আগ্রাসন বিরোধী বেদি কেন হাজারটা আগ্রাসন বিরোধী স্তম্ভ বানালেই কি আগ্রাসন বন্ধ হয়ে গেলো। শহীদ আবরারের আত্মা শান্তি পাবে?? ক্ষমতার মালিক আল্লাহ। এটা যদি সত্য হয়, তবে সমস্ত শির্কিয়াতের খ্যাতা পুরি।

শহীদ মিনার
শহীদ মিনার

কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার

কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার বা জাতীয় শহীদ মিনার ১৯৫২ খ্রিষ্টাব্দের ভাষা আন্দোলনের স্মৃতিসৌধ। এটি বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার কেন্দ্রস্থলে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের বহিঃপ্রাঙ্গণে অবস্থিত। প্রতি বছর ২১শে ফেব্রুয়ারিতে এখানে হাজার হাজার মানুষ উপস্থিত হয়ে ভাষা আন্দোলনের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন করে। এটি ঢাকার কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র।
১৯৫৬ খ্রিষ্টাব্দে আবু হোসেন সরকারের মুখ্যমন্ত্রীত্বের আমলে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের বর্তমান স্থান নির্বাচন এবং ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপিত হয়। তৎকালীন পূর্ত সচিব (মন্ত্রী) জনাব আবদুস সালাম খান মেডিক্যাল কলেজ হোস্টেল প্রাঙ্গণে ‘শহীদ মিনারের’ ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের জন্য চূড়ান্তভাবে একটি স্থান নির্বাচন করেন।[১][২]
ফ্রান্সে ২য় শহীদ মিনারের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া, হাতাহাতি।
শহীদ মিনার সম্পর্কে ফরাসি সরকারকে ভুল তথ্য দেওয়ায় দূতাবাসের এই অনুষ্ঠান বর্জন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ দূতাবাসকে তুলাধুনা করে বক্তব্য।
প্যারিসের কেন্দ্রস্থল থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার দূরে সেইন দেনিস এলাকাকে প্যারিসে শহীদ মিনার নির্মাণ হয়েছে বলে আয়োজকদের মিথ্যাচার।
ফ্রান্স আওয়ামী লীগ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ না করার অগ্রিম ঘোষণা।
ফ্রান্সের বাংলাদেশ কমিউনিটিতে এই অনুষ্ঠান নিয়ে বিভক্তি।

আরও পড়তে পানে–আমার পরিচয় কবিতা। একুশের ২১টি কবিতা।

অশোক, জয়নাল কোথায় তোরা ? আমাদের তিনজনের পরিকল্পনার শহীদ মিনার আজ মাটির সাথে মিশে গেছে। আমি অসুস্থ তাই শেষ মুহূর্তের একটি ছবি তুলে রাখতে পারলাম না। মনের মধ্যে গভীর ক্ষত থেকেই যাবে।
আমি মনে করি যারা শহীদ মিনার বাস্তবায়নে এগিয়ে এসেছিলেন তাদের সবার মনের মধ্যে গভীর ক্ষত থেকেই যাবে।
এখন কী কেউ পরিকল্পনা করছেন ? “ছুরুত মিয়ার চায়ের দোকান” এর পরিকল্পনার মতো। আমরতো প্রতিকূল অবস্থায় ছিলাম। এখনতো পরিবেশ অনুকূল।

আনও পড়তে পারেন–মহান একুশের কবিতা। ২১টি কবিতা। স্মৃতির মিনার ভেঙেছে তোমার?

শহিদ মিনার’। ‘বাঙালির চেতনা-সাম্য ও মাতৃভাষার প্রতীক। শহীদ মিনার সংগ্রামের প্রতীক, শহীদ মিনার সৃষ্টির প্রতীক।’
রবিবার (৮ অক্টোবর) প্যারিসের সেন্ট ডেনিস ইউনিভার্সিটির বার্নার্ড মারি স্কয়ারে নির্মিত শহীদ মিনারের উদ্বোধন করা হয়েছে। নিঃসন্দেহে এটি আমাদের জন্য আনন্দ এবং গৌরবের এক অনন্য অধ্যায়।
যাদের মননশীল চিন্তা, শ্রম ও আর্থিক সহযোগিতায় ফ্রান্সপ্রবাসী বাংলাদেশিদের দীর্ঘদিনের লালিত স্বপ্নের চূড়ান্ত বাস্তবায়ন, তাদের সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা ও আন্তরিক ভালোবাসাসমেত ধন্যবাদ।
বাঙালি ভাষা, কৃষ্টি ও সংস্কৃতি ছড়িয়ে পড়ুক দেশ-দেশান্তরে। ‘৫২-এর ভাষা আন্দোলন ও একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধে শহিদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা।

শহীদ মিনার
শহীদ মিনার

প্যারিসে স্থায়ী শহীদ মিনার নির্মাণ হয়েছে গতকাল।একটা শহীদ মিনারের উদ্ভোধনে কি যে মারামারি। অনেকের প্রশ্ন শহীদ মিনার নির্মাণে কয়জন শহীদ হলেন.??
দেশের মত বিদেশেও মারামারির এই সাংস্কৃতি কবে বন্ধ হবে আমাদের.?? আহ।

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস

বাঙালির মেধা-মনন শক্তিকে হারিয়ে দেয়ার জন্য ১৯৭১ সালে স্বাধীনতাবিরোধী চক্র যে নজিরবিহীন নৃশংস এক ভয়ংকর নীলনকশা বাস্তবায়নের পথে নেমেছিলো ‘শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস’ তারই প্রামাণ্য দলিল।
তাই আজকের এই দিনে লিভানা পরিবারের পক্ষ থেকে বাঙালি জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি জানাই বিনম্র শ্রদ্ধা।

আজ ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস।
এই দিনটি বাঙালি জাতির জীবনে একটি স্মরণীয় ও কলঙ্কের দিন। ১৯৭১ সালে মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী দেশের বিভিন্ন স্থানে আত্মসমর্পণ করতে শুরু করেছিল এবং পাকিস্তানিরা যখন বুঝতে পারলো মুক্তিযুদ্ধে তাদের পরাজয় সময়ের ব্যাপার মাত্র, তখনই এদেশের পাকিস্তানি দোসর, রাজাকার, আল-বদর, আল-শামসদের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ সহযোগিতায় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী এদেশের শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ সন্তানদের অর্থাৎ বুদ্ধিজীবীদের নির্মমভাবে হত্যা করে। পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী যখন বুঝতে পারলো মুক্তিযুদ্ধে তাদের পরাজয় সুনিশ্চিত তখনই বাঙালি জাতি যাতে স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে বিশ্বের দরবারে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে না পারে সেই চিন্তা ধারায় বাঙালির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের হত্যা করা হয়।

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে ৭০-এর নির্বাচন হতে শুরু করে মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের বিজয় অর্জন পর্যন্ত প্রতিটি ক্ষেত্রে বাঙালি জাতিকে উজ্জীবিত করার জন্য এদেশের কবি, সাহিত্যিক, প্রকৌশলী, চিকিৎসক, চিত্রশিল্পী, সঙ্গীত শিল্পী, চলচ্চিত্রকারসহ বুদ্ধিজীবীদের ভূমিকা ছিল অপরিসীম। বিশ্ববাসীসহ সারা বাংলার জনগণ মনে করে নিরস্ত্র বাঙালিকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় জাগ্রত করার জন্য জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের পাশাপাশি এদেশের বুদ্ধিজীবীদের ভূমিকাও ছিল গুরুত্বপূর্ণ। ২৫ মার্চের কালো রাত্রিতে পাকহানাদার বাহিনীর নির্মম হত্যাযজ্ঞের ও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেফতারের পর মুক্তিযুদ্ধের কার্যক্রম সুচারুরূপে পরিচালনা করার জন্য মুজিবনগর সরকার গঠন, বিভিন্ন এলাকাকে বিভিন্ন সেক্টরে ভাগ করে সেক্টর প্রধান হিসেবে দায়িত্ব প্রদান তাছাড়া সরকারি অনেক প্রতিষ্ঠানে বিভিন্ন ব্যক্তিদের দায়িত্ব প্রদান করে মুক্তিযুদ্ধে বাঙালিদের ঝাঁপিয়ে পড়ার জন্য উজ্জীবিত করার জন্যও বুদ্ধিজীবীদের ভূমিকা ছিল অপরিসীম। বীর বাঙালির সাহস ও মেধার কাছে যখন একে একে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর ক্যাম্প, আস্তানা নিশ্চিহ্ন হতে লাগলো, একে একে পরাস্ত হয়ে যখন আত্মসমর্পন করতে লাগলো, তখনই বাঙালির চূড়ান্ত বিজয়ের ঠিক পূর্ব মুহূর্তে এদেশের রাজাকারদের প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় বাংলাদেশকে চিরদিনের জন্য মেধা শূন্য দেশ হিসেবে চিহ্নিত করার অপচেষ্টায় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে। বুদ্ধিজীবী হত্যাকারী ঐ সকল রাজাকারদের বাঙালি জাতি কোনদিন ক্ষমা করবে না বা করতে পারে না। জাতির জনকের কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার সুযোগ্য ও সুদৃঢ় নেতৃত্বে ’৭১-এর স্বাধীনতা বিরোধী ও ১৪ ডিসেম্বরের কলঙ্কজনক বুদ্ধিজীবী হত্যাকারী রাজাকারদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির প্রত্যয়ে প্রতি বছরের ন্যায় দিবসটি স্মরণে এ বছরও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করার পরিকল্পনা নিয়েছে।
জাতির সূর্য সন্তান শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা।

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস

আজ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস

একাত্তরের এই দিনে পরাজয় নিশ্চিত জেনে, বাঙালি জাতিকে মেধাশূন্য করার উদ্দেশ্যে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে গিয়ে হত্যা করা হয়েছিল জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের। নক্ষত্রতুল্য সেই শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আমরা গভীর শ্রদ্ধায় স্মরণ করি। তাঁদের অনুপ্রেরণায় সামনে এগিয়ে চলি।

কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওপর ন্যস্ত। যদিও বাংলাদেশ সরকারের সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় এ শহীদ মিনারে ২১শে ফেব্রুয়ারির শ্রদ্ধার্ঘ্য অনুষ্ঠানের জন্য অনুদান প্রদান করে থাকে, সার্বিক দেখ-ভাল ও ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পালন করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
শহীদ মিনার এলাকায় বিভিন্ন রকম কর্মকাণ্ড পরিচালিত হলেও এটি এখনো অসম্পূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। ২১ ফেব্রুয়ারি ব্যতীত শহীদ মিনার অবহেলিত অবস্থায় পড়ে থাকে। এ সময় শহীদ মিনারের এলাকায় বিভিন্ন অসামাজিক কর্মকাণ্ড পরিচালিত হয়। মাদক সেবন থেকে শুরু করে ভাসমান মানুষের বর্জ্য ত্যাগের স্থানে পরিণত হয় এই ঐতিহাসিক এলাকা। ফলে শহীদ মিনার এলাকার পবিত্রতা ও মর্যাদা ক্ষুণ্ণ হচ্ছে। এ ছাড়া কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার এলাকার ২০ কাঠা জায়গা দখলকারীরা দখল করে রেখেছে
২১ ও ২২ ফেব্রুয়ারির শহীদদের স্মরণে ১৯৫২ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি প্রথম শহীদ মিনারনির্মাণের উদ্যোগ নেন ঢাকা মেডিকেল কলেজের ছাত্ররা। শহীদ মিনার নির্মাণ শেষ হয় ২৪ ফেব্রুয়ারি ভোরে।

বর্তমানে যে জায়গায় শহীদ মিনারটি অবস্থিত তার পূর্ব-দক্ষিণ কোণে প্রথম শহীদ মিনারটি নির্মাণ করা হয়েছিল (মেডিকেল হোস্টেলের ১২ নং শেডের পূর্ব প্রান্তে) হোস্টেলের মধ্যবর্তী রাস্তা ঘেঁষে কোণাকুণিভাবে। শহীদদের রক্তভেজা স্থানে নির্মিত সাড়ে ১০ ফুট উঁচু ও ৬ ফুট প্রস্থের এ ছোট স্থাপত্যটির নির্মাণকাজ শেষ হলে কাগজে ‘শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ লিখে এর গায়ে সেঁটে দেওয়া হয়।
বর্তমান শহীদ মিনার:
দেশ স্বাধীনের পর ১৯৭২ সালে নতুন করে শহীদ মিনারনির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়। কিন্তু এবারও শহীদ মিনারের মূল নকশাটিকে পাশ কাটিয়ে ১৯৬৩ সালের সংক্ষিপ্ত ও খণ্ডিত নকশায় শহীদ মিনার নির্মাণ করা হয়।

১৯৭৬ সালে নতুন করে একটি নকশা অনুমোদন করা হয়। কিন্তু নানা কারণে সেটি আর আলোর মুখ দেখেনি। ১৯৮৩ সালে শহীদ মিনার চত্বরকে সম্প্রসারণ করা হয়। সেই থেকে বর্তমান শহীদ মিনারটি এভাবেই বাঙালির স্বাধিকার আন্দোলনের চেতনার প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়ে আছে স্ব-মহিমায়।
আজ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস। শহীদ বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি। তাদের রুহের আত্নার মাগফিরাত কামনা করছি, আল্লাহ তাদের জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুক।

আমাদের ফলো করুন ফেসবুক পেইজ-