সম্প্রতি তৈ তৈ তৈ তৈ, আমার বৈয়াম পাখি খৈ, এই অশ্লীল গান প্রকৃত পক্ষে সমাজের জন্য খুবই নোংড়া বর্জ। সমাজের সচেতন নাগরিকগণ গানটি সম্পর্কে কী মন্তব্য বা মতামত দিয়েছেন দেখে নিন।
এই গানের বেশির ভাগ Listenerরা থার্ড ক্লাস পাবলিক। গানে নেই কোনো অর্থ, নাই কোনো ভাব! নারীকে বৈয়াম পাখি বানানো হলো। অথচ এদিকে কারো হৈচৈ নেই।
এটা সত্যি, এ ধরনের গান, শিক্ষিত জেনারেশন, যাদের মানসিকতা উন্নত, তারা শুনে না। এই গানের ভিউয়ার দেখে বুঝা যাচ্ছে, এ দেশে কতো থার্ড ক্লাস জেনারেশন তৈরি হইছে…
রূচির দূর্ভিক্ষে সব দোষ হিরো আলমের, LOL
তৈ তৈ তৈ তৈ
আমার হাগুর গান টা কই।
শুনেই মনে হয় মেয়েদেরকে টিজ করছে।
বস্তি মার্কা গান।
অশ্লীল গান
সাহিত্য, সংস্কৃতি হলো একটি জাতির দর্পন যার মাঝে ভেসে উঠে সে জাতির শিক্ষাগত যোগ্যতা, রুচি ও মূল্যবোধের প্রতিচ্ছবি । আব্দুল রাজ্জাক গুরনাহ বলেছেন, সাহিত্য সংস্কৃতির দায়িত্ব্য হলো সমাজকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া।
এই তথাকথিত ভাইরাল অপসংস্কৃতির মহামারী আমাদের পুর জাতি মস্তিস্কের রন্ধ্রে রন্ধ্রে এমনভাবে আক্রান্ত করে ফেলেছে যে আমাদের বুদ্ধিমত্তা, মেধা প্রতিভার বিকাশকে অসাড়ও পঙ্গু করে দিয়েছে । HIV বা AIDS যেমন আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা নষ্ট করে দেয় তখন যে কোন রোগ জ্বীবাণু পুরো শরীরকে দ্রুতগতিতে আক্রান্ত করে ফেলে । আমাদেরও সেই একই অবস্থা । যে কোন অর্থহীন বেসুরে অদ্ভুতরে অগান কুগান মুহুর্তের মাঝেই করোনা মহামারীর মত পুরো জাতিকে আক্রান্ত করে ফেলছে। এক ভাইরাল মহামারী বিদায় হতে না হতে আরেকটা উপদ্রব শুরু হয়। এই সর্বনাশা জাতি বিধ্বংসী মহামারী থেকে আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্মকে রক্ষার উপায় কি?
আফসোস! শুধুমাত্র অর্থ উপার্জনের জন্য দেশের সাহিত্য সংস্কৃতিকে এরা কতটা নীচে নামিয়ে নিয়ে যাচ্ছে! মনে হচ্ছে আমরা নজরুল রবীন্দ্র যুগ থেকে এক হাজার বছর পিছনে চলে গেছি। আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধকে উপজীব্য করে কত সুন্দর সুন্দর সিনেমা নির্মিত হয়েছে, গান রচিত হয়েছে । মনে হচ্ছে সে সময় থেকে অর্ধ শতক বছর এগিয়ে নয় বরং পিছিয়ে গিয়েছি।
রুচির দুর্ভিক্ষ না এটা কারণ দুর্ভিক্ষ হতে হলে কিয়দংশ রুচি থাকা চাই। যার সিকিভাগও এই গানে নেই।
সুপরিকল্পিত ভাবে তরুণ সমাজকে ধ্বংসের পায়তারা করছে। অর্থহীন গানের সাথে সাথে নারীকে যেভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে তা নিয়ে ‘তথাকথিত’ ‘নারীবাদী’ দের সোচ্চার হবার কথা। অথচ তাদের কোনো প্রতিবাদ এখন পর্যন্ত আসেনি। আসবে কিনা অনিশ্চিত।
একেবারে জঘন্যতম একটি গান, মানুষের রুচির কতটা অবনতি হতে পারে এই গানটা শুনলে তা বোঝা যায়
খাটাশগিরি প্রমোট করা হচ্ছে। পুরো মিডিয়া এবং গণমাধ্যমেও রুচির দুর্ভিক্ষ চলছে।
বিরক্তিকর একটা জিনিস!বাংলাদেশে অশ্লীলতা,রুচিহীন,বেহায়াপনা বেড়ে যাচ্ছে এইসব কিছু লোকের কারণে!আমি সত্যি অবাক হয় বাংলাদেশের এই অবস্থা দেখে।
এই গত ১৫বছরে কোনো কিছুর উন্নতি না হলেও কিছু মানুষের অনেক উন্মতি হয়েছে, যেমন হকার থেকে গায়ক, কুলি থেকে নায়ক, ভ্যানচালক থেকে হয়ছে ট্রেনচালক, যাত্রামন্চের নায়িকা থেকে এমপি, টোকাই থেকে হয়েছে মন্ত্রী, রাজমিস্ত্রী থেকে কাউন্সিলর, ৫পাস করে করে চেয়ারম্যান, কৃষক থেকে হয়েছে শাষক সবই হয়েছে বর্তমান সমাজের মানুষের রুচির কারনে
থার্ড ক্লাস পাব্লিকে এগুলা দেখে। এ ধরণের শব্দচয়ন দেখেই আন্দাজ পাওয়া যায় ভিতরে কি আছে। রুচি জিনিসটা দুনিয়া থেকে উঠে যাচ্ছে।
রুচির দুর্ভিক্ষ না হলে মানুষ এই ধরনের গান পছন্দ করে না
রুচির দুর্ভিক্ষ শুধু হিরো আলম করে,,অন্য কেউ করলে দোষ নাই।।অবাক হয়ে যাই,এই ধরনের গানও মানুষ শুনে..
মানসিক বিকারগ্রস্ত একটা সমাজের মধ্য দিয়ে আমরা যাচ্ছি তার প্রমাণ এই ফালতু গান।
অ্যালেন স্বপন নামের এই ব্যাক্তির চরিত্র কে তুলে ধরার জন্য এই গান , যেটা কিনা রুচির দুর্ভিক্ষ কে আরো একটু খানি উসকে দিল ।
যাই হোক।গানের কথা এবং গায়কীর মাঝে একটা নোংরামি আছে।খুব বিশ্রী লাগে।অনেক রাস্তার ছেলেপুলে এখন পথে ঘাটে তৈ তৈ তৈ তৈ করছে।এভাবে ইভটিজিং ও হওয়া অস্বাভাবিক না।
দেশে সত্যিই রুচির দুর্ভিক্ষ চলছে!!
মানুষ কিসে মজা পায়,কী নিয়ে মেতে উঠে নিজেই জানেনা।অখাদ্য – কুখাদ্য যা-ই সামনে পায় তা-ই গিলে খায়
এই গান টি সারা ফেলে দেওয়া মানেই এই নয় যে এই গানটি মানুষের হৃদয়ে স্পর্শ করেছে এই ধরনের অরুচিশীল গান যদি মানুষ শুনে তাহলে অদূর ভবিষ্যতে এদেশে যত ভালো গান আছে তা হারিয়ে যাবে। এক কথায় এটা একটা ফালতু গান।
তৈ তৈ তৈ আমার বৈয়ম পাখি কই গানের লিরিক্স
তৈ তৈ তৈ তৈ তৈ
আমার বৈয়ম ফাখি খৈ
তৈ তৈ তৈ তৈ তৈ
আমার বৈয়ম ফাখি খৈ
তৈ তৈ তৈ তৈ তৈ
আমার বৈয়ম ফাখি খৈ
তৈ তৈ তৈ তৈ তৈ
আমার বৈয়ম ফাখি খৈ
কী খুব খুশি লাগতেছে
ভডোর গরি ধরি ত্তাই ত্তোনো – আমাকে তো ধরা যায়না
আই দইজ্জার গাঙচিল – আমি সাগরের গাংচিল
মাইত্তে গেলে লাগাইত্তাইতেনো – ধরতে গেলে ছুড়তে পারো
বুলেট গুলি ঢিল – বুলেট গুলি বা ঢিল
কেউরে নফুসি নডরাই – কারো কথা শুনিনা আমি
মজা আর মজা – সুধু করি মজা
আইনার মিদ্দো সাইলে দেইদে – আয়নার দিকে তাকিয়ে দেখি
দেহা যার উজ্ঞো রাজা – দেখা যাই এক রাজা
তৈ তৈ তৈ তৈ তৈ
আমার বৈয়ম ফাখি খৈ
তৈ তৈ তৈ তৈ তৈ
আমার বৈয়ম ফাখি খৈ
তোমারে আমার পছন্দ হইছে
তোমারে আমার পছন্দ হইছে
ইতেওন হেহে উতিওন – আমি নয় কারো পর
আর নাই খোনো আফন – নই কারো আপন
মাইশেলফ অ্যালেন স্বপন
মাইশেলফ অ্যালেন স্বপন
তৈ তৈ তৈ তৈ তৈ
আমার বৈয়ম ফাখি খৈ
তৈ তৈ তৈ তৈ তৈ
আমার বৈয়ম ফাখি খৈ
তৈ তৈ তৈ তৈ তৈ
আমার বৈয়ম ফাখি খৈ
তৈ তৈ তৈ তৈ তৈ
আমার বৈয়ম ফাখি খৈ
আর লুকাইয়া রাখতে
পারলাম না প্রতিভা
গানই গায়ে ফেলাম এবার
Boyam Pakhi Lyrics In Bengali
toi toi toi toi toi
amar boyam phakhi khoi
toi toi toi toi toi
amar boyam phakhi khoi
toi toi toi toi toi
amar boyam phakhi khoi
toi toi toi toi toi
amar boyam phakhi khoi.
বৈয়ম ফাখি গানটি গেয়েছেন নাসির উদ্দিন খান। মিউজিক তৈরি করেছেন খৈয়াম সানু সন্ধি। এই গানের কথা ও সুর তৈরি করেছেন খৈয়াম সানু সন্ধি ও ম্যাক্স রহমান।
এটা কোন অ্যাঙ্গেল থেকে গান হয় একটু যদি বুঝিয়ে বলতেন।আমার তো মনে হয় রুচির দুর্ভিক্ষের আবিষ্কার।
আরও পড়তে পারেন–chatgpt. What is chatgpt? how does chatgpt work
টিকটকারদের কাছে হৈচৈ ফেলেছে, কোন শিক্ষিত, মার্জিত সমাজে কোন হৈচৈ ফেলতে পারেনি।
রুচির দূর্ভিক্ষে টোকাই দের কাছে সামান্য সাড়া ফেলেছে আরকি।
গীতিকারদের নাম শুনতাম গান বাজানোর আগে,যেমন মনিরুজ্জামান, আবু হেনা মোস্তফা কামাল। ওদের লেখা গান গুলো অন্তরে বিঁধে থাকতো।
গানের সাথে সংশ্লিষ্ট’রা যতই গদ গদ হন না কেন আমার কাছে এটা অশ্লীল, অশ্রাব্য এবং এটা তরুন বখাটেদের টিজ করার সংগীত ।
এরকম মুভি নাটকের কারনে উঠতি বয়সীরা বিপতে যাচ্ছে কিন্তু সরকারের এসবে খেয়ালই করছেনা! হয়তো সবাই পশ্চিমা এজেন্ডা বাস্তবায়নের কাজ পেয়েছে।
দেশ সাংস্কৃতিক অঙ্গনে কতটুকু দেওলীয়া হয়েছে এই গানটি তার চূড়ান্ত উদাহরণ।
সমাজে পচন ধরাবে এসব বাজে ডায়লগ। ফিল্মগুলোর পরিচালকদের জবাবদিহির আওতায় আনা হোক।
রুচির সুবাতাস বইছে সুশীল সমাজের চারিদিকে তাই এগুলাও গান খাওয়ায় আমাদের কে..
এসব রুচির দুর্ভিক্ষ না এরা করলে সব জায়েজ…
নস্টামির চর্চা কখনো সংস্কৃতির অংশ হতে পারে না।
আর কিছু না পারেন,,যুব সমাজকে উশৃংখলতা শেখানোর জন্য,,মেয়েদের উত্যক্ত করার জন্য যথেষ্ট।
তীব্র ধিক্কার জানাই,এসব অসুস্থ প্রতিযোগিতায় লিপ্ত নির্মাতাদের!
আসলে এটাই রুচির দুর্ভিক্ষ।আসলে আমাদের দেশে ভালো জিনিস যায় না।কিসের বৈয়াম পাখি।ফালতু লিরিক্স।উনি অভিনয় ভালো করেন। কিন্ত অভিনয়ের বিষয়বস্তু একদম রুচির দুর্ভিক্ষ।
MK Khan ·
আজ শেষবারের মত গালি কিংবা মন্দ মন্দ মন্তব্য করলাম,যাদের খবর গুরুত দিয়ে শুনি বা দেখি তাদের প্রতি আমার বিষম গ্রীনা হল।
গানটা প্রথম লাইনটা শুনেই জঘন্য লাগায় আর পুরো শোনার ইচ্ছা হয়নি।।।
মুলত সবার কাছে এখন ভাইরাল হবার নেশা কাজ করে সে শিক্ষিত হোক বা অশিক্ষিত
আর এই জন্যই দেশে এখন যা কিছু করুক টিকটক মাথায় রেখে কাজ করে যাতে ভাইরাল হওয়া যায়
কথা ও সুর এবং অঙ্গভঙ্গি মিলিয়ে এই গানটা একদম ভালো লাগে না। কুরুচিপূর্ণ
নাট্যকার মামুনুর রশিদ খুব মুল্যবান একটা শব্দের অবতারণা করে গেছেন,”রুচির দুর্ভিক্ষ”। আজকাল যেটা নিয়েই সর্বোচ্চ পরিমান মানুষ মেতে থাকে।
আমার শুনা সবচেয়ে জঘন্যতম থার্ডক্লাস একটা গান।
সত্যি এ দেশে রুচির দুর্ভিক্ষ চলতেছে, কেন যে লোকজন হুদাই হিরো আলম কে দোষ দেয়।
সামাজিক বাস্তবতা নিয়ে করা ওয়েব সিরিজ অনেক ভালো হয়েছে। কিন্তু অশালীন গালি গুলো পরিহার উচিত ছিলো। এই গালি গুলো একাধিক বার ব্যাবহার করা হয়েছে।
এটা সাড়া ফেলেছে শুধু টিকটক প্রতিবন্ধীদের মাঝে। আমাদের কাছে এই গান ও সিরিজ দেখে মনে হয়েছে রুচির দুর্ভিক্ষ চলছে চারিদিকে
যাদের কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা আছে তারা টয়লেটে বসে শুনতে পারেন.. আপনার তৈ তৈ একদম ক্লিয়ার হয়ে যাবে গ্যারান্টি।
এটা কি গান? এ গুলোও মানুষ শোনে? গানে সুরের একটা ব্যজ্ঞনা থাকে, গানের কথায় একটা জীবন্ত উপলব্ধি থাকে। গানে মানুষ আবেগ তাড়িত হয়, উদাসীন হয়ে যায়। এই গান শুনলে তো পাহাড় পর্বত অতিত্রম করে দৌঁড়ে পালাতে হবে। যা অর্থহীন, দুর্ভেদ্য তাই ভাইরাল হয়।
রুচির দুর্ভিক্ষ হলেই এই গানটা ভালো লাগতে পারে।
সত্যকথা হলো এই গানটা হিরু আলম গাইলে আরো ভালো ছিল।
তৈ তৈ করে গ্রামে হাস -মুরগীকে ডাকা হয়।
লুচ্চামি গান তৈরি করে যুবসমাজকে ধ্বংস করবেন না।আপনার ভাল মেধা থাকলে ভাল কিছু তৈরি করে দেখান
ইবে ফালতু, ইগিন গানের ফর্যায়ে ন ফরে
বক্করচক্কর হতা দি গান ন অয়, সংস্কৃতির নামে নোংরামি
জিবনে যতো গান শুনে চরম বিরক্ত লেগেছে তার মধ্যে এই বৈয়াম পাখি গানটা এখন পর্যন্ত প্রথমে আছে, কি রুচি কি গান শুনলেই মেজাজটা বিগড়ে যায়
তৈ তৈ তৈ তৈ, আমার বৈয়াম পাখি কই ? এই রকম
রুচিহীন গানও আজকাল মানুষ শুনতেছে!
সত্যিই দেশে চরম পর্যায়ে রুচির দুর্ভিক্ষ চলছে?
চট্টগ্রামের একটি অশালীন ও কুরুচিপূর্ণ একটা শব্দ হলো বৈয়াম যা নারীদের বিশেষ অঙ্গ কে বুঝাই। আমি একজন চট্টগ্রামের ছেলে হিসেবে গানের শব্দগুলোকে ধিক্কার জানাই।
সত্যি বলতে আমাদের রুচির দুর্ভিক্ষ হয়নি, আমাদের রুচি যে পুরোপুরি নষ্ট হয়ে পচে গলে যাচ্ছে সেটার প্রমাণ হচ্ছে এই ডাস্টবিন মার্কা গানটার এত জনপ্রিয়তা পাওয়া ও এরকম বস্তাপঁচা ওয়েব সিরিজের জনপ্রিয়তা পাওয়া।
আর ওয়েব সিরিজ এর নামে ব্লুফিল্ম চালু করছে একটা মহল ।বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক হুমকির মুখে আছে । মানুষের রুচি কতটা হ্রাস পাইছে একবার ভাবুন
তৈ তৈ তৈ আমার বৈয়াম পাখি কই লিরিক্স , বৈয়াম পাখি কি , বৈয়াম পাখি মানে কি , তৈ তৈ তৈ আমার বৈয়াম পাখি কই ringtone download
বৈয়াম পাখি অর্থ কি , বয়াম পাখি কি , বৈয়ম পাখি কি , বৈয়ম পাখি অর্থ কি
তৈ তৈ তৈ তৈ বৈয়াম পাখি । তৈ তৈ তৈ আমার বৈয়াম পাখি লিরিক্স । তৈ তৈ তৈ আমার বৈয়াম । তৈ তৈ তৈ আমার তৈ তৈ তৈ গান । তৈ তৈ তৈ গানের লিরিক্স । তৈ তৈ তৈ lyrics । তৈ তৈ তৈ লিরিক্স । তৈ তৈ তৈ তৈ আমার বৈয়াম পাখিটা কই lyrics । তৈ তৈ তৈ song