You are currently viewing মাথা ব্যাথার ঔষধ ,  মাথা ব্যাথার ঘরোয়া চিকিৎসা
মাথা ব্যাথার ঘরোয়া চিকিৎসা

মাথা ব্যাথার ঔষধ , মাথা ব্যাথার ঘরোয়া চিকিৎসা

মাথা ব্যাথা আমাদের একটি নিয়মিত কমন সমস্যা । এই পর্যন্ত কারো মাথা ব্যাথার ঔষধ খেতে হয়নি কেউ বলতে পারবেনা। আমরা অনেকেই জানি না মাথা ব্যাথার ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে । আজ মাথা ব্যাথা হলে করণীয় নিয়ে বিস্তারিত জানবো।

কিছু কিছু সময় গুরুতর শারীরিক কারণে মাথা ব্যথা হয়ে থাকে। যদি মাথা ব্যথার সাথে কিছু কিছু নির্দিষ্ট উপসর্গ দেখা যায় তাহলে দেরি না করে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিত।
মাথা ব্যাথার মহা ঔষধ হিসেবে আমার মতো আর কে কে এক মগ কড়া লিকারের দুধ চা খান? টাফনিল ইজ ফেক অনলি কড়া লিকারের দুধ চা ইজ রিয়েল।।

মাথা ব্যাথার ঔষধ

বাংলাদেশ এ আমরা যেকোনো ধরনের ব্যাথায় আগেই পেইন কি*লার খেয়ে নেই। মাথা ব্যাথা, দাত ব্যাথা, জয়েন্ট এর ব্যাথায় আমরা পেইন কি*লার খেয়ে দ্রুত ব্যাথা সারাই। কিন্তু মেডিক্যাল সাইন্স বলে অতি মাত্রার ব্যাথা নাশক ঔষধ ক্যান্সার এর কারন হয়।
ডাইক্লোফেনাক টপিক্যাল জেল। ভোল্টারেন আর্থাইটিস পেইন। নির্দিষ্ট জয়েন্টে যেমন হাটু, কনুই, গোরালি, পা, হাতের কবজি ও হতের ব্যাথা উপশম করতে ব্যবহার করা হয়। এটি একটি নন এস্টেরয়েডাল এন্টি ইনফ্লেমেটরি ড্রাগ।
এই জেল টি শরীরের ব্যাথা সৃষ্টিকারী হরমন কমিয়ে আনে। ব্যাথা নাশক ঔষধ এর মতই এই জেল কাজ করে। উচ্চ রক্তচাপ বা হৃদ রোগে আক্রান্ত রোগীর জন্য এটি বিশেষ ভাবে কার্যকরী।
ডাইক্লোফেনাক জেল জয়েন্ট এর ব্যাথার চিকিৎসার জন্য একটি নিরাপদ এবং কার্যকরী বিকল্প। বিশেষ করে আর্থাইটিসের ক্ষেত্রে এটি তীব্র ঘার ব্যাথা, পিঠের ব্যাথা, টেন্ডনাইটিস এবং মচকে যাওয়া ব্যাথার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। মাথা ব্যাথা হলে করণীয়
ইউ এস এর সার্টিফাইড ডাইক্লোফেনাক জেল টি আমাদের পেইজ এ এভেইলাবল আছে।

mixed dry fruits (মিক্সড ড্রাই ফ্রুটস) এর উপকারিতা

মাথা ব্যাথার ঘরোয়া চিকিৎসা
মাথা ব্যাথার ঘরোয়া চিকিৎসা

মাথা ব্যাথার ঘরোয়া চিকিৎসা

অতিরিক্ত কাজের চাপ ও টেনশন, পুষ্টির অভাব এবং কম ঘুমের কারণে সাধারণত মাথাব্যথা হয়। মাথা ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে আমরা প্যারাসিটামল কিংবা ব্যথানাশক ওষুধ খেয়ে থাকি। এসব উপায় সাময়িক মুক্তি দেয়, কিন্তু কিছু অভ্যাস রপ্ত করে নিলে
আপনি মাথাব্যথা থেকে একেবারে মুক্তি পেতে পারেন।
১) প্রতিদিন একই সময় ঘুমাতে যান। পর্যাপ্তপরিমাণে ঘুমান।
২) হালকা ব্যায়াম করুন। ব্যায়াম করলে শরীরের রক্ত চলাচল ভাল হবে, ফলে মাথাব্যথা দূর হবে।
৩) চিন্তা মুক্ত থাকুন। মাথা ব্যাথার ঘরোয়া চিকিৎসা
৪) প্রচুর পরিমাণে জল পান করুন। মাথা ব্যাথা হলে করণীয়
৫) কফি কিংবা চা পান করতে পারেন। চা ও কফিতে বিদ্যমান ক্যাফেইন মাথা ব্যথার অ্যান্টিবায়োটিক হিসেবে কাজ করে।
৬) লবঙ্গ গুঁড়ো করে পাতলা পরিষ্কার কাপড়ে নিয়ে ঘ্রাণ নিন। এতে মাথাব্যথা কমে যাবে।
৭) হালকা গরম জলে হাত- পা ভিজিয়ে রাখুন। এতে শরীরের রক্ত সঞ্চালন ভাল হবে। ফলে মাথাব্যথা কমে যাবে।
৮) একটানা কম্পিউটার কিংবা ল্যাপটপে কাজ করবেন না। মাঝে মাঝে চোখকে বিশ্রাম দিন।
৯) মাথা, কপাল ও ঘাড় ভালমতো ম্যাসাজ করুন। এতেও মাথাব্যথা দূর হবে।
১০) কাঙ্ক্ষিত অনাকাঙ্ক্ষিত সব পরিস্থিতি থেকে আনন্দ খুঁজে নিন, প্রাণ খুলে হাসুন।
[][] উপরের কৌশল গুলো মেনে চললেই খুব সহজেই মাথা ব্যথা দূর করতে পারবেন।



আরও পড়ুন–কৃমি দূর করার উপায়। কৃমি কেন হয়। কৃমি হওয়ার লক্ষণ

মাথা ব্যাথা কোন রোগের লক্ষণ

আসলে মাথা ব্যথা বলতে অনেক সময়ই গোটা মাথার ব্যথার কথা ভাবা হয়। যদিও বিষয়টা কিন্তু একেবারেই তা নয়। এক্ষেত্রে মাথার নির্দিষ্ট কিছু অংশে ব্যথা হয়ে থাকে। আবার অনেক সময় গোটা মাথাতেই ব্য়থা হয়। এবার মাথার কোথায় ব্যথা হচ্ছে, এই বিষয়টি থেকেও অনেক বিষয় পরিষ্কার হয়। তাই প্রতিটি মানুষকে নিজের মাথা ব্যথা নিয়ে সচেতন হতে হবে।

এদিকে নয় মাসে ছয় মাসে একবার মাথা ব্যথা হলে তেমন কোনও সমস্যার আশঙ্কা নেই। তবে মাঝেমাঝে মাথা ব্যথা, নিয়মিত মাথায় ব্যথা হলে অবশ্যই সতর্ক হতে হবে। কারণ এর পিছনে গুরুতর কোনও ইঙ্গিত থাকলেও থাকতে পারে। এবার আসুন জেনে নেওয়া যাক, নিয়মিত মাথা ব্যথার (Constant Headache) পিছনে কোন কোন রোগ থাকার পারে-

আরও পড়তে পারেন–জ্বর, সর্দি, কাশি, গলাব্যাথা হলে করণীয়-ফাতেমা জাহান লুবনা

মাথা ব্যথা দূর করার দোয়া

এবং শরীরের যেকোনো জায়গায় ব্যথা হলে,৩বার বিসমিল্লাহ পড়ে সেই জায়গায় হাত রেখে সাত বার এই দোয়াটি পড়বেন…
উচ্চারণ:আউজু বি-ইজ্জাতিল্লাহি ওয়া কুদরাতিহি মিন শাররি মা আজিদু ওয়া উহাজিরু।

মাথা ব্যাথার ঔষধ
মাথা ব্যাথার ঔষধ

মাথা ব্যাথা হলে করণীয়

চোখ ও মাথা ব্যাথার জন্য ডাক্তার কিছু ঔষধ দিয়েছেন।ঐগুলো খাওয়ার পর এতো ঘুম আসে, ঘুম ভাঙলেও বিছানা আমায় ছাড়ে না।
তার জন্য এমন নয় যে নামাজ কাজা করছি বা সংসারের কাজ ফেলে রেখেছি।অনেকে আমার ফান পোস্ট দেখে মনে করতে পারেন আমি সারাদিন ঘুমাই।
দায়িত্ব আমাকে ঘুমাতে দেয় না আলহামদুলিল্লাহ।
We are not same bro ….
আমি ঔষধ কিনলে কিভাবে কিনি জানো?
মাথা ব্যাথা ভালো হওয়ার ঔষধ দেন তো।
কারন যদি বলি মাথা ব্যাথার ঔষুধ দেন তখন যদি মাথা ব্যাথা হওয়ার ঔষধ দিয়ে দেয় ।
আমি অনেক চালাক ভাই
আরও পড়তে পারেন–চোখ ভালো রাখার উপায়-চোখ ভালো রাখার খাবার- এবং চোখের ব্যায়াম
আমার জীবন নিয়ে কারো মাথা ব্যাথা নেই, অতচ কত মানুষের মাথা ব্যাথার ঔষধ আমি আমার রক্ত বিক্রি করে এনে দেওয়ার চেষ্টা করেছি, জীবন সুন্দর, কিন্তু আমি উপভোগ করতে ব্যার্থ, আসলেই আমি কত বোকা
আমাদের মাঝে অসংখ্য মানুষ আছেন যারা নিয়মিত মাথা ব্যথায় আক্রান্ত হন। তারা নিউরোলজিস্ট দেখান, সিটি স্ক্যান, এমআরআই এর রিপোর্ট নরমাল আসে। মাথাব্যথার কোন ফিজিকাল কারণ খুঁজে পান না। একগাদা ওষুধ খান। তারপরও মাথা ব্যথা হয়। বছর এর পর বছর যাচ্ছে প্যারাসিটামল, টাফনিল, ন্যাপ্রোক্সেন খেয়ে। এভাবে নিজের কিডনি ও লিভার এর ১২ টা বাজাচ্ছেন। অথচ, বদ নজরের কারণে অনেক মানুষ মাথা ব্যথায় আক্রান্ত হন, যেটা আমরা জানিনা।
বদনজর কুসংস্কার বা অন্ধবিশ্বাস নয়। বরং, বাস্তব।
রাসূল সল্লাল্লহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: তোমরা বদনজর থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাও, কেননা বদনজর সত্য!। [ইবনে মাযাহ, ৩৫০৮] এব্যাপারে বিখ্যাত প্রায় সব হাদিসগ্রন্থেই কিছু কিছু হাদিস এসেছে। এক হাদিসে আছে – রাসূল সল্লাল্লহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “আল্লাহর ফায়সালা ও তাক্বদিরের পর আমার উম্মতের বড় অংশের মৃত্যু হবে বদনজরের কারণে!”। [আবি দাউদ ১৮৫৮, সনদ হাসান]
মাথা ব্যাথার ঘরোয়া চিকিৎসা

যে ১০ টি ঔষধ আপনারা সবাই বাসায় রাখবেনঃ

১. Sergel (20 mg) গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হলে সকালে ও রাতে খালি পেটে খাবেন।
২. Viset (50 mg) বা Algin (50 mg) যে কোন পেট ব্যাথা বা তলপেতে ব্যথ্যা হলে ভরা পেটে খাবেন।
৩. Napa Extra বা Napa Extend জ্বর বা ব্যাথা হলে খাবেন।
৪. Ecosprin (75 mg) বুকে চাপ চাপ ব্যাথা হলে খাবেন।
৫. Amodis (400 mg) বা Filmet (400 mg) পাতলা পায়খানা বা আমাশয় হলে খাবেন।
৬. Tufnil (200 mg) প্রচন্ড মাথা ব্যাথা হলে খাবেন।
৭. Etorix (90) বা Tory (90 mg) দাঁত ব্যথ্যা হলে খাবেন।
৮. Rupa (10 mg) বা Fexo (120 mg) সর্দি, কাশি বা এলার্জি হলে খাবেন।
৯. Emistat (8 mg) বমি হলে খাবেন।
১০. Rolac (10 mg) পড়ে গিয়ে ব্যাথা অথবা ব্যাথার জন্য বেশি ব্যাথা হলে খাবেন।
***প্রাথমিক চিকিৎসা হিসাবে ঔষধগুলো হাতের কাছে রেখে দিবেন (প্রয়োজনে ডাক্তারের স্মরণাপন্ন হবেন)
***উল্লেখ্য ব্যাথার ঔষধ সব সময় ভরা পেটে খাবেন এবং খাবারের আগে গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ খেয়ে নেবেন।
খুবই গুরুত্বপূর্ণ তথ্য চাইলে শেয়ার করে টাইমলাইনে রেখে দিতে পারেন। আর গুরুত্বপূর্ণ ভিডিও বা পরামর্শ পেতে পেজটি ফলো দিয়ে রাখুন ধন্যবাদ।

মাথা ব্যথা, মাথা ঘোরানো, মাথা যন্ত্রণা নিয়ে ভুগছে না এমন মানুষ পাওয়া দুষ্কর।