গণঅধিকার পরিষদ নিয়ে কারা ,কেন ষড়যন্ত্র করছে দিবালোকের মতো পরিষ্কার ?
শুরু থেকেই বলে আসছি বিএনপি ভেঙে বিএনপির কিছু দলছুট,পদ ও মনোনয়ন বঞ্চিত নেতাদের দিয়ে শেখ হাসিনার অনুগত গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা একটি দল তৈরি করতে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছে। তারই অংশ হিসেবে জনৈক মাসুদ করিম/এনায়েত করিমকে দিয়ে কয়েক বছর ধরে সরকার পরিবর্তনের কথা বলে বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দকে নিয়ে দফায় দফায় ব্যাংকক,কাঠমুন্ড মিটিং করেছেন।বিদেশে মিটিংয়ে গেলে হোটেলে থাকা-খাওয়াসহ আমোদ-ফূর্তির সকল ব্যবস্থা করে থাকেন।
ভবিষ্যতে যাতে এ প্রজেক্ট থেকে বের হতে না পারে তাই অনেককে মদ্যপ অবস্থায় নারীসহ ব্ল্যাকমেইল করা হয়েছে।রেজা কিবরিয়া সাহেবে সেই ২০১৯ সাল থেকে থেকেই এই প্রক্রিয়ার সাথে আছেন। শুধু রেজা কিবরিয়া নয়, ছোট ছোট দলের আরও কয়েকজন আছে। তবে মূলহোতোরা সবাই বিএনএমের সাথে কানেক্টেড । যে কারণে বিএনএমকে নিবন্ধনও দিয়েছে।
সত্যিকার অর্থে আমরা যখন টের পেলাম,রেজা কিবরিয়া গণঅধিকার পরিষদের কিছু নেতাকে আর্থিক ও এমপি হওয়ার অলীক খোয়াব দেখিয়ে দল ভেঙে বিএনএমের দিকে নিতে কাজ করছে তখনই তার এই অপতৎপরতা থামাতে তড়িঘড়ি করে আমাদেরকে কিছু পদক্ষেপ নিতে হয়ছে। কারণ সময়ক্ষেপণ করলে দলে আরও বিশৃঙ্খলা,বিভেদ বাড়তো।
ছবিতে রেজা কিবরিয়া ঘনিষ্ঠ গণঅধিকার পরিষদের সাবেক আহ্বায়ক কমিটির যুগ্মআহ্বায়ক কর্ণেল ( অবঃ) মিয়া মশিউজ্জামান, মেজর (অবঃ) আমিন আফসারী,মেজর (অবঃ) বদরুল আলম,স্কোয়াড্রন লিডার মাহমুদ আলী,বিগেডিয়ার হাবিবসহ অনেকে বিএনএম নেতা ব্যারিস্টার সারোয়ার হোসেন ও অন্যদের সাথে ফরম পূরণ ও আলাপ-আলোচনা করছেন।
তার মানে গোয়েন্দা সংস্থা পরিচালিত বিএনএমকে ব্যবহার করে উকিল আব্দুস সাত্তার মডেলে আগামী নির্বাচনে এমপি বানোর এ প্রজেক্ট অনেকে গিলেছে। রেজা কিবরিয়াসহ গণঅধিকার পরিষদের দলছুটদের চেষ্টাই ছিলো এখান থেকে কিছু লোক ভাগিয়ে বিএনএমে যোগ দেওয়ানো। সে ষড়যন্ত্র কখনোই সফল হবে না ইনশাআল্লাহ ।
কাউন্সিলের মধ্যে দিয়ে উজ্জীবিত গণঅধিকার পরিষদ আগের চেয়ে অনেক সুশৃঙ্খল ও শক্তিশালী ।
জনতার অধিকার ,
আমাদের অঙ্গীকার।