You are currently viewing নতুন ব্লগারদের জন্য ফ্রি ব্লগস্পট এ টু জেড।

নতুন ব্লগারদের জন্য ফ্রি ব্লগস্পট এ টু জেড।

প্রিয় বন্ধুরা, আশাকরি আপনারা ভালো আছেন। আপনারা যদি অনলাইনে লেখা লেখি করতে চান এবং এবং ব্লগিং করে আয় করতে চান তাহলে আপনার জন্য আজকে আমার এই আর্টিকেল ।

আশাকরি নিরাশ হবেন না। নতুন আবস্থায় আপনারা অনেকেই জানেন না কী ভাবে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে । আবার অনেকে ভেবে থাকেন ওয়েবসাইট তৈরি করতে তো অনেক টাকা খরচ করতে হয়। আবার ডোমেইন হোস্টিং বাবদ প্রতি বছর নির্ধারিত কিছু টাকা দিতে হয়। আবার এটাও অনেকে জানেন ফ্রীতেও যত ইচ্ছা ওয়েবসাইট তৈরি করা যায়।

আপনি যখন নতুন তখন আপনার জন্য আমার পরামর্শ ফ্রীতে ওয়েবসাইট তৈরি করা । এখানে আপনার এক টাকাও খরচ হবে না । আপনি কিছু টিউটোরিয়াল দেখে কারো সাহায্য ছাড়াই কয়েক মিনিটে তৈরি করতে পারবেন আপনার প্রথম ওয়েবসাইট।

আপনি এই ফ্রী ওয়েবসাইটকেও চমতৎকার ভাবে সাজাতে পারবেন । এখান থেকে আপনি অনেক কিছুই শিখতে পারবেন । আমি আপনাদের একটি পূর্ণাঙ্গ গাইড লাইন দিবো । ধাপে ধাপে ব্লগস্পটের প্রতিটি বিষয় আপনাদের সাথে আলোচনা করবো ।

ফ্রি ব্লাগার কী?

ব্লগার হলো গুগলের একটি ফ্রী সিএমএস ব্লগিং প্লাটফর্ম। Blogger ব্যাবহার করে একেবারে ফ্রীতেই যত খুশি Free ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারবেন। যেমন আমরা ফেসবুকে যত খুশি পেইজ, গ্রুপ একেবারে বিনা মূল্যে তৈরি করতে পারি।

Blogger এর ডোমেইন এবং হোস্টিং গুগলের নিয়ন্ত্রণে থাকে যেহেতু গুগল আপনাকে ফ্রীতে দিয়েছে। ব্লগার বা ব্লগস্পট একই ওয়েবসাইট ।

ফ্রীতে তৈরি করলে ব্লগস্পট আপনাকে একটি সাব ডোমেইন দিবে। যেমন: allkotha.blogspot.com এখানে allkotha হলো আমার ওয়েবসাইটের মূল নাম এর সাথে যুক্ত হলো .blogspot.com আবার ইচ্ছা করলে এর সাথে টপলেভেল ডোমেইন যুক্ত করতে পারবেন সে ক্ষেত্রে বাৎসরিক কিছু টাকা খরচ হবে। যেমন .com ডোমেইন দিবেন তখন ওয়েবসাইটি allkotha.com হবে ।

কেন ব্লগস্পট ব্যাবহার করবেন?

১. এটা সম্পূর্ণ ফ্রী প্লাটফর্ম।

২. এখানে কোন ডোমেইন এবং হোস্টিং কেনার ঝামেলা করতে হয়না

৩. অনলাইনে অসংখ্য ফ্রী টেমপ্লেট পাওয়া যায় ।

৪. কোন কোডিং নলেজ ছাড়াই নিজে নিজে সাজানো যায়।

৫. এটা গুগলের প্রডাক্ট সে ক্ষেত্রে সিকিউরিটির দিক থেকে নিরাপদ।

৬. লক্ষ লক্ষ ভিউ হলেও সাইট ডাউন দেখাবে না ।

৭. এর ড্যাশবোর্ডের আপশন কম থাকায় সুবিধা জনক।

৮. এটা গুগল সার্চ ইঞ্জিন ফ্রেন্ডলী হয়ে থাকে।

৯. এখানে পোস্ট করা ও পরিচালনা করা খুবই সহজ।

১০. খুব অল্প সময়ে ব্লগিং শেখা যায় এবং তৈরি করা যায়।

১১. গুগলের নিয়ম ফলো করলে এখান থেকে এডসেন্সের মাধ্যমে আয় করা সম্ভব।

ফ্রী ব্লগ তৈরি করতে কি কি থাকতে হবে?

একটি ডেক্সটপ কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপ অথবা একটি এনড্রোয়েড মোবাইল হলেও চলবে।

নেট কানেকশন থাকতে হবে।

আপনার একটি ইমেইল এড্রেস থাকতে হবে।

কী ভাবে ব্লগসাইট তৈরি করবেন?

প্রথমে আপনাকে www.blogger.com আপনার ইমেইল আইডি দিয়ে লগইন করতে হবে।

বিস্তারিত ভাবে এই টিউটোরিয়ালে দেয়া আছে।

ব্লগের ড্যাশবোর্ড পরিচিতি

ব্লগে লগ-ইন করার পরে একটি ড্যাশবোর্ড দেখতে পাবেন। আপনি ব্লগে যা কিছুই করেন না কেন সব কিছু ড্যাশবোর্ড থেকে করতে হবে। নিচের স্কিনশর্টটি দেখুন।

ব্লগার ড্যাশর্বো পরিচিতি

প্রত্যেকটি বিষয় জানা থাকলে আপনি নিজের ব্লগ ওয়েবসাইট নিজেই সুন্দর ভাবে পরিচালনা করতে পারবেন। প্রত্যেকটি বিষয় বিস্তারিত আলোচনা করবো ইনশা আল্লাহ।

আরও পড়ুন–

ব্লগে ভালো আর্টিকেল লেখার বিভিন্ন কৌশল ও নিয়ম

যেভাবে ব্লগস্পট দিয়ে সুন্দর ব্লগসাইট বানাবেন

New Post ব্লগে নতুন পোস্ট কি ভাবে করতে হয়?

এম এস ওয়ার্ডের মতো ব্লগেও কিছু অপশন আছে পোস্ট লেখার জন্য । পোস্টে ছবি দেয়া , ভিডিও দেয়া, লেখা কালার করা, ফন্ট চেইঞ্জ করা, প্যারাগ্রাফ দেয়া, পোস্ট এলিগান করাসহ অনেক সুবিধা পাবেন। নিচে বিস্তারিত আলোচনা করছি।

কি ব্লগে পোস্ট লেখে

১. এখানে দুটি অপশন আছে HTML Viw এবং Compose viw । HTML এর Full Meaning – Hyper text markup language এখানে আপনার পোস্টে যা কিছু থাকবে তার HTML কোড দেখাবে। অনেক সময় পোস্টে ভিতরে বিভিন্ন কোড ব্যাবহার করতে হয় । যেমন: গুগল এ্যাডসেন্সের কোড, ভিডিও Embed, কোড পোস্টের ভিতরে বিভিন্ন ডিজাইনের কোড ইত্যাদি।

দ্বিতীয়টি হলো Compose viw এখানে সরাসরি টাপ করলে যেমন দেখাবে। HTML ভিউ এখানে Compose আকারে দেখা যাবে।

২. Undo & Redo তথা আগের অবস্থায় যাওয়া এবং পরের অবস্থায় যাওয়া । আইকন দেখে নিশ্চই বুঝেছেন।

৩. Font Type তথা বিভিন্ন ধরনের ফন্ট এখান থেকে পছন্দ করে ব্যাবহার করতে পারবেন চাইলে এখানে নাই এমন পছন্দের ফন্ট যুক্ত করতে পারবেন।

৪. Font size : এই আইকনে ক্লিক করে আপনি কোন সাইজের ফন্ট ব্যাবহার করবেন তা চয়েজ করতে পারবেন।

৫. Paragraph : এখানে ৬ টি অপশন আছে।

ক) মেজর হেডিং তথা পোস্টে প্রধান প্রধান হেডিং দেয়ার জন্য এটা ব্যাবহার করতে হয়।

খ)  হেডিং তথা পোস্টে সাধারণ হের্ডিং দেয়ার জন্য ।

গ) সাব হেডিং তথা সাধারণ হেডিংয়ের অধিনে দ্বিতয় হেডিং।

ঘ) মাইনর হেডিং তথা তৃতীয় বা চতুর্থ পর্যায়ের হেডিং।

ঙ) প্যারাগ্রাফ তথা একটি পোস্ট বিভিন্ন প্যারায় ফাঁকা ফাঁকা করে লেখার জন্য ।

চ) নরমল তথা উপরের সব কিছু বাদে সাধারণ ভাবে লেখার জন্য।

৬. Bold : বিভিন্ন টাইটেল বা হেডিং বা প্যারাগ্রফের ফন্ট বোল্ড করে হরে হাইলাইট করার জন্য।

৭. Italics : ফন্টকে একটু বাঁকা করে লেখার জন্য। অনেক সময় পোস্টের কিছু কিছু গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট আলাদা দেখানোর জন্য ব্যাবহার করা হয়।

৮.  Underline : বিভিন্ন লেখার নিচে একটা দাগ দেয়ার জন্য।

৯. Strikethrough : যেকেনো লেখা না মুছে কেটে দেয়ার জন্য। এটা লেখা মাঝে সোজা একটি দাগ দিয়ে থাকে।

১০. Text Color : বিভিন্ন কালারের ফন্ট ব্যাবহার করার জন্য।

১১. Text Background Color : লেখার ব্যাকগ্রাউন্ডে কালার ব্যাবহার করে হাইলাইট করার জন্য।

১২. Insert or Edit Link : পোস্টের বিভন্ন যায়গায় ভিন্নি লিংক ব্যাবহার করার জন্য ।

১৩. Insert Image : পোস্টে পিকচার ব্যাবহার করার অপশন।

১৪. Insert Video : পোস্টে ভিডিও দেয়ার আপশন

১৫. Eomji : পোস্টে বিভিন্ন  ইমোজি ব্যাবহার করার জন্য।

১৬. Align:  লেখা লেফ্ট বা সেন্টার বা রাইট বা জাস্টিফাই করার জন্য ।

১৭. ১৮.  Increase or Decrease Indent : কিছু কিছু লেখা বা প্যারাগ্রাফ একটু ডানে বা বামে নেয়ার জন্য এই অপশন।

১৯. ২০. Bulletd and Numbered List: পোস্টে বিভিন্ন যায়গায় লিষ্ট আকারে লেখার জন্য।

২১. Insert Jump Break: একটি পোস্টের ভিভিন্ন যায়গায় পোস্ট আলাদা করার জন্য এটা ব্যাবহার করা হয় । এটা প্যারাগ্রাফের মতো ফাঁকা হবে তবে এটা মাঝে একটি রেখা দিয়ে আলাদা করবে।

২২. ২৩. ২৫. এগুলো তেমন একটা ব্যাবহার করা হয় না ।

২৬. Labels : এটা গুরুত্বপূর্ণ , আপনি ব্লগে যত পোস্ট করবেন তার নিশ্চই আলাদা আলাদা ক্যাটাগরি আছে। এখানে সেই ক্যাটাগরি বা লেভেলের নাম লিখতে হবে। এর পর যখন পোস্ট হবে তখন সেই ক্যাটাগরির স্থানেই এই পোস্ট থাকবে।

২৭. Published On : একটি পোস্ট লেখার পরে তা আপনি কখন কবে পোস্টটি পাবলিশ করতে চান তা উল্লেখ করে দিলে সেই সময়ে অটো পাবলিশ হবে।

২৮. Permalink : প্রতিটি পোস্ট পাবলিশ করার সাথে সাথে একটি লিংক অটো তৈরি হয়ে যায় । যা এখান থেকে পাবলিশের পূর্বে এডিট করতে পারবেন। পারর্মালিংক কখনো পোস্ট পাবলিশের পূর্বে এডিট করবেন না । কারন পূর্বের লিংকটিই গুগলে থেকে যায়।

২৯. Location এটা গুরুত্বপূর্ণ নয়।

৩০. Options : ভিজিটরের মন্তব্য গ্রহণ করবেন কি করবেন না তা এখান থেকে সেট করা যায় ।

৩১. Preview : পোস্ট চুড়ান্ত পাবলিশের পূর্বে এখানে ক্লিক করে দেখতে পারবেন পাবলিশ করলে আপনার পোস্ট কেমন দেখাবে।

৩২. Publish: একটি পোস্ট বা আর্টিকেল লেখা শেষ হলে এখানে ক্লিক করে পাবলিশ করতে হবে।

Stats তথা ব্লগের পরিসংখ্যান কি?

ব্লগের ষ্টাটস হলো টোটাল ব্লগের একটি ভিজিটর পরিসংখ্যান । যার মাধ্যমে আপনি দেখতে পারবেন ব্লগের শুরু থেকে বর্তমান পর্যন্ত কতজন লোক আপমার ব্লগে এসেছে। আজ কত জন গতকাল কতজন, এই মাসে কতজন গত মাসে কতজন আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগ ভিজিট করেছে।

আপনার কোন পোস্ট কতজন মানুষ পড়েছে তা শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত দেখতে পারবেন।

ব্লগার স্টাটাস

Comments তথা মন্তব্য :

এখান থেকে আপনি দেখতে পারবেন প্রতিটি পোস্টের মন্তব্য । আপনি চাইলে কোন মন্তব্য মুছে দিতে পারবেন ।এখান থেকে পোস্টে যেতে পারবেন।

Earnings এ্যাডসেন্সের মাধ্যমে কিভাবে আয় করে?

আপনি ব্লগে লিখে আয় করতে পারবেন সেই সুযোগ করেদিয়েছে গুগল। আপনি যদি ভলো আর্টিকেল লিখেন, কারো লেখা কপি না করেন। তাদের কিছু পলিসি আছে সেগুলো যদি ফলো করে আপনার ব্লগ সাজান তাহলে এখান থেকে ভালো অংকের টাকা আয় করতে পারবেন। আপনি এখান থেকে এ্যাডসেন্সের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ্যাডসেন্স টিম আপনার ব্লগসাইট পর্যালোচনা করে দেখবে । যদি সব ঠিক থাকে তাহলে তারা আপনাকে ইমেইলে জানিয়ে দিবে। আপনি একটি এ্যাডসেন্স একাউন্ট খুলেনিতে পারবেন।

Pages : বিভিন্ন ক্যাটাগরির পেইজ তৈরি করার অপশন।

পোস্ট লেখার মতোই পেইজ লেখার অপশন চলে আসে। পেইজ আর পোস্ট এক বিষয় নয়। পোস্ট অসংখ্য হতে পারে তত হয় না । একটি পেইজের অধিনে অনেকগুলো পোস্ট হতে পারে। খোন থেকে পেইজ ম্যানেজ করতে পারবেন। পেইজ আপশনে ক্লিক করলে নিচের স্কিনিশর্টের মতো দেখতে পাবেন যদি আপনার পেইজ ক্রিয়েট করা থাকে। পেইজ আপশনে ক্লিক করলে ড্যাশবোর্ডের উপরে +New Page লেখা দেখতে পাবেন। এটু ঘাটাঘাটি করলে সব বুঝতে পারবেন।

এ্যাডসেন্স পেতে হলে আপনাকে অবশ্যই যে চারটি পেইজ রাখতে হবে। About Us, Contact Us , Privacy & Policy , Disclaimer,

Blogger Layout কি? Layout কীভাবে ডিজাইন করে?

ব্লগারের জন্য লে আউট খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় । এর মাধ্যমে আপনি আপনার ব্লগের বিভিন্ন ডিজাইন , বিভিন্ন ক্যাটাগরি, বিভিন্ন ফ্রী গেজেট যুক্ত করতে পারবেন।

ব্লগ সাইট পরিচালনা করতে হলে আপনাকের লেআউট সম্পর্কে জানতে হবে। তেমন কঠিন কিছু নয়। একটু সময় দিলে শিখতে পারবেন। এই বিষয়ে বিস্তারিত পড়ুন। ()

Layout ক্লিক করলে নিচের স্কিনশর্টের মতো দেখাবে।

লে আউট

এই আর্টিকেলে শুধু সংক্ষিপ্ত ভাবে পরিচয় তুলে ধরছি।

Blogger Theme বা Templet কি?

ওয়েবসাই বা ব্লগের বাহ্যিক রুপ বা গঠন কেমন হবে তা নিভর করে থিম বা টেমপ্লেটের উপরে। ব্লগের বিষয় বা ধরণ অনুযায়ী থিম পছন্দ করা হয়। আপনি যখন একটি ব্লগ তৈরি করবেন তখন অটোমেটিক একটি ডিফল্ড থিম আপনাকে দিয়ে থাকে। আপনি এখান থেকে পরিবর্তন করতে পারবেন। এডিট করতে পারবেন।

টেমপ্লেট

আপনি অনলাইনে অসংখ্য ফ্রী থিম পাবেন, আবার কিনতেও পাবেন। সেগুলো ডাউনলোড করে এখানে আপলোড করে কাষ্টমাইজ করতে পারবেন। থিম আপশনে ক্লিক করলে এইরকম একটি পেইজ পাবেন।

Setting ব্লগের সেটিং কি?

ব্লগের সেটিং অপশনটি হলো যার মাধ্যমে আপনি ব্লগের বিভিন্ন বিষয়ে সেটিং করে নিতে পারবেন। এখানে অনেকগুলো অপশন দেখতে পাবেন

Basic

Title ( টাইটেলে ক্লিক করে ব্লগের টাইটেল চেইঞ্জ করতে পারবেন।)

Bangla Tutorial ( একটি টাইটেল)

Description ( এখানে ক্লিক করে টাইটেলে নিচে ছোট করে ডিসক্রিপশন দিতে পারবেন)

Blog language ( এখান থেকে ব্লগ সাইটের ভাষা পরিবর্তন করতে পারবেন)

English

Adult content  ( এগুলো তেমন একটা দরকার হয় না)

Show warning to blog readers

Require age confirmation

Google Analytics Property ID

Privacy ( এটা অপ থাকলে সার্চইঞ্জিন আপনার ব্লগ দেখবে না)

Visible to search engines

Allow search engines to find your blog

এভাবে ব্লগের প্রতিটি বিষয়ে আপনি পরিবর্তন করতে পারবেন। তবে কোনটি না বুঝে পরিবর্তন করবেন না তাতে সমস্যা হতে পারে। এই বিষয়ে বিস্তারিত অন্য আর্টিকেলে আলোচনা করবো ।

Reading List : ব্লগিংয়ের জন্য এই আপশনটিরও কোন প্রয়োজন হয় না তাই আলোচনা করলাম না ।

আশাকরি আপনারা ব্লগের ড্যাশবোর্ড সম্পর্কে মোটামুটি জেনেছেন। এই বিষয়ে কোথাও কোন সমস্যা হলে মন্তব্য করতে পারেন। আমি সমাধান দেয়ার চেষ্টা করবো।

ফ্রী ব্লগস্পট ফ্রী ব্লগস্পট ফ্রী ব্লগস্পট  ফ্রী ব্লগস্পট ফ্রী ব্লগস্পট ফ্রী ব্লগস্পট  ফ্রী ব্লগস্পট

Leave a Reply