You are currently viewing বিদ্যুৎ নিয়ে সাধারণ মানুষের কেন এতো মাতামাতি
বিদ্যুৎ

বিদ্যুৎ নিয়ে সাধারণ মানুষের কেন এতো মাতামাতি

 

পাগল বেডি— বিদ্যুৎ

শীতকালের বিধান সভায় গরম ভাষন দিচ্ছিলো

ফেরি করে বিদ্যুৎ দিবে অহংকারেই বলছিলো।

গ্রীষ্ম কালে বিদ্যুৎ এখন উঁকি মেরেই চলে যায়

লজ্জা শরম রাখেন মিয়া গায়ে কাপড় রাখা দায়।

মাসের শেষে বিলের কাগজ নিয়মিতই আসে

বিলের অংক দেখার পরে সুস্থ্য লোকও কাশে।

মিটার রিডিং না দেখিয়া কেমন করে মাসের মাস

বিল নিয়ে যায় অতিরিক্ত আমজনতার সর্বনাশ।

বিলটা দিতে দেরি হলে লাইনটা যখন কাইট্টা যায়

ঋণগ্রস্ত গরিব দুখির বুকটা তখন ফাইট্টা যায়।

বিলের চাপায় সবার মাথায় বাড়ছে শুধু ভুতের ঋণ

বিলের কথা থাকুক এখন বলবো না হয় আরেক দিন।

ক্ষানিক আগে মানুষ যারে হন্যে হয়ে খুঁজছিলো

অই যে,যে মহিলা ফেরি করে বিদ্যুৎ দিব কইছিলো!

হাতে ছিলো ফুলের ঝাড়ু কোমর বাধাঁ দোপাট্টা

তার ব্যাপারে দেশের মানুষ হচ্ছে নাকি একাট্টা।

কাছে পেলে বুঝাই দিত কোনটা গরম কোনটা শীত

কেমন করে গাইলো বেডি বড় গলায় শীবের গীত।

খোজাখুজির পাশাপাশি অভিশাপ ও দিচ্ছে খুব

হতে পারে সেই মহিলা কচুরিপানায় দিছে ডুব।

আম-জনতায় খুজছে তারে শহর নগর বন্দরে

পাগল বেডির নাম কি যেনো! ভুলে গেসি টুস করে।

–*—

০১-৬-২৩

কুতুবউদ্দিন

সঠিক উত্তরদাতার লোডশেডিং হবেনা

আরও পড়ুন-শিক্ষামূলক বাণী ও ১০০০ শ্রেষ্ঠ বাণী চিরন্তনী

mam Khan Hemel

কয়লা সংকটে বিদ্যুৎ থাকবেনা সেটা বুঝলাম এটার একটা সময় করে লোডশেডিং দেওয়া উচিৎ। মানুষ সারাদিন পরিশ্রম করে যদি রাতে ঘুমাতে না পাড়ে তা হলে কি হবে এই বিদ্যুৎ দিয়ে ছোট বাচ্চারা শারারাত ছটফট করে। একটু যোগাযোগ করবো তারও উপায় নেই মোবাইল ফোন ফরোয়ার্ড করে রাখছেন আসলে কি আপনাদের কোন দায়ভার নেই। গ্রহকদের সাথে যে ব্যবহার করেন তা নাই বললাম বিল তুলেন নিজেদের ইচ্ছে মত কতশত অভিযোগের পড়েও, আপনাদের কিছু বলার মুরাদ আমাদের নেই কারণ আপনারা সরকারি কর্মকর্তা। আমরা এই দেশের চাকর দেশটা আপনাদের যা খুশি করেন আমরা দেখেই যাবো।

লোডশেডিংয়ের মাত্রা কতটা ভয়াবহ,হয় সরকারের কাছে সঠিক হিসেব নেই,বা তথ্য গোপণ করা হচ্ছে।

সক্ষমতার অর্ধেকেরও বেশি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বসিয়ে রাখা হয়েছে।ক্যাপাসিটি চার্জ দেওয়া চলছে।ডলার সংকটে কয়লা আমদানি করতে না পারায় বন্ধ থাকছে কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্র।ক্যাপাসিটি চার্জ বন্ধের উপায় নেই।

ডলার সংকটে চাহিদা মত কয়লা-এলএনজি-তেল আমদানি করতে না পারায় বন্ধ রাখতে হচ্ছে দেশের বিদ্যুৎ কেন্দ্র।আবার ডলারেই আমদানি করা হচ্ছে বিদ্যুৎ। গ্যাস অনুসন্ধান ফান্ডের টাকা দিয়ে অনুসন্ধান না করে, ডলারে আমদানি করা হচ্ছে এলএনজি।

অদ্ভূত ও ভয়ঙ্কর এক চক্রে আটকে গেছে বাংলাদেশ।

-গোলাম মর্তুজা

বিদ্যুৎ
বিদ্যুৎ

মিথ্যা উন্নয়নের গল্পের বড়ি খাওয়া জাতির বিদ্যুৎ এর প্রয়োজন হয় না!

জ্বালানি উপদেষ্টা বলেছেন দিনের বেলায় পুরোটা লোডশেডিং মেনে নিলে সারা রাত বিদ্যুৎ থাকবে!

সারা রাত বিদ্যুৎ থাকবে দিনে না থাকার শর্তে এটাও বাংলাদেশের উন্নয়নে আরেকটি মাইল ফলক অভিনন্দন পাওয়ার যোগ্য তারা।

Maik Shobuj

 

শ্রীলঙ্কা হওয়ার পথেই বাংলাদেশ.………….

আগামীকাল থেকে হয়তো বাংলাদেশের মানুষের জন্য দুর্বিষহ দিন শুরু হতে যাচ্ছে। দেশে মোট বিদ্যুৎ এর চাহিদা ১৩০০০ মেগাওয়াট হলেও উৎপাদনের পরিমাণ ছিলো ১২০০০ মেগাওয়াট। কিন্তু ডলারের অভাবে কয়লা কিনতে না পারায়, আগামীকাল দেশের সর্ববৃহৎ পায়রা বিদ্যুৎ কেন্দ্র অনির্দিষ্ট কালের জন্য বন্ধ হয়ে যাবে। তাই বর্তমানে বিদ্যুৎ উৎপাদন না হওয়ার কারণে সারাদেশে অসহনীয় বিদ্যুৎ বিভ্রাট এর দেখা দিতে পারে যা স্মরণকালের সবথেকে বড় বিদ্যুৎ বিভ্রাট হিসাবে বিবেচিত হবে!

Jakirul Islam Jakir

 

লোডশেডিং এর ৭ উপকারিতা!

_____________________________

১. বিদ্যুৎ বিল কম আসবে।

২. ঘেমে শরীরের বিষাক্ত বর্জ্য বের হয়ে শরীরকে সুস্থ্য রাখবে।

৩. অনেক রাত পর্যন্ত জেগে কেউ বাজারে আড্ডা দিবেনা ফলে তাস খেলা, জুয়া খেলা কমবে।

৪. রাতে সবাই দ্রুত ঘুমিয়ে পড়বে ফলে শরীর সুস্থ থাকবে।

৫.লিফটে আটকে যাবার ভয়ে লোকে লিফট ব্যবহার না করে সিড়ি ব্যবহার করবে ফলে সময়ের অভাবে যাদের শরীর চর্চা হয়না তাদের জন্য উপকার হবে।

৬. বিদ্যুৎ চলে যাবার ভয়ে বিদ্যুৎ আসা মাত্রই লোকে বিদ্যুৎ সম্পৃক্ত প্রয়োজনীয় কাজগুলো দ্রুত সেরে নিবে ফলে কাজ ফেলে রাখার প্রবণতা কমে যাবে।

**এছাড়া আরও বহুবিধ উপকার রয়েছে যা আমরা বুঝার চেষ্টা করি না।*

 

অনেকক্ষন ধরে লোডশেডিং হচ্ছে না…. যে লোকটা সুইচ অফ করে, সে ঠিক আছে তো? কেউ একটু খোঁজ নাও তো

তাড়াহুড়ায় কারেন্ট শক মক খেলো না তো?

এই গ্রমে এতো এক্সট্রা টেনশন আর ভালো লাগে না

Arif R Hossain

 

কারেন্ট বিল তো বাকী রাখি নি কোন মাসে,

তাহলে কয়লার বিল বাকী কেন?

এত লোড সেটিং কেনো?

আর কয়লার জন্য বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ হবে কেন??

 

কলা সমাচার……..

যাদের ঘরে বিদ্যুৎ নেই তারা পড়বেননা।

বিদ্যুৎ অফিসের সামনে চায়ের দোকানে কলা ঝুলিয়ে রেখেছে বিক্রির জন্যে!!

বিদ্যুৎ অফিসের এক প্রকৌশলী চা খাওয়ার সময় জিজ্ঞেস করলো কলার

দাম কত?

দোকানদারঃ কি কাজে কলা ব্যবহার করবেন তার উপর নির্ভর করে কলার দাম!!

প্রকৌশলীঃ মানে কি?

দোকানদারঃ যদি কোন ধর্মীয় কাজে নেন তাহলে দুই টাকা পিচ,

যদি রুগির জন্যে নেন তাহলে ৩টাকা পিচ,

আর যদি নিজে খাওয়ার জন্যে নেন

তবে ৫ টাকা পিচ!

আর যদি আমার অনপুস্থিতিতে খান বা নেন তাহলে একটা কলা- ১৫০ টাকা।

প্রকৌশলীঃ ইয়ার্কি কর, একই কলার দাম বিভিন্ন হয়?

তোমার অনপুস্থিতিতে এক কলা দেড়শো টাকা মানে! মগের মল্লুক নিকি।

দোকানদারঃ একই খুঁটি হতে বিদ্যুৎ বাসায় গেলে একদর, দোকানে গেলে আরেক দর, কারখানায় গেলে আরেক দর। তাহলে আমার কলা কি দোষ করলো?

প্রকৌশলী- সে না হয় বুঝলাম কিন্তু তোমার অনপুস্থিতিতে দেড়শো টাকার ব্যখ্যা কি!

হ্যা, অই যে আপনারা একেই খুটির বিদ্যুৎ মাস শেষে গ্রাহকদের মিটার না দেখে অফিসে বসে ইচ্ছামত রিডিং লিখে দশগুন বিশগুন বিল নেন, পরে আবার সেটা এডজাস্ট করেননা এটা সেরকমই আর কি।

কলা বিক্রেতার যুক্তি কতটা বাস্তব জানিনা তবে ইঞ্জিনিয়ারের শিক্ষা হলেই জাতির উপকার হবে।

 

হুটহাট করে রাত তিনটা/চারটায় অথবা সকাল ছয়টায় বিদ্যুৎ চলে যাওয়া একজন সুস্থ স্বাভাবিক মানুষ, এই প্রচন্ড গরমে কীভাবে মেনে নেয়?

আমরা নাকি জান্নাতে আছি, এরকম জান্নাত আমি চাইনা! একটু শান্তিতে ঘুমাতে চাই।

Sohel Raaz

 

বিদ্যুৎ বিল একটু বকেয়া পড়লে লাইন কাটতে আসেন।এখন আপনাদের কি কাটবো??

Md Mamun Khan

 

ঢাকায় নাকি প্রায় ৫ লাখ ছাদ আছে। সবাই যদি সোলার প্যানেল লাগায় তাহলে প্রচুর বিদ্যুৎ উৎপাদন করে জাতীয় গ্রিডেও বেচা যাবে। অস্ট্রেলিয়ায় অনেক আগে থেকেই এই ব্যবস্থা আছে। এটাকে জনপ্রিয় করতে সরকার ফাইনান্সিয়াল সাহায্য করতে পারে। সাবসিডি দিতে পারে।

Rafiuddin Ahmed

 

৩১ তারিখে মাত্র ১৩ ঘন্টা বিদ্যুৎ ছিলো না ৩৮ নং ওয়ার্ডে। এই আনন্দে একটা কবিতা মনে পড়ে গেলো

“লুংগির চেয়ে ছোট, নাম তার গামছা।

নেতার চেয়ে ছোট, নাম তার চামচা।”

Hossain Mahmud

এখন ছেলে সন্তানের বাবা মা হলে নাম ‘বিদ্যুৎ ‘ রাখতে পারেন। সারাক্ষণ বাসায় থাকবে, কাছে থাকবে। বাসায় বিদ্যুৎ নাই বলা লাগবে না। একটু চালাক না হলে গরম লাগবে যে