বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান কবি বিশ্বাসী কবি আল মাহমুদ লিখেছেন ইসলামী সাংষ্কৃতির অগ্রদূত মতিউর রহমান মল্লিক সম্পর্কে । তিনি যথার্থ মূল্যায়ণ করেছেন । কবি মতিউর রহমান মল্লিক সম্পর্কে যা বলেছেন হুবহু তুলে ধরা হলো।
মতিউর রহমান মল্লিক: সৌন্দর্যবাদী আধ্যাত্মিক সাধক কবি
~ আল মাহমুদ
কবি মতিউর রহমান মল্লিকের সাথে আমার পরিচয় হয়েছিল জীবনের একটা গুরুত্বপূর্ণ সময়। পরিচয়ের পর থেকেই তার স্বভাবসুলভ নানা বৈশিষ্ট্যের কারণে আমার ভীষণ আপন হয়ে যায়। মল্লিকের হাজারো পরিচয়ের মধ্যে সংগঠক পরিচয়টি বারবার তার চরিত্রের মধ্যে ধরা দিত। আমাকে ভালোবাসতে গিয়ে আমার এই অনুজ কবি আমার জন্য কী না করেছে? মল্লিকের কাছে আমার ঋণের আসলে কোনো শেষ নেই। শুধু আমি নই, মল্লিকের কাছে ঋণী বাংলাদেশের এ রকম লক্ষ কোটি মানুষ, কেন? এমন কী করে গেছে মল্লিক? তার সাথে যারা মিশেছে, তাকে জানে তাদের নতুন করে বলার কিছু নেই। নানা বিবেচনার পর মল্লিকের সাথে আমার সম্পর্ক অনেকটা ঘনিষ্ঠ বন্ধুত্বে স্থির হয়, যা সারা জীবন অটুট ছিল। মল্লিকের মৃত্যুটা আমাকে ভীষণভাবে ব্যথিত করেছে।
ব্যক্তি হিসেবে কবি মতিউর রহমান মল্লিক ছিলেন এক হীরকখণ্ড। হীরকখণ্ডের মতোই তিনি দ্যুতি ছড়িয়ে গেছেন সর্বত্রই। গোটা বাংলাদেশ এমনকি বহির্বিশ্বে ঘুরে ঘুরে তিনি সাহিত্য-সংস্কৃতির বীজ রোপণ করেছেন। অনেক গুণে গুণান্বিত মল্লিক পরিপূর্ণ মানুষ হওয়ার সাধনায় দিনযাপনে ছিলেন সদা তৎপর, তার কর্মযজ্ঞের লক্ষ্যবস্তু ছিল ঐশী জীবনাদর্শের রূপায়ণ। কি কবিতায়, কি গানে এমনকি তার জীবনযাপনে আধ্যাত্মিক ধ্যান-ধারণার এক অপরূপ শিল্পিত বিকাশ লক্ষ করা যায়। তার কবিতার ভাব-ভাষা-ছন্দ আধুনিক মনীষার পরিচয় বহন করে।
ধর্ম ও নীতিনৈতিকতা সম্পর্কিত ভাববস্তুকে তিনি বাংলার প্রকৃতির সাথে দ্রবীভূত করে প্রকাশ করেছেন। মল্লিকের অন্যান্য বিষয়ের মতো কবিতা ও গানও আমাকে অভিভূত করত। রেডিও টিভিতে ওর গান বাজলে আমি মনোযোগসহকারে শ্রবণ করতাম। মল্লিক বেঁচে না থাকলেও তার সৃষ্টিসম্ভার এবং গড়ে যাওয়া অসংখ্য সাহিত্য-সংস্কৃতি সঙ্গীতমনস্ক মানুষ অবশিষ্ট রয়েছে।
একটা কথা আমি অনেকের মুখেই শুনেছি। বাংলা সাহিত্যে বিশেষ করে কবিতা ও গানে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম এবং জাগরণের কবি ফররুখ আহমদের ধারায় যার নাম বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য তিনিই হচ্ছেন কবি, গীতিকার, সুরকার, সাহিত্যিক, গবেষক, সংগঠক, সম্পাদক এক সাংস্কৃতিক আন্দোলনের অগ্রসেনানী মতিউর রহমান মল্লিক। হয়তো মল্লিকের মতো প্রতিভাবান মানুষ সময়ে একটাই জন্মে, অনেক নয়। এ কথা স্বীকার করতে আমার কি দ্বিধা থাকা উচিত, যে আশির দশকের এই উজ্জ্বল কবি বাংলা কাব্যে নতুন এক বাঁক নির্মাণ করতে চেয়েছিলেন।
আরও পড়তে পারেন–কবি আসাদ বিন হাফিজ এর সংগ্রামী জীবনের পরিচয়
মল্লিকের কবিতা এক কথায় ছিল স্বমহিমায় উজ্জ্বল। মল্লিক যে তার বিশ্বাসের কাছে সমর্পিত, তা তার কাব্য ভাষাতেও উচ্চকিত এবং বহমান। বিষয়বিন্যাস ও শব্দ ব্যবহারের চলমান টেকনিক সময়কে সম্পর্শ করলেও বিশ্বাসের কাছে আত্মসমর্পণের ঐকান্তিকতা মল্লিককে ভিন্ন উপত্যকায় হাজির করেছে। ভাষার সারল্য, বিষয়ের গভীরতা আর শব্দ বুননের আধুনিক কৌশল তার কবিতাকে ঐশ্বর্যের চৌকাঠ অবধি পৌঁছে দিয়েছে ইতোমধ্যে। মল্লিক যেন কাব্যবৃক্ষের এক মুখর পাখি। মল্লিকের কবিতা চরম আধুনিক হওয়ার পরও ইতিহাস, ঐতিহ্য এবং শেকড়ের দিকে ধাবিত। মল্লিক আধুনিক অথচ জটিল ও যান্ত্রিক নয়। প্রকৃতি ও প্রবহমানতায় তার চেতনা প্রতিনিয়ত শব্দ করে ওঠে। বিশ্বাসকে তিনি শুধু বিষয়বস্তুই করেননি বরং যেন বিশ্বাসই তার অবলম্বন। উত্তর আধুনিক স্লোগানের ঘোরবিরোধী তিনি। অথচ শেকড়ের দিকে তার যাত্রা এবং বারবারই তিনি উৎসে, মূলে আলো ফেলেছেন। সঙ্গীত মল্লিকের আনন্দ, সুর তার কণ্ঠস্বর, সরল ও স্বাভাবিক বাণী অথচ খোলাখুলি নয় গভীর। তাকে উন্মোচিত করতে হয় কেননা অনেক ভেতরে গিয়ে তিনি যা উন্মোচন করেন তা সোনালি সম্ভার। একজন স্বপ্নচারী কবির সামাজিক সঙ্কট ও চাহিদার সুগভীর উপলব্ধি কতটা হৃদয়পূর্ণ মল্লিকের কবিতা পড়লে তার প্রমাণ মেলে। আমার এই বয়সে এর চেয়ে বেশি কবিতার তাৎপর্য বর্ণনা করা সম্ভব নয়। তবে মল্লিকের সাথে আমার হৃদ্যতার স্মৃতি কম নয়, দেশে-বিদেশে আমরা একসাথে বহুবার ঘুরেছি।
বাংলাদেশের ক্ষুদ্র সাহিত্য পরিসরে যে ক’জন অন্তরালোপরায়ণ কবি আছেন তাদের মধ্যে আসলে মতিউর রহমান মল্লিকের কবিতা আমাকে স্পর্শ করে বেশি। কোলাহলবিমুখ এসব কবির কাব্য প্রতিভাই আমাদের সাহিত্যের প্রাণশক্তি। আমাদের কাব্যাঙ্গনে আস্থা ও বিশ্বাসের একটি স্বতন্ত্র ধারা নির্মাণে তাদের অবদান অবশ্যই গ্রাহ্য করা উচিত। আর মল্লিকের সাফল্যই হলো আস্থাপূর্ণ সাহিত্যের বিজয়। মল্লিক তার অসাধারণ জ্ঞান ও পাণ্ডিত্য নীরবতার মধ্যে লুকিয়ে রাখেন। কিন্তু আমার প্রতি তার গভীর ভালোবাসা এবং প্রেমমূলক আচরণ আমাকে বশীভূত করেছে বরাবরই।
যেকোনো বিষয়ে ধর্মের দীপ্তিতে তিনি এমনভাবে আলোকপাত করেন যে, আমি তার মুখের দিকে তাকিয়ে থাকতাম, হা করে গিলতাম। মল্লিক মেধা, মনন এবং কর্মক্ষমতায় দলীয় গণ্ডি অতিক্রম করে জাতীয় এমনকি আন্তর্জাতিক পরিসরে বিভিন্ন অবদান রাখতে পেরেছিলেন। মল্লিককে মনে মনে আমি পীর বলে জ্ঞান করতাম। আমি একথা বলি না যে, মতিউর রহমান মল্লিকের মতো লোকদের কোনো মূল্যায়ন হলো না; বরং সব সময় ভাবি, মূল্যায়ন করতে যে দাঁড়িপাল্লা লাগে সেটা টান কিংবা উঁচু করে ধরার মতো বান্দা কোথায় পাওয়া যাবে? জ্ঞান হলো আল্লাহর বিশেষ অনুগ্রহের বিষয়। মল্লিকের চেহারা ছিল নিস্পৃহ, অহঙ্কারহীন ও বিনয়ীর প্রতিকৃতি। পৃথিবীতে জ্ঞানীরা কখন কী বেশ ধারণ করে বাঁচেন, তা আমার মতো সামান্য কবি বলতে পারবে না। মল্লিক ছিল সত্যিকারের জ্ঞানের বটবৃক্ষ, যা তার জীবদ্দশায় অনেকেই বুঝতে পারেনি।
কবি মতিউর রহমান মল্লিক ফাউন্ডেশনের মল্লিক উৎসবে আমাকে প্রধান অতিথি হিসেবে কথা বলতে হয়েছে। সেখানে বাংলাদেশের প্রাজ্ঞ জ্ঞানী-গুণী অনেক পণ্ডিত ছিলেন, মরহুম মল্লিকের জ্ঞান এবং গুণের কথা সবাই একবাক্যে স্বীকার করেছে। এ-ও বলেছে মল্লিক ছিল এক উঁচু মাপের দার্শনিক। তরুণ এক কবি আহমদ বাসির যে মল্লিককে নিয়ে গবেষণা করে সে তো বলেই ফেলল, কেউ কেউ মল্লিককে এ সময়ের লালন বলে আখ্যায়িত করে। তবে মল্লিকের মধ্যে কোনো সংশয়বাদিতা ছিল না। তিনি ছিলেন পরিপূর্ণ বিশ্বাসী মানুষ। অনুষ্ঠানে আরেক কবি আবদুল হাই শিকদারের একটি কথা মনে পড়ে, তিনি বলেছেন, কবি মতিউর রহমান মল্লিকের মধ্যে রবীন্দ্রনাথের সৌন্দর্যবোধ, নজরুলের চেতনা, ইকবাল ও ফররুখের আদর্শ ও জীবনানন্দ দাশের প্রকৃতির এক অনুপম নির্যাস বিদ্যমান ছিল।
মল্লিককে নিয়ে অনুষ্ঠানাদি এবং লেখালেখি কিছুটা হচ্ছে। তবে আমি মনে করি তা ব্যাপক হারে হওয়া দরকার। এই তো আমার হাতে এখন খন্দকার আবদুল মোমেন সম্পাদিত সাহিত্য ত্রৈমাসিক প্রেক্ষণের কবি মতিউর রহমান মল্লিক সংখ্যা। এটি হাতে নিয়ে আমি যতটা না মুগ্ধ তার চেয়ে বেশি অভিভূত। মল্লিককে নিয়ে ৪০০ পৃষ্ঠার একটি সঙ্কলন, যাতে তাকে নিয়ে লিখেছেন বাংলাদেশের অনেক গুণী কবি, সাহিত্যিক, শিল্পী এবং মল্লিক শুভাকাক্সক্ষীরা। এটা একটা ব্যাপার। খন্দকার মোমেন সাহেব দেখা যাচ্ছে প্রতিভাবান মল্লিককে নিয়ে একাই দাঁড়িয়ে গেলেন। আমি তাকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলতে চাই এরকম অনেক কাজ হওয়া উচিত মল্লিককে নিয়ে। মোট কথা মল্লিকের চর্চা করা উচিত।
মল্লিক ছিলেন ক্ষণজন্মা এক দেশপ্রেমিক আধ্যাত্মিক দরবেশ। একটি জীবন সে তার আদর্শ, দেশ মা মাটি এবং মানুষের জন্য উৎসর্গ করে গেছে কিন্তু তার বিনিময় আশা করেনি।
মহান আল্লাহ পাক যার সহায় তার আর মানুষের মুখাপেক্ষী হতে হয় না। মল্লিক আমাদের জন্য একটি আদর্শ, একটি অনুপ্রেরণা, একটি বাতিঘর। মল্লিককে বাঁচিয়ে রাখতে হবে আদর্শবান সৎ মানুষদের মহত্ত্ব এবং অস্তিত্বের স্বার্থে। মল্লিক কি আল্লামা ইকবালের সেকেন্ড এডিশন নয়? না মল্লিক শুধু মল্লিকই। এমন একজন প্রতিভাবান পুরুষের পক্ষে আমাদের দেশ-কাল, সময় এবং ইতিহাস কী দাঁড়াবে না!
—–
কবি মতিউর রহমান মল্লিক স্মরণে আলোচনা ও দুআ অনুষ্ঠান
স্ক্রিপ্ট : শরীফ বায়জীদ মাহমুদ
ধারাবর্ণনা : হাবিবুল্লাহ শিকদার
১২ আগস্ট ২০২২ শুক্রবার বাংলাদেশ কালচারাল একাডেমি আয়োজিত কবি মতিউর রহমান মল্লিকের ১২ তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে উত্তরার একটি মিলনায়তনে আলোচনা ও দোয়া অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন কবি আল মুজাহিদী ।
বাংলাদেশ কালচারাল একাডেমির চেয়ারম্যান বাচিক শিল্পী শরীফ বায়জীদ মাহমুদের সভাপতিত্বে এ অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন একাডেমির সহ-সভাপতি আবেদুর রহমান।
সহকারী সেক্রেটারী প্রিন্সিপাল সালাউদ্দিন ভুঁইয়ার উপস্থাপনায় এ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন গীতিকার সুরকার তাফাজ্জাল হোসাইন খান, কবি আমিনুল ইসলাম, বিসিএ এর সেক্রেটারি গল্পকার ইবরাহীম বাহারী, কবি নাসির হেলাল, কবি শহীদ সিরাজী, কবি ইবরাহীম মন্ডল ও এ্যড.জোবায়ের আল মামুন প্রমুখ।
কালচারাল একাডেমির চেয়ারম্যান শরীফ বায়জীদ মাহমুদ বলেন-কবি মল্লিক ছিলেন তুখোড় সংগঠক,আমাদের সাংস্কৃতির চর্চার লক্ষ্য শুধুমাত্র চিত্ত বিনোদন নয়,আমাদের লক্ষ্য চিত্ত পরিশুদ্ধ করা। কবি মতিউর রহমান মল্লিকের গান কবিতায় চিত্ত পরিশুদ্ধ করার সমৃদ্ধ উপাদান আছে। তাকে বলা হয় গানের পাখি কবি মল্লিকের হাত ধরেই বাংলাদেশের অসংখ্য নৈতিকতায় উৎকর্ষিত সংস্কৃতিক সংগঠনের প্রতিষ্ঠা হয়েছে ।
অনুষ্ঠানে মল্লিকের গান পরিবেশন করেন শিল্পী হাসানাত কাদের, আমিনুল ইসলাম,মাহবুব আল হাদী, এইচ এম ইদ্রিস ও ড্রিম হোমসের শিল্পীবৃন্দ। আবৃত্তি করেন আহসান হাবীব খান, নিবেদিত কবিতা পাঠ করেন কবি ওয়াহিদ আল হাসান। অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন ট্রেজারার মাহফুজ চঞ্চল, অফিস সম্পাদক সুলতান মাহমুদ বিসিএ এর জোন এবং ক্লাব পর্যায়ের সংগঠক বৃন্দ।
Produce by : Bangladesh Cultural Academy (BCA)
অনুষাঠানটি দেখতে ভিজিট করেন কবি মতিউর রহমান মল্লিক
মতিউর রহমান মল্লিক রচনাবলী ১-৬ খণ্ড প্রি-অর্ডার
.
গানের পাখি, ছড়ার যাদুকর, কবিতার রাজপুত্র মতিউর রহমান মল্লিক এর ছড়া, গান, কবিতা, গল্প, প্রবন্ধ, উপন্যাসসমূহ নিয়ে ২৩০০ পৃষ্ঠার ১-৬ খণ্ডে ‘মতিউর রহমান মল্লিক রচনাবলী’ প্রকাশের প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ্। কবি মতিউর রহমান মল্লিক বাংলাদেশে ইসলামী সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনের এক উজ্জ্বল নক্ষত্র। ঐতিহ্যের ধারায় সাহিত্য-সংস্কৃতি চর্চার নতুন প্ল্যাটফর্মের নির্মাতা।
শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতির অঙ্গনে বিশেষত কবিতা ও গানের ক্ষেত্রে তিনি জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম এবং ইসলামী রেনেসাঁর কবি ফররুখ আহমদের ধারাকে আরো বেগবান এবং পরিপুষ্ট করে গেছেন। আমাদের একান্ত ইচ্ছে তাঁর সকল লেখা মোড়কে পুরে মল্লিকপ্রেমী তথা ইসলামী সংস্কৃতিপ্রেমী সকল মানুষের হাতে তুলে দেব ইনশাআল্লাহ।
.
প্রি-অর্ডার চলবে…
০২ এপ্রিল থেকে ৩১ মে ২০২৪ পর্যন্ত !!!
.
প্রি-অর্ডারে পাবেন ৪০% নিশ্চিত ছাড়!!!
৬ খণ্ড একত্রে মুদ্রিত মূল্য ৩,৮৫০ টাকা।
প্রি-অর্ডারে পাবেন মাত্র ২,৩০০ টাকায়।
প্রি-অর্ডারে আরো থাকছে…
সারাদেশে কুরিয়ার চার্জ ফ্রী
ব্যাগ
কলম ও
বুকমার্ক
প্রি-অর্ডারের জন্য পেমেন্ট করুন…
নগদ: ০১৭০৮-১৬৯৩৩৮
ব্যাংক একাউন্ট: DESHOZ PROKASHAN, A/C: 20503420100148009, IBBL, Baridhara, Dhaka
(নিজে সংগ্রহ করুন এবং বেশি বেশি শেয়ার করে অন্যদেরকেও সংগ্রহ করার সুযোগ করে দিন।)
প্রি-অর্ডার লিংক কমেন্টস বক্সে…
.
মল্লিক রচনাবলী প্রতিনিধি তালিকা
ঢাকা অঞ্চল উত্তর
১. ঢাকা মহানগরী উত্তর- সালমান – ০১৫১৫২০৪৭৫৪
২. ঢাকা জেলা উত্তর- হুসাইন উদ্দিন- ০১৮৩৯৯৫৮৯৫০
৩. টাঙ্গাইল জেলা- আব্দুল মজিদ তালুকদার-০১৭০৮৫৩৫২২৩
৪. মানিকগঞ্জ- মাও. সোলাইমান হোসেন সাইফী- ০১৭৪৭৪৪৪৬৬৭
৫. গাজীপুর মহানগরী- আদনান জায়েদ- ০১৮৭৮০৮৮৭৭৩
৬. গাজীপুর জেলা- আবুল হোসাইন- ০১৭১২৯২৯৭৫৮
ঢাকা অঞ্চল দক্ষিণ
৭. ঢাকা মহানগরী দক্ষিণ- ওয়াহিদ আল হাসান- ০১৭১৬০৬৬১২৫
৮. ঢাকা জেলা দক্ষিণ- ইসমাঈল হোসেন মিরাজ- ০১৬৪৩৩৫৪৩৭০
৯. নারায়নগঞ্জ মহানগরী- আশরাফ সিদ্দিকী- ০১৫২১৪৩৫৬৮২
১০. নারায়নগঞ্জ জেলা- ইকবাল হোসেন মঞ্জু- ০১৬১৪১৯৯৯১৪
১১. নরসিংদী- আল আমিন- ০১৮১৩০৫৬৭৫০
১২. মুন্সিগঞ্জ- ইব্রাহীম খলিল- ০১৭২৩৬৩৯৫৪৮
কুমিল্লা অঞ্চল
১৩. কুমিল্লা মহানগরী- শহিদুল ইসলাম-০১৬১৯০৮০০১৫
১৪. কুমিল্লা উত্তর- ইলিয়াস সরকার- ০১৮৭৬৪৩৫০৪৪
১৫. কুমিল্লা দক্ষিণ- মনিরুল ইসলাম- ০১৮৪৩৫৬৬৩৩৭
১৬. ব্রাহ্মণবাড়িয়া – নাসির উদ্দিন- ০১৭৮১৫১৭০৩১
১৭. লক্ষীপুর শহর- সুমন- ০১৬২০৮৬০০৮৭
১৮. ফেনী- সাইফুল ইসলাম ভূইয়া- ০১৬০৫৭২৫২৫২
১৯. নোয়াখালী- সাইমুম ইসলাম- ০১৮২২৩৫৬০৩৫
২০. চাঁদপুর- জাহাঙ্গীর আলম- ০১৭১২৩০৬৯৭৬
চট্টগ্রাম অঞ্চল-
২১. চট্টগ্রাম মহানগরী- এনামুল হক/বুরহান উদ্দিন- ০১৮৪৫১৯৪৮৪৭
২২. চট্টগ্রাম উত্তর- মাহমুদ জুয়েল/খাইরুদ্দিন – ০১৮১৮০৫৯২৪৪
২৩. চট্টগ্রাম দক্ষিণ- শাহাদাত হোসেন- ০১৮১৫৪৯০৬৬৯
২৪. খাগড়াছড়ি- মিনহাজুল ইসলাম- ০১৮৭৩৩৯৯৩৬৬/০১৮৬০১০১৮২০/০১৫১৬১৭৮৪৮৯
২৫. বান্দরবান- নাসির উদ্দিন- ০১৮৩৫০০৪৩৯২
২৬. রাঙামাটি- কনজুল ইসলাম- ০১৫৩৩৬৯৩১২৫
২৭. কক্সবাজার- সারওয়ার মুন্না- ০১৮৬৯৬২৬৮০৯
সিলেট অঞ্চল-
২৮. সিলেট মহানগরী- কামরুল আলম- ০১৭১২৭৮৬৭৭৫
২৯. সিলেট উত্তর- মাজহারুল ইসলাম সাদী- ০১৮৭৩১৮৬২৪০
৩০. সিলেট দক্ষিণ- আব্দুল কাইয়ূম- ০১৭৪২৮৫২৯২৪
৩১. হবিগঞ্জ জেলা- হাবিবুর রহমান- ০১৭২২৯০১২৮৫
৩২. মৌলভীবাজার- বদরুল আমীন সুফি- ০১৭১১৭৮৭৯৬৫
৩৩. সুনামগঞ্জ জেলা- এডভোকেট নূরুল আলম- ০১৯১৩১৫৮১৮০
বরিশাল অঞ্চল-
৩৪. বরিশাল মহানগরী- আজাদ আলাউদ্দিন- ০১৭১২১৮৯৩৩৮
৩৫. বরিশাল জেলা- সাইফুল ইসলাম সাইফী- ০১৭১২৫৩০৪৭৩
৩৬. ভোলা- আজিমুদ্দীন- ০১৭৩২২১১৬০৬
৩৭. পিরোজপুর- আবু নাঈম- ০১৩০৯০৬০১৪১
৩৮. পটুয়াখালী- ইসমাঈল হোসেন কবির- ০১৭৫৪৪০৯৫৭৫
৩৯. ঝালকাঠি- আতিক- ০১৭১৪৫৭১৮৯৫
৪০. বরগুনা- মোর্তজা- ০১৭১৮৮৯৮০০৫
ফরিদপুর অঞ্চল-
৪১. ফরিদপুর শহর- শহীদুল্লাহ- ০১৭৪০৮৫৮২৮৪
৪২. রাজবাড়ী- কবির উদ্দিন- ০১৭৪৪১৭১৯৬০
৪৩. গোপালগঞ্জ- আল মাসুদ খান- ০১৭২৭৯৫৩১৮০
৪৪. মাদারীপুর- ডা. সালিম জাহান- ০১৯২০৮৮০০১৫/০১৫৩১৭৯৮১৫০/০১৭১২৩৫৯৯৮২
খুলনা অঞ্চল-
৪৫. খুলনা মহানগরী- এস এ মুকুল- ০১৭১৬২০৯২২৪
৪৬. খুলনা জেলা- আলমগীর হোসেন- ০১৯৩৪২৫৬০৮১
৪৭. সাতক্ষীরা- আবুল কাশেম- ০১৭৮৮৯১৬৬২৬
৪৮. বাগেরহাট- মোহা: শহীদুল্লাহ- ০১৯২১১৪৪৯০৪৮
যশোর অঞ্চল-
৪৯. যশোর শহর- এস এল রেজাউল- ০১৭২৫৫৮৯২৪৬
৫০. যশোর পূর্ব- জি এম মাসুম বিল্লাহ- ০১৪০২৮৩৭৫৪৪
৫১. যশোর পশ্চিম- মাওলানা লুৎফর রহমান মাদানী- ০১৭১১৪৭০৩৫০
৫২. মাগুরা- নাজমুল হোসাইন- ০১৯৯৯৯১১০৬৮
৫৩. নড়াইল- মাওলানা হাফিজুর রহমান- ০১৭১৬১৩৫১১০
৫৪. মেহেরপুর- রেজাউল হক- ০১৯১৭৮০৮৫৫৯
৫৫. চুয়াডাঙ্গা- মো: শরীফ -০১৭৬৬৯৪১৬৮১
৫৬. কুষ্টিয়া- অধ্যাপক ওয়াজেদ বাঙালী- ০১৭১৭৩১৯৪৪৭৮
৫৭. ঝিনাইদহ- আব্দুল আলিম- ০১৯১৯৩০১১৩৪/
রাজশাহী অঞ্চল-
৫৮. রাজশাহী মহানগরী- সালেকুর রহমান সম্রাট- ০১৭৬৬৮৯১৪৬৬
৫৯. রাজশাহী পূর্ব- শোয়েব আলী- ০১৭১৪৫০৪২১৭
৬০. রাজশাহী পশ্চিম- মো. আহসান হাবিব – ০১৭২৭৫৯২৩৮১
৬১. চাপাইনবাবগঞ্জ- কাউসার আলী- ০১৭৫৭৮০৪০২০
৬২. নাটোর- জুবায়ের হোসেন- ০১৭৫২৬৬৩০২৫
৬৩. নওগা পূর্ব- শাহিনুজ্জামান- ০১৯১৮৭৯৮০৮৩/০১৭০৭ ৭৯৮০৮৩
রংপুর অঞ্চল-
৬৪. রংপুর মহানগরী- আল আমিন ফিরোজ- ০১৭২৩১৬৬১৬০
৬৫. রংপুর জেলা- নুর আলম- ০১৮২৬৪২৩৫০১
৬৬. ঠাকুরগাঁও- আরিফুর রহমান- ০১৭২৩৭৬৭২৯৮
৬৭. পঞ্চগড়- আশরাফুল ইসলাম- ০১৭৩৮৭৬৮৫৩৪
৬৮. লালমনিরহাট- আনিছুর রহমান- ০১৭৫৫১৩২২০৩
৬৯. নীলফমারী- শাহিনুর রহমান- ০১৭৬২৯৫০৭০০
৭০. কুড়িগ্রাম- মুকুল মিয়া- ০১৭১৭১৭১৭৪১
৭১. দিনাজপুর উত্তর- মতিউর রহমান- ০১৭১৬২৯৮৭৩০
৭২. দিনাজপুর দক্ষিণ- সুলতান আলম- ০১৭৮৮১৭২৪৮৯
৭৩. গাইবান্ধা জেলা- মির্জা নূরুন্নবী- ০১৭১৮৪২৬৩৩৪/০১৭১৯২৫৭৬৩৪
বগুড়া অঞ্চল-
৭৪. বগুড়া মহানগরী- হাসান রুহুল- ০১৭১০১৮৬৯৩০
৭৫. বগুড়া পূর্ব- শাহ আলম সোহান- ০১৭৪৫০৪০১০৫
৭৬. বগুড়া পশ্চিম- হাসান রুহুল- ০১৭১০১৮৬৯৩০
৭৭. জয়পুরহাট- রফিকুল ইসলাম খোকন- ০১৩০৪৮৬৩২১৫
৭৮. সিরাজগঞ্জ- তাহসিন আবরার- ০১৭৩৭৮৬৬১৫৫
৭৯. পাবনা- রেজাউল করিম- ০১৩৩০১০৩৪৭৩
ময়মনসিংহ অঞ্চল
৮০. ময়মনসিংহ মহানগরী- সাদিক- ০১৮৪১৫৭৫০৭৫/০১৩০১৫৭৫০৭৫
৮১. ময়মনসিংহ জেলা- আল আমিন- ০১৬১৪৫৯৩২৯৫
৮২. জামালপুর- ফরহাদ হোসেন- ০১৭৬১৮১০৪৫৮
৮৩. কিশোরগঞ্জ- ইয়াসিন- ০১৮৬৭৪৪১২৮১
৮৪. নেত্রকোনা- হেদায়াতুল্লাহ সাবিল- ০১৪০৬৪৪৪৬৮৫