বাস্তবতা নিয়ে কিছু কথা
আবেগ আর বাস্তবতা , দুইটাই পৃথক জগত!
তবে বাস্তবতা খুবই কঠিন।
অতীতের কথা ভেবে কষ্ট পাওয়া হলো আবেগ,,,
আর অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে সামনে এগিয়ে যাওয়াই হলো বাস্তবতা।
কাউকে চোর বা হেয় প্রতিপন্ন প্রমাণ করার পূর্বে ভালো ভাবে যাচাই না করে নিলে উল্টো নিজেকেই অপমানিত হতে হয়।
ঘাত প্রতিঘাত, হিংসা অপপ্রচারের শেষ যেখানে, জীবনের শুরুটাও হয় ঠিক সেখান থেকেই।
তোষামোদ দাতা ও গ্রহীতা দুজনেই সমান অপরাধি ।__
বর্তমান প্রজন্মের মেয়ের বাবা মা ভাই বোনদের বলছি, টাকা ওয়ালা সুন্দর স্মার্ট চাকরিজীবী ছেলে দেখেই মেয়ে বিয়ে দেওয়ার জন্য পাগল হয়ে যাবেন না ,যার চেহারার থেকে মনটা সুন্দর সেরকম ছেলের কাছেই মেয়ে বিয়ে দিবেন। যদি আপনি একজন সুন্দর মনের মানুষের কাছে মেয়ে বিয়ে দেন তাহলে আপনার মেয়ে সারা জীবন সুখে থাকতে পারবে, না হলে আপনার মেয়ের জীবনটাই শেষ। আমি প্রতিটি বাবা মা কে বিনীত অনুরোধ করে বলবো, মেয়ে কে টাকা দেখে বিয়ে দিবেন দেখুন এই ফুটেজটি একবার গরিব হোক সমস্যা নেই মানুষ টা যেন ভালো হয় আর মেয়েদের ও উচিত টাকার উপর পাগল না হওয়া। এরকম ছবি দেখে সেই বাবা-মায়ের ভালো লাগার কথা যারা টাকার প্রতি লোভনীয় টাকার মোহে পাগল।
#বাস্তবতা খুবই নির্মম
#কাউকে হাসায়,
#কাউকে কাঁদায়।
বাস্তবতা
নীরব খাঁন তৈয়ব
দিকে দিকে শোষন চলছে যখন,
মূর্খরা হেঁসে খেলে কাটাচ্ছে জীবন।
নেই কোন প্রতিবাদ , নেই কোন প্রতিঘাত।
এভাবে কত তুমি সইবে আঘাত?
অশ্রুসিক্ত নয়ন দেখবেনা কোন জন,
ক্ষুধার জ্বালায় হবে অ বেলা মরণ।
খুজে কেহ নাহি শোনে তাদের কথা,
ইহাই হলো আজ বাস্তবতা।
জানোতো…
আজকাল অনেক ভেবেচিন্তে মুখ খুলতে হয়
সম্পর্ক গুলো মনে হয়
প্রেমে নয়
আবেগে নয়
বিবকেও নয়
কেবল বুদ্ধিতেই বাঁচে।
ভাবছো….
তুমি হোঁচট খেলে কেউ বাড়াবে হাত?
ওসব ভাবনা ছাড়ো!
সবাই করছে ভদ্রতা প্রদর্শন
আদতে কেউ নয় কারো।
বিবেক গুলোয় জং ধরেছে
আবেগটুকু তাৎক্ষণিক
এখন পাশে আছি’রা সংখ্যায় বেশী
পাশে থাকা’রা আনুবীক্ষনিক ।
তিতাস
বর্তমান বাস্তবতা নিয়ে কথা
বর্তমানে পৃথিবীতে বেশির ভাগ ভালো মানুষের কোনো দাম নাই। যতটা ভালো সরল নিরব থাকবেন,, দেখবেন আপনার দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে অনেক কিছু বলবে। কিছু মানুষ আছে যারা নিজের দুষ না দেখে সব সময় অন্যের দুষটাই সব সময় খুজে। কখনো নিজের দুষটা শিকার করতে চায় না। কোন কিছু না করে ও তার কাছে খারাপ, যারা সৎ তারাই বেশি অপমানিত হয়। আজকাল যত ভালো হয়ে চলা যায় মানুষ তাদেরকেই খারাপ বলে। আর যারা খারাপ তাদেরকে মানুষ ভালো বলে। খারাপ মানুষের মতো খারাপ হয়ে চলতে পারলেই হয়তো-বা ভালো হতো। খারাপ মানুষ কেই মানুষ বেশি মুল্য দেয়।কিছু মানুষ আছে সবাইকে এক মনে করে, আসলে সবার মন মানসিকতা এক রকম নয় সেটা হয়তো তারা ভুলে যায়,
উপদেশ মূলক কথা
কেউ কাউকে কোনো দিন
টাকা পয়সা দিতে দেখা যায় না,
কিন্তু, পেট ভরে উপদেশ দিতে দেখা যায়
অনেক বেশী বেশী।
তাই আমার এই (উপদেশ মূলক কথা-বা উক্তি)
মানুষ ততদিন সহ্য করে
যতদিন না তার প্রতি ঘৃনা জন্মায় ।
ঘৃনা জন্মালে আর ফিরেও তাকায় না !
তর্কের চেয়ে নিরবতা ভালো,
প্রতিশোধ নেয়ার চাইতে রাস্তা বদলে ফেলা ভালো
স্বার্থপর মানুষের সাথে চলার থেকে, একা চলা অনেক ভালো
সব পরিবর্তন মানুষের জন্য নয়!!
কিছু পরিবর্তন নিজেকে ভালো রাখার জন্য হয় !!!!
অনিচ্ছায় যা করা হয় সেটা ভুল বলে”””
আর যেটা ইচ্ছে করে করা হয় সেটা কে বেঈমানি বলে!!!
কাউকে ক্ষমা করে মহত্ত্ব হও!!
কিন্তু দ্বিতীয়বার বিশ্বাস করে বোকা হইও না!!!!..
তার মানে এই না যে ,
আর কোন মানুষ কেউ বিশ্বাস করবে না!!
একটা কথা মনে রেখো ”’
সব ঝড় কিন্তু তোমার রাস্তায় বাঁধা হয়ে আসে না!!!!
কিছু ঝড় আসে তোমার রাস্তায় ময়লা আবর্জনা পরিষ্কার করে দেওয়ার জন্য!!!
নিজেকে ভালোবাসো নিজের জন্য বাঁচো
❝কাউকে” গালির বদলে গালি দিও না, ❝লজ্জার” বদলে লজ্জা দিও না, ❝কষ্টের “বদলে কষ্ট দিও না।
“যদি”ও তোমার প্রতিশোধ নেওয়ার❞ অধিকার রয়েছে, কিন্তু এই অধিকার প্রয়োগের চেয়ে মাফ করে দেওয়া উত্তম।
তুমি যদি চুপ করে থাকো, কোন উত্তর না দাও এবং এর ফলে তোমার ভিতরে কষ্ট হয়, ক্রোধের সৃষ্টি হয়, আর তা তুমি হজম করো, ধৈর্যধারন করো, তাহলে এ সম্পর্কে আল্লাহ তাআলা ওয়াদা করেছেন,
“ধৈর্যধারনকারীদের আল্লাহ তা’আলা বেহিসাব পুরুষ্কার দিয়ে থাকেন!”
সূরা আয-যুমারঃ ১০
জীবনের কিছু বাস্তব কথা
গতকাল একটি ভিডিও রিল শেয়ার করেছিলাম। আমি চিন্তা করেছিলাম এই রিলটি রাস্তায় হেটে হেটে রেকর্ড করবো যাতে অন্য ভিডিওগুলো থেকে ভিন্ন হয়। ফজরের নামাজ শেষে হাঁটবো সাথে ভিডিও করবো যাতে এক সাথে হাঁটা আর ভিডিও দুটোই হয়ে যায়। একটি লোকেশন ঠিক করলাম যেখান থেকে ভিডিও রেকর্ড শুরু হবে। আমেরিকায় প্রাইভেসির বিষয়ে সবাই সচেতন, আমিও সেটা জানি। সমস্যা হলো রাস্তার পাশে থেকে যেই ভিডিও শুরু করলাম অমনি পাশের বাসার ভিতর থেকে এক ভদ্রলোক তাঁর বাসার সামনে ভিডিও করতে নিষেধ করে বসলেন। যদিও আমি ছিলাম তাঁর বাড়ির আংগিনার বাইরে তারপরও তাঁর আপত্তিতে কিছুটা বিব্রত হয়ে ভিডিও বন্ধ করে সামনে এগিয়ে গিয়ে রেকর্ড করলাম। আমার ছোট ভাই ভিডিও করছিলো সেও কিছুটা অপ্রস্তুত হলো এই আচরণে। গল্পটা এখানেই শেষ হতে পারতো, না তা হয়নি।
ঐ ভদ্রলোকের আমাদের সাথে তাঁর এই আচরণে অনুশোচনা হলো। সে আমাদের বাসা কোথায় তা ফলো করলো। শুধু তাই নয় একটি চমৎকার হাতে আঁকা মসজিদের ছবি আমার ভাইয়ের বাসায় সাথে নিয়ে এসে সেই আচরনের জন্য শুধু দুঃখ প্রকাশই করলো না ঐ ভদ্রলোক এই মসজিদের ছবিটা দিয়ে জানালো মিসরের কায়রো সফরের সময় ছবিটা ভালো লাগায় সে ক্রয় করে এনেছে। সে আরো বললো “ সবাইকে দেয়া যাবে না এই ছবি কিন্তু তোমার পছন্দ হবে এই আশায় তোমাকে দিলাম “। আমি দেখে অভিভূত হলাম। আমরা মুসলমানদের যে গুনগুলো থাকার দরকার ছিলো তা কতো সুন্দর ভাবেই ওরা রপ্ত করেছে। আমরা কি কোন ভুলের জন্য দুঃখ প্রকাশ করি,এভাবে উপহার দেই? আমরা কি মানুষকে ক্ষমা করি? নাকি একটি ভুলের উপর জিদ করে দাঁড়িয়ে থেকে আরো দশটা ভুলকে জীবনের সাথী বানাই। এই ছোট ঘটনা আর ছবি উপহার পাওয়ায় সে কথাই আবার স্মরণ হলো।
বাস্তব জীবনের অবাস্তব স্বপ্ন গুলো যেমন হয়ে থাকে !!!
গত সপ্তাহে আলাদীনের আশ্চর্য প্রদীপের জাদুর জ্বীণ এসে হাজির!
দেখেতো আমি অবাক! কারণ আমি তো ভেবেছিলাম এসব বুঝি রূপকথার গল্প!
কতোবার এই আলাদীনের প্রদীপ ঘষে ঘষে জ্বীনকে হাজির করতে ব্যার্থ্য হয়েছি,আর আজ সেই জ্বীন কিনা এমনি এমনি হাজির!!!
সেই জ্বীনের উপস্থিতিতে আমিতো মহাকালের মহাখুশির জোয়ারে ভাসতে লাগলাম।
খুবই অবাক হলাম জ্বীনের নাকি আমার কথা মনে পড়েছে এমনিতেই তাই হাজির হয়েছে!
বেশ কিছুক্ষণ কথার পর,
জ্বীনকে বললাম আমার মিটিং আছে ! মিটিংয়ে যেতে হবে!
তাই জ্বীনকে বললাম,ঠিক আছে তাহলে এখন প্রদীপে ফিরে যাও,আর আমি প্রদীপ ঘষলেও তো তুমি জ্বীন সাড়া দাও না,সে জন্যই এখন আর ঘষিও না প্রদীপে।অবশেষে শুধু শুধুই হাতের ব্যাথায় কষ্ট পাই!
জ্বীন তোমার যদি আবার মনে পড়ে তাহলে মাঝে মাঝে আসিও।কিছু চাইবো না,শুধু একটু গল্প করবো।
পরক্ষণেই ঘুম ভেংগে গেলো।কিছুক্ষণ পরে চারদিক ভালো করে তাকিয়ে দেখলাম না তো কিছুই তো বদলায় নি।এই স্বপ্ন দেখার আগে চারদিক যেমন ছিলো,এখনো তো তেমনই আছে!!!
অবশেষে বসে বসে ভাবলাম স্বপ্ন তো স্বপ্নই,স্বপ্ন কখনোই বাস্তবে পরিণত হয় না।
নিজেকে নিয়ে কিছু কথা
আমি এক পথভোলা পথিক,
ঠিকানাটা নেই আজও জানা।
অসীম সীমাহীন পথে ছুটে চলে মন
কভু তারে করিনি তো মানা।
“আমি তোমাকে বিশ্বাস করাতে পেরেছি এ আমার সফলতা,তুমি তোমার বিশ্বাসের খুঁটি মজবুত রাখতে পারো নি এ তোমার ব্যর্থতা”
“আমি খাড়াইয়া যামু আপনি বসাইয়া দেবেন, লোকে দেখুক, আমাদের মধ্যে কোন মিল নাই”
#চমৎকার একটি উক্তি।
তুমি অ’বহেলার পর অ’বহেলা করলে
আমি দুঃ’খের পর দুঃ’খ পেলাম,
তুমি গুরুত্ব কমিয়ে দিলে
আমি দূরত্ব বাড়ালাম।
তুমি মেসেজের পর মেসেজ সিন করলে না
আমি মেসেজ দেওয়া ছেড়ে দিলাম,
তুমি কল ধরেই ব্যস্ততা দেখাতে শুরু করলে
আমি নিজেকে গুটিয়ে নিলাম।
তুমি অ’জুহাত দাঁড় করাতে থাকলে
আমি যোগাযোগ বন্ধ করে দিলাম,
তুমি বিহঙ্গের মতো ডানা ঝাপটাতে লাগলে
আমি সব বন্ধন মুক্ত করলাম।
তুমি নতুন মানুষ খুঁজে নিলে
আমি শো’কে কাতর হইলাম,
তুমি আবার ফিরে আসতে চাইলে
আমি যখন ঘুরে দাঁড়ালাম।
তুমি ফেরার জন্য বেকুল হলে
আমি ফিরেও না তাকালাম,
প্র’তি’শো’ধ নিচ্ছো? তুমি জানতে চাইলে
আমি মুচকি হেসে চলে আসলাম।
ছোট এই জীবনে আর রাজি নই
একবারেই যা ঠ’কার ঠ’কেছি,
এই তো বেশ ভালো আছি
নিজেকে নিজের মতো গুছিয়ে নিয়েছি।
“নিজেকে নিজের মতো গুছিয়ে নিয়েছি”
কলমেঃ রুমা রাণী ঘোষ
জীবন নিয়ে কিছু কথা
আহারে অর্থ! আহারে জীবন!
নাড়িছেঁড়া ধন সন্তান থেকে নিজেকে দূরে রেখে কষ্ট পাওয়া আর সন্তানকে তার মায়ের পরশ থেকে বঞ্চিত করা দুজনের জন্যই বড় বেদনাদায়ক। এটা চলতে থাকে মাসের পর মাস বছরের পর বছর। এই ক্ষণিকের জীবনে এত কষ্ট দেখা যায় না। পরিবারে দুজনকেই উপার্জন করতেই হবে এমন তো কথা নেই। সন্তানের বাবই তো যথেষ্ট পরিবারের খরচ বহন করার জন্য। সেখানে পারিবারিক সুখ-শান্তি বিসর্জন দিয়ে সন্তানকে আদর ভালোবাসা বঞ্চিত করে কোন সুখের জন্য আমার বোনের এই সংগ্রাম। পরিবারের অন্য কেউ উপার্জনে অক্ষম হলে সেটা মেনে নেয়া যায়। কিন্তু এটা কোন ভাবেই মানতে পারছি না। অর্থই সব কিছু না।
একটুরো শান্তির জন্য
কৃষকের যুদ্ধ মাটির সাথে।
অনাহার দুটি কুকুর ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে আছে
একটি হাড়ের অপেক্ষায়।
অহ! একটি হাড় নিয়ে তাদের কী ভীষণ যুদ্ধ!
একটু শান্তির জন্য সকাল সন্ধ্যা রিক্সা নিয়ে নিজের সাথে যদ্ধু করে করিম মিয়া।
জীবন মানেই যুদ্ধ আর সংগ্রাম
যাদের জীবনে যুদ্ধ নেই সেটা জীবন নয়,
অর্থহীন বেঁচে থাকা।
জীবন মানে
——এমআর রকি
জীবন নিয়ে ভাবছে কবি
সকাল হতে রাত,
পায়না খুঁজে কুলকিনারা
পদেপদে সংঘাত।
জনে জনে জিগায় কবি
জীবন কারে কয়?
হাজার জনের হাজার কথা
সব কিছু নয়ছয়।
মেঠোপথে যাচ্ছে হেটে
উদাস মনে কবি,
চক্ষু মেলে মুজুর চাষার
দেখছে জীবন ছবি।
জীবন মানে মরা পাথারে
যত্নে ফসল ফলা,
শ্রমের দামে স্বপ্ন এনে
সুখ সংসার খেলা।
একেবেকে যাচ্ছে নদী
অজানাতে বয়ে,
কবি দেখে খোদার সৃষ্টি
রুপে মুগ্ধ হয়ে।
মাল্লা মাঝি নদীর বুকে
উড়িয়ে জীবন পাল,
স্রোত কিংবা বিশাল ঢেউয়ে
শক্তে ধরে হাল।
এইতো জীবন স্রোতে ভেসেও
সঠিক পথে চলা,
কষ্ট সয়ে বাচঁতে শেখা
সত্য কথা বলা।
প্রিয় মানুষকে নিয়ে কিছু কথা
প্রিয়!
আমি আজ তোমার কাছে ঠ’কে’ছি
তুমি একদিন নি’য়তির কাছে ঠ’ক’বে
এর অন্যথা কিচ্ছু হবে না, দেখে নিও!
কি বিশ্বাস হচ্ছে না?
সময় হলে ঠিকই মিলিয়ে নিতে পারবে।
মনে রেখো!
সৃষ্টিকর্তার হিসাবের খাতা কখনো শূন্য থাকে না,
ওটা পূরণ হয়-ই হয়
কারোটা এই দুনিয়াতে, কারোটা আবার ঐ দুনিয়াতে
তবে এই দুনিয়ায় পুরোটা না হলেও
এক তৃতীয়াংশ কর্ম ফল ভোগ করে যেতেই হয়।
ভুলে গেলে চলবে না,
সৃষ্টিকর্তা ছাড় দিলেও ছেড়ে দেন না কখনোই।
“কর্মফল”
তুমি ঠিক ততটাই সুন্দর
যতটা তোমার প্রিয় মানুষের দৃষ্টি সুন্দর
#প্রিয় আপনিও একদিন কারো না কারো প্রচন্ড প্রিয় একটা মানুষ হবেন৷ আপনার সাথে কথা না বললে তার অস্থির লাগা শুরু হবে। অফলাইনে থাকলে তার চিন্তা হবে। আপনার সাথে কথা বললেই তার মন ভালো হয়ে যাবে। হ্যাঁ! এত্ত প্রিয় হবেন! অপেক্ষা করুন৷ দিন আপনারো আসবে,প্রিয় মানুষ আপনারো হবে!
প্রিয় মানুষটারে অন্য জনের সাথে সুখী থাকতে দেখলে অনেক সান্তি লাগে। হুম, মনে মনে অনেক আফসোস হয়। বাট কখনো হিংসা হয় না, মনের গভির থেকে একটা কথা চলে আসে, অনেক সুখি হও তুমি। কারন তুমিতো আমার প্রিয় মানুষ।
#প্রিয় এক প্রচন্ড মায়ায় তোমাকে ভালোবেসেছি। হ্যাঁ তোমাকে হয়তো একান্তভাবে চেয়েছি। এটা সত্যিকারের ভালোবাসা কিনা আমি জানিনা। তবে এটুকু বলতে পারি তুমিহীনা পৃথিবী আমার কল্পনার বাইরে।
কষ্টের কথা
- এমন ভাবে কাউকে কষ্ট দিও না –
- যে কষ্টের কথা ভেবে নামাজের সিজদায় গিয়ে কান্না করে.!
মানুষ ভাবে তারা শুধু নিজেদের কষ্টের কথা বলবে আর আমি মন্ত্রমুগ্ধের মতো শুনব,শুনে আহা উহু করবো, এম্প্যাথি দেখাবো,আহা এত কষ্ট কিভাবে ট্যাকল দেয় কেউ, বলে আফসোস করব।
সেই আমিই যখন নিজের কষ্টের কথা একটু বলা শুরু করব তখনই “আরেহ !!!এগুলা কোন ব্যপার, এসব তো সবার সাথেই হয়,ইগ্নোর করোনা কেন” শুনি!!!
কি একটা অবস্থা
কিছু কষ্টের কথা কাউকে বলতে পারা যায় না |
কষ্টের কথাগুলো জমা করে রাখো |
ইনশাআল্লাহ, দিন বদল হবে সেদিন তোমার এই কষ্টের কথাগুলো অনেক মানুষের কাছে অনুপ্রেরণার উৎস হবে |
কেউ তোমার যথার্থ মূল্যায়নে
পিছপা হলে বুঝে নিও,
তোমার মূল্যবোধ এবং মূল্যায়নকে
সে অবমূল্যায়ন করছে,ভবিষ্যতেও করবে।
সেকারনে তোমার অর্জন সম্পূর্ণভাবে
তোমাকেই বজায় রাখতে হবে,
সে কথা মাথায় রেখে কাজ করো।
আজকাল অশিক্ষিত মন মানসিকতার
মানুষ চারপাশেই ঘুরছে সারাক্ষন।
মূল্যায়ণ বড় গুরত্বপূর্ন বিষয়,
বহু কষ্টের সাধনা।
যা অর্থ দিয়ে মূল্যায়িত হয়না…
ফাহমিদানবী
তোমার কষ্টের কথা কাউকে বলতে যেও না…..
১) তুমি চাকরি না পেলে কেউই বিশ্বাস করবে না তুমি যে অনেক পড়াশোনা করেছো।
২) পড়াশোনার সময় কখনো পরিবারকে দেখতে হয়েছে, কখনো আত্মীয়দের ডাক্তার দেখাতে সময় দিতে হয়েছে, কখনো আর্থিক প্রয়োজনে প্রাইভেট বা পার্টটাইম জব করতে হয়েছে। অনেক প্রতিকূলতার সাথে লড়তে লড়তে ভালো চাকরির জন্য নিজেকে যে যথেষ্ট সময় দেওয়া সম্ভব হয়নি একথা কেউই বিশ্বাস করবে না।
৩) কত সুখ,কত আড্ডা, কত ঘোরাঘুরি, কত ঘুম বিসর্জন দিয়ে তুমি যে বইয়ের রাজ্যে স্বপ্ন বুনতে ছিলে কেউই তা বিশ্বাস করবে না যদি তুমি সফল না হও।
মা নিয়ে কিছু কথা
কালে কালে স্বরণীতে, রাখবে লিখে তুমি।
মায়ের ভালোবাসার কথা, বুঝবে কত দামি।
মায়ের কাছে এই হৃদয়টা, হয়েছে কত দেনা।
ভালোবাসা তার জীবন দিয়ে, যায়না কভু কেনা।
মায়ের ভালোবাসা মোদের, চারদিনের সাথী।
সুখে দুঃখে তার মমতায়, ফুলের মালা গাঁথি।
চলতে গিয়ে কোথায় যেন আটকে গেছে পা
পিছন থেকে কেউ ডাকেনি, ডাকছে যেন মা।
তবে কি মা ফিরল নাকি, চোখ ফেরাতেই শূন্য,
মা নেই তো কি হয়েছে, হৃদয় মা- এ পূর্ণ।
চিতাবাঘটি একটি মা বানরকে হত্যা করে মুখে করে নিয়ে যাচ্ছে। বানরের ছোট্ট বাচ্চাটি তখনো তার মৃত মাকে আঁকড়ে ধরে আছে। ২০২২ সালে ছবিটি তুলেছেন স্পেনের চিত্রগ্রাহক ইগর আলতুনা। লন্ডনের ন্যাচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়াম জনগণের ভোটের মাধ্যমে এই ছবিকে ওই বছরের সেরা পাঁচ ছবির একটি নির্বাচন করে। এই জগতে সন্তানের কাছে সবচেয়ে বড় নির্ভরতার জায়গা হচ্ছে তার মা।
ভালোবাসা নিয়ে কিছু কথা
ভালোবাসা আর দায়িত্ব দুটো আলাদা শব্দ হলেও কখনো কখনো তারা পাশাপাশি হাঁটে। বেছে নিতে হয় এর মধ্য থেকে কোন একটিকে।
দীর্ঘ বিরতির পর কোন একদিন…
যদি ভালোবাসা এসে বলে
ধরো আমার হাত..
চলো আমার সঙ্গে..
যাওয়া কি যায় তখন?
মন হয়তো ছুটে যেতে চায় কিন্তু বিবেক বলে অন্য কথা। যে বা যারা দায়িত্ব নিয়ে পাশে থেকে মায়ার বন্ধনে আবদ্ধ করে। তাকে বা তাদেরকে ফেলে কি চলে যাওয়া যায়?
জীবনের সব প্রাপ্তি হয় না… কিছু অপ্রাপ্তির মধ্যেও সৌন্দর্য থাকে, থাকে শান্তি!
বাস্তবতা নিয়ে কিছু কথা
নিঃ’স্বার্থ ভালোবাসা গুলো
স্বা’র্থের কাছে হে’রে যায়,
ক’ষ্ট না দিতে চাওয়া মানুষ গুলোই
ক’ষ্টের আ’ঘাত শুধু পায়।
এক জনকেই ভালোবেসে যারা
সুখী হতে চায়
অনেকের সঙ্গ চাওয়া মানুষ গুলোই
তাদের জীবনে জড়ায়।
চ’রিত্রহীন স্বামী আজও
স্ত্রীদের পায় ভালোবাসা
মানিয়ে গুছিয়ে ঐ স্বামীর জন্যই তাদের
জীবনের সকল আশা।
“নিঃস্বার্থ ভালোবাসা”
কেউ কেউ ভালোবেসে ভালোবাসা না পেয়ে
সারাজীবন একা থাকতে পারে
তবু সেই ভালোবাসা অন্য কারো মাঝে সে
খুঁজার চেষ্টা করা তো দূরের কথা ভেবেও দেখে না।
প্রকৃত ভালোবাসা জীবনে আসলে-
একবারই আসে,
তাই যারা ভালোবাসা পেলো না বলে
পোশাকের মতো মানুষ আর গি’র’গি’টির মতো রং বদলায়
তারা আর যাইহোক কখনোই কাউকে ভালোবাসতে পারে না।
ভালোবাসা অতোটাও সহজ ব্যাপার না
যতটা সহজ আসলে আমরা ভাবি
তাই তো এতো ভালোবাসার পরও
মনের শহর গুলো জুড়ে রয়েছে
প্র’তা’রি’ত হওয়ার আ’হা’জা’রি।
“ভালোবাসা অতোটাও সহজ ব্যাপার না”
জীবনের বাস্তবতা নিয়ে কিছু কথা
মানুষের হক নষ্ট করে দিন রাত ২৪ ঘন্টা মসজিদে গিয়ে কপাল ঘোষলেও আল্লাহ ক্ষমা করবেন না, যতক্ষণ না ঐ মানুষটা ক্ষমা করেছেন!!
যতটুকু শারীরিক সুস্থ থাকা প্রয়োজন ঠিক ততটুকু মানসিক সুস্থ থাকা প্রয়োজন….
আজ স্মৃতির পাতা খুলে দেখলাম কতো মানুষ লাইফ থেকে হারিয়ে গেছে,,,,, কতো পরিচিত মানুষ অপরিচিত হয়ে গেছে। হয়তো কোন ১ দিন আমিও অচেনা হয়ে যাবো এই দুনিয়া থেকে।
~সব ছেলেরা মেয়েদের জীবন নষ্ট করতে আসে না ..
কিছু কিছু ছেলে সেই নষ্ট হওয়া জীবনটাকে সুন্দর করতে আসে…!
রোমান্টিক কথা
”ভালবাসি” চারটা অক্ষরের শব্দ
কিন্তু এই চারটা অক্ষরকে টিকিয়ে রাখতে বিশ্বাস,সেক্রিফাইজ,সম্মান,ভরসার দরকার
ভালবাসার জন্য আপনাকে রোমান্টিক কথা শিখতে হবে না,যে ভালবাসবে আপনার প্রতিটা কথাই তার কাছে ভালো লাগবে
যে সত্যিকারের ভালবাসবে তাকে দামি দামি গিফ্ট দিয়ে খুশি করতে হবে না,আপনার দেওয়া যেকোনো কিছুই তার কাছে মূল্যবান হবে
আপনাকে কোনো নামি দামি রেস্টুরেন্টে নিয়ে খাওয়াতে হবে না,রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে একসাথে ফুচকা খেলেই চলবে
তাকে কোনো সারপ্রাইজ দেওয়া লাগবে না,হঠাৎ কারন ছাড়া কল দিয়ে ভালবাসি বললেই খুশি হবে
প্রচন্ড ঝগড়ার পর যদি বলেন রাতে খেয়ে ঘুমাইও,তার খুশি হওয়ার জন্য এতটুকুই যথেষ্ট
রাগ-অভিমান শেষে আপনি নিজেই আগে ভালবাসি বললেন,অপর প্রান্তের মানুষটার কাছে এটাই অসীম ভালবাসা
ভালবাসার জন্য বড় বড় কাজ করা লাগেনা, আপনার ছোট ছোট কাজের মধ্যেই ভালবাসা লুকিয়ে থাকে।
যে সত্যিই আপনাকে ভালবাসবে সেই বুঝবে…..!!
আমি চাই আমার একটা
নব্বই দশকের প্রেমিক হোক
হাজার মেয়ের ভীড়েও তার দৃষ্টি শুধু
আমার দিকেই আটকে থাকুক!
আমি চাই প্রতি সাপ্তাহে একদিন সে
নিয়ম করে আমায় চিঠি লিখুক
ভোলা- ভালা চাহনি আর চশমা পড়া
মানুষটির মধ্যে কবি কবি ভাব থাকুক।
আমি চাই চিঠির পরতে পরতে
মাতাল করা ছন্দ থাকুক
ভালোবাসায় ঘেরা শব্দগুলো-
অনুভূতিতে আমায় জড়িয়ে রাখুক।
আমি চাই আমাদের একটা
চায়ের আড্ডার বিকেল হোক
বৃষ্টিতে ভেজা রোমান্টিক মুহূর্তের জন্য
তার অনেকটা থাকুক ঝোক।
আমি চাই অপেক্ষার প্রহর শেষে
মাসে একদিন আমাদের দেখা হোক
জমিয়ে রাখা কথা বলতে বলতে
বিকেল গড়িয়ে সূর্যাস্ত করি উপভোগ।
আমি চাই আমাদের একটা-ই
নির্ঘুম রাতের গল্প হোক
প্রেমের দিন গুলোতে মিস করা অনুভূতি গুলো
বাসর রাতে গল্প করতে করতে প্রকাশ হোক
“আমার একটা নব্বই দশকের প্রেমিক হোক”
লেখা: রুমা রাণী ঘোষ
আবেগ নিয়ে কিছু কথা
মানুষের সহানুভূতি পাওয়ার জন্য যারা আবেগ নিয়ে খেলে, যাকে বলা যেতে পারে আবেগের পরজীবী, তাদের থেকে দূরে থাকাই ভালো। এই ধরনের মানুষ নিজেকে খুবই ভঙ্গুরভাবে উপস্থাপন করে অন্যের সহানুভূতি যোগাড় করবে। তারপর নিজের কাজ হয়ে গেলে সেই মানুষকে অগ্রাহ্য করবে।
যতক্ষণ না সেই মানুষটার প্রয়োজন ফুরাচ্ছে ততক্ষণ পর্যন্ত তারা হয় স্বার্থপর, একগুয়ে, চাহিদা পূরণের জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাবে।
এই ধরনের মানুষের সঙ্গে পরিচয় থাকলে দূরে সরে যান। কারণ মনে রাখবেন আবেগ বেঁচে যারা সম্পর্ক করে তারা ভালোবাসা চায় না, তারা খালি আপনার শক্তিটাই শুষে নেবে।।
অতিরিক্ত আবেগ কিভাবে কমানো যায়?
আবেগ কমানোর একটি উপায় আছে ।সেটা হলো ইগনোর বা উপেক্ষা করা। যেমন – আমরা অনেকেই আছি অন্যের কান্না দেখলে গলে যাই। কান্না কিন্তু ওয়ান টাইপ অব ইমোশনাল ব্ল্যাকমেইল। যেটা অনেকেই ব্যবহার করে নিজের স্বার্থ হাসিল করার জন্য। তাই যারা আবেগপ্রবণ মানুষ আছেন, তাদের উদ্দেশ্য বলছি – এইরকম যদি কেউ আপনার সামনে এসে কান্না কাটি বা খুব মিষ্টি কথা বলে আপনার মনকে কাবু করে , এই সব কিছু শুধু ইগনোর করবেন। এতে হবে কি, আপনার মন নিয়ে কেউ খেলতে পারবে না এবং আপনাকে দিয়ে তার স্বার্থ হাসিল করতে পারবে না। আবার অনেক সময় দেখা যায়, অন্যের আচরণে আমরা কষ্ট পাই বা কেউ আপনাকে নিয়ে খারাপ মন্তব্য করলো , সেটা থেকে আপনি কেঁদে কেটে একাকার হয়ে গেলেন। এইগুলো দেখে ও না দেখার ভান করবেন, বাজে কথা শুনে ও না শুনার ভান করবেন। এতে মঙ্গল আপনারই হবে ।এইরকম ইগনোর করতে করতে একসময় আপনার নিজের আবেগ আপনি নিজেই কন্ট্রোল করতে পারবেন খুব সহজেই । যা বর্তমানে আমাদের চলার পথে খুব প্রয়োজন নিজের আবেগকে কন্ট্রোল করা
পুরানো সেই দিনের কথা
পুরানো সেই দিনের কথা ভুলবি কি রে হায়
ও সেই চোখের দেখা, প্রাণের কথা, সে কি ভোলা যায়
আয় আর একটিবার আয় রে সখা, প্রাণের মাঝে আয়
মোরা সুখের দুখের কথা কব, প্রাণ জুড়াবে তায়।
বাস্তবতা নিয়ে কিছু কথা
এই দুনিয়া এখন তো আর
সেই দুনিয়া নাই
মানুষ নামের মানুষ আছে
দুনিয়া বোঝাই
এই মানুষের ভিড়ে আমার
সেই মানুষ নাই ।।…
আয় আর একটি বার
আয়রে সখা প্রাণের মাঝে আয়
মোরা সুখের দুখের কথা কব
প্রাণ জুড়াবে তায়….
পুরানো সেই দিনের কথা
ভুলবি কি রে হায়
ও সেই চোখের দেখা প্রাণের কথা
সে কি ভোলা যায়………….
বাস্তবতা নিয়ে কিছু কথা
বন্ধুদের নিয়ে কিছু কথা
বন্ধুত্বের সম্পর্কটা বড় কিছু নয়,
-সেই সম্পর্কটাকে ধরে রাখাটাই বড় কথা!
সম্পর্কটা হোক হঠাৎ করে বা পুরাতন সেটা বড় কথা নয়! বড় কথা হচ্ছে পরিচ্ছন্ন মন মানসিকতা, যেটা বন্ধুত্বের মূল্য দিতে জানে!
ঠিক এভাবেই বেঁচে থাকুক আমাদের সকলের বন্ধুত্ব ভালোবাসি সবসময় প্রিয় বন্ধুদের হাজারো ব্যস্ততার মাঝে
ভালোবাসি সব সময় প্রিয় বন্ধুদের
বন্ধুদের নিয়ে কোনো ক্যাপশন হয় না. হাজারো ব্যস্ততার মাঝে সুখে দুঃখে যাকে আপনি পাশে পাবেন সেই হচ্ছে সত্যিকার অর্থে বন্ধু।
আমার একঝাঁক বন্ধু আছে কিন্তু সবাই পরিস্থিতির কারণে একেকজন একেক জায়গায়
জীবনে এমন বন্ধু বানাও যেন আয়না
আর ছায়ার মত হয় কারণ আয়না কখনো মিথ্যা বলে না আর ছায়া কখনো
ছেড়ে যায় না।
বন্ধুদের নিয়ে কিছু বলতে গেলে প্রথমেই মাথায় আসে একরাশ আবেগের কথা। বন্ধু মানে আবেগ বন্ধু মানে ভালোবাসা, বন্ধু মানে হাজারো অভিমান, মারামারি আর দিনশেষে আপন সত্ত্বা। বন্ধু মানে সবকিছু। বন্ধু মানে কলিজা। আসলে বন্ধুত্বের সজ্ঞা এভাবে কয়েকটি বাক্যের মাধ্যমে বুঝানো সম্ভব নয়। বন্ধুত্ব মানে একটা বিশাল ব্যাপার
থেকে যাক কিছু বন্ধুত্ব সারাজীবন
অপ্রিয় কিছু সত্য কথা
আপনি কতটা কষ্টে আছেন তাতে অধিকাংশ মানুষেরই কিছু আসে যায় না।
‘অপ্রিয় সত্য’
আমি টাকা পয়সার হিসাব রাখি না,
শুধু বেইমানি এবং স্বার্থপরের হিসাব গুলো রাখি ।
This is my personality
কিছু কথা না বলাই থাক…অপ্রিয় সত্য কথাগুলো বন্ধুত্বের মাঝেই বেঁচে থাক!
বাস্তবতা নিয়ে মনের কথা
তোর সনে নেই মন মিতালী
কেমনে কথা কই,
দেখলে তোরে দুই নয়নে,
মন চায় আপন হই।
মনের কথা কইতাম তোরে,
একটু কাছে পেলে।
মাছের কাছে যাচ্ছে যেমন,
নদীর কাছে জেলে।
মন শুনে না মনের কথা
বল বুঝাই কারে,
যায় হারিয়ে মনের থেকে,
আপন ভাবি যারে।
মনের বাস্তবতা নিয়ে কিছু কথা
আব্দুল হাকিম
মন জানে না মনের কথা
কি জানি কি হয়েছে
হঠাৎ করে কি রোগেতে
মনে বাসা বেঁধেছে।
রাত জেগে যে চাঁদ দেখে সে
ঘুম যে চোখে আসেনা
ভোরের আলো আগের মত
ভালো তো আর বাসে না।
সফলতার গুঁড়ে বালি
মন ডুবেছে হতাশে
না পাওয়ারই নীল জমেছে
মন নামেরই আকাশে।
হায় বিধাতা শান্ত করো
আমার হৃদয় আঙ্গিনা
তৃপ্তি ভরা নয়নে তে
কষ্ট যেন দেখি না।
ট্যাগ: বাস্তবতা নিয়ে কিছু কথা